রাস্তা অবরোধ কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ۔۔আসানসোল দু নাম্বার জাতীয় সড়ক ۔JK নাগার মোড়ে। বিজেপি কর্মীদের মারধর ও এজেন্টদের বুথে বসতে না দেওয়ার কারণে বিজেপি তরফে জেকে নগরের কাছে বিক্ষোভ প্রদর্শন।বিক্ষোভে উপস্থিত দূর্গাপুরের বিজেপি বিধায়ক লক্ষণ গোডোই।তিনি জানান উপ নির্বাচনেও শাসক দল সন্ত্রাস চালাচ্ছে, বুথ লুঠ করছে, বুথ এজেন্ট দের বুথ বসতে দেওয়া হচ্ছে না।কর্মীদের মারধর করে মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হচ্ছে।তাদের নিজেদের উপর বিশ্বাস নেই।
অপর দিকে তৃণমূল সব অভিযোগ অস্বীকার করে তারা জানান বিরোধীরা অপপ্রচার চালাচ্ছে।মিথ্যা প্রচার করে ভোট জয়লাভ করা যায়না। বিজেপি পক্ষ থেকে সুস্থ ভোট করাবার লক্ষে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখছিলো ۔পুলিশ এসে লাটি চার্জ করে সরিয়ে দেয়। তৃনমুল এবং বিজেপি মধ্যে মারামারি পুলিশের সামনে ۔۔। 6নাম্বার ওয়ার্ডের মণ্ডলপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের 82নাম্বার বুথে বিজেপির বুথ এজেন্টকে মারধর করে তাড়িয়ে দেওয়া র অভিযোগ করলো বিজেপি প্রার্থী সুদীপ চক্রবর্তী।তিনি জানান শাসক দলের দুষ্কৃতীরা বুথ দখল করার চেষ্টা করছে।
আসানসোল পৌর নিগম উপনির্বাচন জামুড়িয়া এলাকায় ছয় নম্বর ওয়ার্ডে আজ উপনির্বাচন এই উপনির্বাচন সকাল সকাল ভোট কেন্দ্রে ভোটার রা ভোট দিতে আসে , করা নিরাপত্তার মাঝে ভোট দেওয়ার পক্রিয়া চলছে , বেশ কয়েকটা বুথে EVM মেসিন খারাব অবস্থায় পাওয়া যায় , ভোটারদেড় লম্বা লাইন ছিলো চোখে পড়ার মতো। আসানসোল উপনির্বাচনে ভোট গ্রহণ কেন্দ্রে সকাল থেকে দেখতে পাওয়া গেলো ভোটার দের লাইন।পুলিশের কড়া নিরাপত্তার মধ্যে ভোট গ্রহণ চলছে।তবে বিজেপি প্রার্থীর সুদীপ চক্রবর্তীর অভিযোগ বহিরাগত বহু মানুষের সমাগম হয়েছে যেকোনো মুহূর্তে বুথ লুঠের আশঙ্কা রয়েছে।তাছাড়া এখন পর্যন্ত শান্তি পূর্ণ ভোট গ্রহণ চলছে।
উত্তেজনা সারানোর পরের মুহূর্তেই বনগাঁ পুলিশ জেলার এসপির নেতৃত্বে বিশাল পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে টহল দেয়, পুলিশের পক্ষ থেকে ভোটদাতা বাদে অন্যান্যদের ভোট কেন্দ্র থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। বনগাঁ পৌরসভার 14 নম্বর ওয়ার্ডের উপ নির্বাচনে কবি কেশব লাল বিদ্যাপীঠ এ যে সেন্টার রয়েছে সেই ভোট কেন্দ্রে উত্তেজনা। তৃণমূলের অভিযোগ বিজেপি বিধায়ক অশোক কীর্তনে বহিরাগত নিয়ে ভোটকেন্দ্রে ঢোকার চেষ্টা করছে পাল্টা বিজেপির অভিযোগ তৃণমূলের বহিরাগত কার্যকর তারা ভোট কেন্দ্রের জমিয়ে রয়েছে। বিজেপি বিধায়ক অসুখ কীর্তনে ভোটকেন্দ্রে ঢোকার মুহূর্তেই তৃণমূল প্রার্থীর সাথে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। উপনির্বাচনকে কেন্দ্র করে গান্ধীপল্লী স্বামী বিবেকানন্দ বিদ্যাপীঠ উত্তেজনা।
আরও পড়ুন – গণেশ চতুর্থীর দিন ভুলেও করবেন না এই কাজ, জীবনে নেমে আসবে চরম দুর্দশা
এই বিদ্যালয় ২১২ এবং ২১৩ নম্বর ভূতের ভোটদান ভোট গ্রহণ চলছে। সকাল থেকে বিজেপির পক্ষ থেকে ভোট লুটের অভিযোগ আসছিল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বনগাঁ দক্ষিণ কেন্দ্রের বিজেপি বিধায়ক স্বপন মজুমদার ভোটকেন্দ্রের পাশে আসামাত্রই উত্তেজনা চরমে পৌঁছায়। তৃণমূল ও বিজেপি কর্মী সমর্থকরা স্লোগান স্লোগান দিতে থাকে। স্বপন মজুমদারের দেহরক্ষীদের সাথে তৃণমূল কর্মীদের হস্তা দোস্তি ও হাতাহাতি হয়। বিজেপি অভিযোগ করছে তাদের কার্যকর তাদের মারধর করেছে তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা। ঘটনার পর ঘটনাস্থলে আসে অ্যাডিশনাল এসপির নেতৃত্বে বিশাল পুলিশ বাহিনী।
এই বিষয়ে বনগাঁ দক্ষিণ কেন্দ্রের বিজেপি বিধায়ক স্বপন মজুমদার বলেন। বিজেপি বিধায়ক স্বপন মজুমদার সিকিউরিটি নিয়ে ভয় দেখাচ্ছে এলাকায় ভোটের পরিবেশ নষ্ট করেছে। তিনি গতকাল বিভিন্ন বাড়িতে ফোন করে ভয় দেখিয়েছে অভিযোগ ও করা হয়েছে তৃণমূলের পক্ষ থেকে এ কথা জানিয়ে বনগাঁ মহকুমা শাসকের কাছে স্মারকলিপি জমা দিল তৃণমূল। স্বপন মজুমদার বহিরাগত হয়ে কিভাবে এলাকায় প্রবেশ করলো এসেছেন তৃণমূল নেতা কর্মীরা। বন্ধ পৌরসভার 14 নম্বর ওয়ার্ডের উপনির্বাচনে সন্ত্রাসের অভিযোগনে পথ অবরোধ করল জাতীয় কংগ্রেস। জাতীয় কংগ্রেস প্রার্থী প্রভাস পালের নেতৃত্বে দুপুরে একটার সময় বাজার মোড় সংলগ্ন এলাকায় পথ অবরোধ করে কংগ্রেস।
উপনির্বাচনে ও রিডিং এর অভিযোগ এনে প্রতিবাদ এবং পুনর নির্বাচনের দাবি জানিয়ে তাদের এই পথ অবরোধ কর্মসূচি বলে জানিয়েছে কংগ্রেস নেতৃত্ব। বনগাঁ পৌরসভার 14 নম্বর ওয়ার্ডের উপনির্বাচনে পাশের অভিযোগনে পাটার মোড়ে যশোরের উপর পথ অবরোধ করলো বিজেপি। বিজেপির অভিযোগ একটি কার্যকর্তাদের উপর আক্রমণ করেছে তৃণমূল কংগ্রেস এবং প্রত্যেকটি বুথ থেকে বিজেপি এজেন্টের মারধর করে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এই বিষয়ে বনগাঁ দক্ষিণ কেন্দ্রে বিজেপি বিধায়ক স্বপন মজুমদার বলেন। রামনগর রোড সংলগ্ন এলাকায় যশোর রোডের উপর অবরোধ করলো সিপিএম।
বনগা পৌরসভার 14 নম্বর ওয়ার্ডের উপনির্বাচনে সন্ত্রাসের অভিযোগ তুলে পথ অবরোধ করল তারা। সিপিএমের পথ অবরোধের জন্য তীব্র যানজট সৃষ্টি হয় যশোর রোডের উপর। এর আগে উপনির্বাচনের সন্ত্রাসের অভিযোগ এনে বিজেপি পথ অবরোধ করেছিল। এই বিষয়ে সিপিএম প্রার্থী ধৃতিমান পাল বলেন।