পূর্ব বর্ধমানের রায়নায় হাওড়ার ব্যাবসায়ী খুনের ঘটনায় নিল নতুন মোড়। এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত মঙ্গলবার বর্ধমান জেলা আদালতে করল আত্মসমর্পণ। জানা গেছে, আদালতে আত্মসমর্পণকারী ব্যক্তির নাম সোমনাথ মন্ডল। তাকে হন্য হয়ে খুঁজছিল জেলা পুলিশ।
ব্যবসায়ী সব্যসাচী মন্ডল ২২শে অক্টোবর রাতে পূর্ব বর্ধমানের রায়না থানার দেরিয়াপুরে পৈত্রীক বাড়িতে এসে খুন হয়েছিলেন। সম্পত্তিগত কারণে সুপারি কিলার লাগিয়ে খুন করা হয়েছে তার ছেলে কে বলে রায়না থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছিলেন সব্যসাচীর বাবা।
সোমনাথ খুন হওয়া ব্যক্তি সব্যসাচী মন্ডলের সম্পর্কে কাকার ছেলে। খুনের ঘটনায় তার বিরুদ্ধে লুক-আউট নোটিশ জারি করে ছিলো পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশ। এর আগে ধাপে ধাপে খুনের তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যায় পুলিশ, ধারা পরে ব্যবসায়ী খুনে জড়িত তিন সুপারি কিলাররা।
আর ও পড়ুন দিল্লির বাতাসে বিষের মাত্রা ছাড়িয়েছে, বন্ধ হলো স্কুল
কিন্তু এই ঘটনায় পুলিশের তালিকায় মূল অভিযুক্ত ছিলো ব্যবসায়ীর ভাই সোমনাথ মন্ডল। এই হাইপ্রোফাইল ব্যবসায়ী খুনের ঘটনায় তাঁকে হন্য হয়ে খুঁজছিল জেলা পুলিশ। হঠাৎ মঙ্গলবার বর্ধমানের সি.জে.এম আদলতে বিচারক সুজিত বন্ধোপাধ্যায়ের এজলাসে আত্মসমর্পণ করে সোমনাথ।
উল্লেখ্য, পূর্ব বর্ধমানের রায়নায় হাওড়ার ব্যাবসায়ী খুনের ঘটনায় নিল নতুন মোড়। এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত মঙ্গলবার বর্ধমান জেলা আদালতে করল আত্মসমর্পণ। জানাগেছে, আদালতে আত্মসমর্পণকারী ব্যক্তির নাম সোমনাথ মন্ডল। তাকে হন্য হয়ে খুঁজছিল জেলা পুলিশ। ব্যবসায়ী সব্যসাচী মন্ডল ২২শে অক্টোবর রাতে পূর্ব বর্ধমানের রায়না থানার দেরিয়াপুরে পৈত্রীক বাড়িতে এসে খুন হয়েছিলেন।
সম্পত্তিগত কারণে সুপারি কিলার লাগিয়ে খুন করা হয়েছে তার ছেলে কে বলে রায়না থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছিলেন সব্যসাচীর বাবা। সোমনাথ খুন হওয়া ব্যক্তি সব্যসাচী মন্ডলের সম্পর্কে কাকার ছেলে। খুনের ঘটনায় তার বিরুদ্ধে লুক-আউট নোটিশ জারি করে ছিলো পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশ। এর আগে ধাপে ধাপে খুনের তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যায় পুলিশ, ধারা পরে ব্যবসায়ী খুনে জড়িত তিন সুপারি কিলাররা।