ক্রিসমাস এবং নিউ ইয়ারের মরসুমে শিথিল করা হল রাজ্যের বিধিনিষেধ। আগামী ২৪ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত তুলে নেওয়া হল রাত্রিকালীন কার্ফু। রাজ্যের তরফে বুধবার এমনটাই জানানো হয়েছে। ওই সময়ে রাতভর খোলা রাখা যাবে হোটেল, রেস্তরাঁ, বার। প্রসঙ্গত, বর্তমানে রাজ্যে নাইট কার্ফু জারি রয়েছে। সেই জন্য রাত ১১টার মধ্যে সমস্ত দোকানপাট বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া রয়েছে নবান্নের। তবে বড়দিন এবং বর্ষবরণের কথা মাথায় রেখে ন’দিন এই নিয়মবিধি শিথিল করার সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য সরকার।
দুর্গাপুজো, কালীপুজো, জগদ্ধাত্রী পুজোর সময়ও নাইট কার্ফু তুলে দেওয়া হয়েছিল। এবার বড়দিন ও বর্ষবরণেও সেই পথেই হাঁটল রাজ্য। তবে ছাড় দেওয়া হয়েছে এই ন’দিনই। সেই সঙ্গে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের কথা মাথায় রেখে রাজ্যের বিশেষজ্ঞ কমিটির পরামর্শ মেনে আগামী ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত আগের বিধিনিষেধই বহাল থাকছে। অর্থাৎ রাত্রিকালীন কার্ফু আগামী ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। সেই সঙ্গে আগের যে বিধিনিষেধ রয়েছে, সেগুলিও জারি থাকবে।
আর ও পড়ুন রাজ্যে জাঁকিয়ে বসেছে শীত, আগামী কয়েকদিনে বাড়বে আরও ঠান্ডা
উল্লেখ্য, আগামী ২৪ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত তুলে নেওয়া হল রাত্রিকালীন কার্ফু। রাজ্যের তরফে বুধবার এমনটাই জানানো হয়েছে। ওই সময়ে রাতভর খোলা রাখা যাবে হোটেল, রেস্তরাঁ, বার। প্রসঙ্গত, বর্তমানে রাজ্যে নাইট কার্ফু জারি রয়েছে। সেই জন্য রাত ১১টার মধ্যে সমস্ত দোকানপাট বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া রয়েছে নবান্নের। তবে বড়দিন এবং বর্ষবরণের কথা মাথায় রেখে ন’দিন এই নিয়মবিধি শিথিল করার সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য সরকার। দুর্গাপুজো, কালীপুজো, জগদ্ধাত্রী পুজোর সময়ও নাইট কার্ফু তুলে দেওয়া হয়েছিল।
এবার বড়দিন ও বর্ষবরণেও সেই পথেই হাঁটল রাজ্য। তবে ছাড় দেওয়া হয়েছে এই ন’দিনই। সেই সঙ্গে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের কথা মাথায় রেখে রাজ্যের বিশেষজ্ঞ কমিটির পরামর্শ মেনে আগামী ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত আগের বিধিনিষেধই বহাল থাকছে। অর্থাৎ রাত্রিকালীন কার্ফু আগামী ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। সেই সঙ্গে আগের যে বিধিনিষেধ রয়েছে, সেগুলিও জারি থাকবে।