রাস্তা সংস্কারের দাবিতে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ। উত্তর দিনাজপুরের চোপড়ার চুটিয়াখোর গ্রাম পঞ্চায়েতের পামলী এলাকায় রাস্তা সংস্কারের দাবিতে বিক্ষোভ আন্দোলনে সামিল হলেন স্থানীয়রা। অবশেষে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির আশ্বাসে অবরোধ তুলে নেওয়া হয়।আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, উধরাইল এলাকার পূর্ব পামলি গ্রামের যাওয়ার তিস্তা খালের প্রায় ১ দেড় কিলোমিটার রাস্তা বহুদিন ধরে বেহাল হয়ে পড়েছে।
সংস্কারের কোনরকম উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না।শুক্রবার গ্রামবাসীরা উধরাইল সেতুর উপর টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ অবরোধে আন্দোলনে নামে।আন্দোলনকারীদের আরও অভিযোগ, স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে পঞ্চায়েত সমিতি এমনকি এলাকার বিধায়ক কে বারবার জানিয়েও রাস্তা সংস্কারের কোনরকম উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না ,তাই গ্রামবাসীরা বিক্ষোভে ফেটে পড়েন ।
চোপড়া পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ আজহারউদ্দিন বলেন ,এই রাস্তাটি এম জি এন আর ই জি ।এস প্রকল্পের আওতায় ধরা হয়েছে, প্রকল্পের কাজ শুরু হলেই রাস্তা সংস্কার করে দেওয়া হবে। উল্লেখ্য, চোপড়ার চুটিয়াখোর অঞ্চলটি খোদ চোপড়ার বিধায়ক হামিদুল রহমান এবং চোপড়া পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মহম্মদ আজহারউদ্দিন এর এলাকা । তা সত্বেও ওই এলাকায় একটি রাস্তার দাবীতে গ্রাম বাসিদের আন্দোলন মোটেই কাম্য নয় বলে অনেকে মনে করেন ।তবে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি আশ্বাস পেয়ে গ্রামবাসীরা আন্দোলন প্রত্যাহার করে নেয় ।
আরও পড়ুন – কলকাতায় আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত
উল্লেখ্য, উত্তর দিনাজপুরের চোপড়ার চুটিয়াখোর গ্রাম পঞ্চায়েতের পামলী এলাকায় রাস্তা সংস্কারের দাবিতে বিক্ষোভ আন্দোলনে সামিল হলেন স্থানীয়রা। অবশেষে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির আশ্বাসে অবরোধ তুলে নেওয়া হয়।আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, উধরাইল এলাকার পূর্ব পামলি গ্রামের যাওয়ার তিস্তা খালের প্রায় ১ দেড় কিলোমিটার রাস্তা বহুদিন ধরে বেহাল হয়ে পড়েছে। সংস্কারের কোনরকম উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না।
শুক্রবার গ্রামবাসীরা উধরাইল সেতুর উপর টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ অবরোধে আন্দোলনে নামে।আন্দোলনকারীদের আরও অভিযোগ, স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে পঞ্চায়েত সমিতি এমনকি এলাকার বিধায়ক কে বারবার জানিয়েও রাস্তা সংস্কারের কোনরকম উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না ,তাই গ্রামবাসীরা বিক্ষোভে ফেটে পড়েন ।চোপড়া পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ আজহারউদ্দিন বলেন ,এই রাস্তাটি এম জি এন আর ই জি ।এস প্রকল্পের আওতায় ধরা হয়েছে, প্রকল্পের কাজ শুরু হলেই রাস্তা সংস্কার করে দেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, চোপড়ার চুটিয়াখোর অঞ্চলটি খোদ চোপড়ার বিধায়ক হামিদুল রহমান এবং চোপড়া পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মহম্মদ আজহারউদ্দিন এর এলাকা । তা সত্বেও ওই এলাকায় একটি রাস্তার দাবীতে গ্রাম বাসিদের আন্দোলন মোটেই কাম্য নয় বলে অনেকে মনে করেন ।তবে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি আশ্বাস পেয়ে গ্রামবাসীরা আন্দোলন প্রত্যাহার করে নেয় ।