ফের খুলে গেল রানিকুঠির জিডি বিড়লা স্কুলের দরজা । সোমবার থেকে পুনরায় খুলে দেওয়া হলো রানিকুঠির জিডি বিড়লা স্কুল। পুনরায় স্কুলে আসতে পেরে খুশি পড়ুয়ারা। প্রসঙ্গত, শনিবারই স্কুল কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। এবং তাতে লেখা হয়, “পুনরায় সোমবার থেকে স্কুল খুলছে, যারা সম্পূর্ণ বকেয়া দিয়েছে তাদের জন্য।” সেই মতোই খুলে দেওয়া হলো স্কুলের দরজা। কিন্তু এই নিয়েও ধোঁয়াশা দেখা দেয় অভিভাবকদের একাংশের মধ্যে।
স্কুল কর্তৃপক্ষের নির্দেশমতোই এদিন সকাল থেকেই সম্পূর্ণ ফি দেওয়া ছাত্রছাত্রীরা স্কুলে আসে। কিন্তু অভিভাবকরা রবিবারই একটি সাংবাদিক বৈঠক করে জানান, তাঁরা বুঝতে পারছেন না যে স্কুল ঠিক কোন ফি-এর কথা বলছে। যারা সম্পূর্ণ টাকা দিয়েছে নাকি যারা হাইকোর্টের নির্দেশমতো ৫০ থেকে ৮০ শতাংশ বকেয়া দিয়েছে, তাদের ক্লাস করতে দেওয়া হবে। তবে এই বিষয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে অভিভাবক মহলে।
অভিভাবকদের একাংশ জানান, ভর্তির আগে থেকেই স্কুলের ফি সম্পর্কে জানিয়েছিল কর্তৃপক্ষ। তাই এখন এই অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। অন্যদিকে, জিডি বিড়লা স্কুলের ঘটনা নিয়ে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছে কলকাতা হাইকোর্টে। মামলার অনুমোদন দেয় কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। চলতি সপ্তাহে শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে বলে সূত্রের খবর।
আর ও পড়ুন অশোকনগর পৌর এলাকায় তিনটে গাড়ি ও একটি দোকানে আগুন
উল্লেখ্য, সোমবার থেকে পুনরায় খুলে দেওয়া হলো রানিকুঠির জিডি বিড়লা স্কুল। পুনরায় স্কুলে আসতে পেরে খুশি পড়ুয়ারা। প্রসঙ্গত, শনিবারই স্কুল কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। এবং তাতে লেখা হয়, “পুনরায় সোমবার থেকে স্কুল খুলছে, যারা সম্পূর্ণ বকেয়া দিয়েছে তাদের জন্য।” সেই মতোই খুলে দেওয়া হলো স্কুলের দরজা। কিন্তু এই নিয়েও ধোঁয়াশা দেখা দেয় অভিভাবকদের একাংশের মধ্যে।
স্কুল কর্তৃপক্ষের নির্দেশমতোই এদিন সকাল থেকেই সম্পূর্ণ ফি দেওয়া ছাত্রছাত্রীরা স্কুলে আসে। কিন্তু অভিভাবকরা রবিবারই একটি সাংবাদিক বৈঠক করে জানান, তাঁরা বুঝতে পারছেন না যে স্কুল ঠিক কোন ফি-এর কথা বলছে। যারা সম্পূর্ণ টাকা দিয়েছে নাকি যারা হাইকোর্টের নির্দেশমতো ৫০ থেকে ৮০ শতাংশ বকেয়া দিয়েছে, তাদের ক্লাস করতে দেওয়া হবে। তবে এই বিষয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে অভিভাবক মহলে। অভিভাবকদের একাংশ জানান, ভর্তির আগে থেকেই স্কুলের ফি সম্পর্কে জানিয়েছিল কর্তৃপক্ষ।