৭৫ টমভস্বাধীনতা দিবসে বিধায়ক রাজ চক্রবর্তী প্রচেষ্টায় ব্যারাকপুর পৌর সভার সহযোগিতায় উদ্বোধন হলো হাই মাস্ট এর। সেখানেই আজ ১০০ ফুটের ওপরে ৩০ ফুটে দৈর্ঘ্যের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে সূচনা হলো এই হাই মাস্ট এর।
স্বাধীনতা সংগ্রামে ব্যারাকপুরের নাম ইতিহাসে বারবার শোনা যায়। ব্যারাকপুর এই মঙ্গল পান্ডে ঘাটে প্রতি স্বাধীনতায় নিয়মিত গভর্নর এসে মাল্যদান করেন। এবারে মঙ্গল পান্ডে ঘাটে গভর্নরের মাল্যদানের পাশাপাশি ব্যারাকপুরের বিধায়ক রাজ চক্রবর্তী হাইমাসে ১০০ ফুটের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে। পতাকা উত্তোলনে ৭ মিনিট সময় লাগে এবং যান্ত্রিকভাবে এই পতাকা উত্তোলন করা হয়। জাতীয় পতাকা উত্তোলনের পরে ব্যারাকপুরের বিধায়ক রাজ চক্রবর্তী সাধারণের জন্য শুভেচ্ছা বার্তাও দেয়। এবং স্বাধীনতায় ব্যারাকপুরের ভূমিকার কথা বলে।
পতাকা উত্তোলনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিল ব্যারাকপুর টিটাগরের সমস্ত কাউন্সিলর সহ ব্যারাকপুর টিটাগর পৌরসভার পৌরপ্রধান ও ব্যারাকপুরবাসী। প্রতিবারের ন্যায় এবারে ও ব্যারাকপুর পৌরসভা ব্যারাকপুর গান্ধী ঘাট এবং নতুন পালক ব্যারাকপুর স্টেশন সংলগ্ন হাইমাসে পতাকা উত্তোলন করা হয়েছে এবং স্বাধীনতায় ব্যারাকপুরের ভূমিকা নিয়োগ ব্যারাকপুরের পৌর প্রধান উত্তম দাস বলেন।
আরও পড়ুন – চতুর্থ রবিবারে শ্রাবণী মেলায় দেখা নেই পূর্ণ্যার্থীদের, দোকান , গোটাতে ব্যস্ত ব্যবসায়ীরা
উল্লেখ্য, ৭৫ টমভস্বাধীনতা দিবসে বিধায়ক রাজ চক্রবর্তী প্রচেষ্টায় ব্যারাকপুর পৌর সভার সহযোগিতায় উদ্বোধন হলো হাই মাস্ট এর। সেখানেই আজ ১০০ ফুটের ওপরে ৩০ ফুটে দৈর্ঘ্যের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে সূচনা হলো এই হাই মাস্ট এর। স্বাধীনতা সংগ্রামে ব্যারাকপুরের নাম ইতিহাসে বারবার শোনা যায়। ব্যারাকপুর এই মঙ্গল পান্ডে ঘাটে প্রতি স্বাধীনতায় নিয়মিত গভর্নর এসে মাল্যদান করেন।
এবারে মঙ্গল পান্ডে ঘাটে গভর্নরের মাল্যদানের পাশাপাশি ব্যারাকপুরের বিধায়ক রাজ চক্রবর্তী হাইমাসে ১০০ ফুটের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে। পতাকা উত্তোলনে ৭ মিনিট সময় লাগে এবং যান্ত্রিকভাবে এই পতাকা উত্তোলন করা হয়। জাতীয় পতাকা উত্তোলনের পরে ব্যারাকপুরের বিধায়ক রাজ চক্রবর্তী সাধারণের জন্য শুভেচ্ছা বার্তাও দেয়। এবং স্বাধীনতায় ব্যারাকপুরের ভূমিকার কথা বলে।