‘কোনও চক্রান্ত নেই,’ হাইকোর্টে মুখ্যমন্ত্রীর বিমান বিভ্রাট নিয়ে রিপোর্ট দিল কেন্দ্র। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিমান বিভ্রাট নিয়ে রিপোর্ট পেশ করলো কেন্দ্র। রিপোর্টে উঠে এলো ‘কোনও চক্রান্ত নেই’। হলফনামা আকারে রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দিল প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। প্রসঙ্গত, উত্তরপ্রদেশে বিধানসভা ভোট চলাকালীন বারাণসীতে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মোদীর নির্বাচনী কেন্দ্রে অখিলেশ যাদবের সমর্থনে জনসভা করেছিলেন তিনি। দশাশ্বমেধ ঘাটে যাওয়ার পথে তৃণমূলনেত্রীর গাড়ির সামনে বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন বিজেপি কর্মীরা।
এরপর কলকাতায় ফেরার পথে দমদমে নামার মিনিট দশেক আগে আচমকাই ‘ডিসেন্ড’ হয় মুখ্যমন্ত্রীর বিমানে। স্রেফ নির্দিষ্ট উচ্চতা অনেক নীচে নেমে যাওয়াই নয়, বিমানের ভিতরে ঝাঁকুনি অনুভব করেন যাত্রীরা। তবে সেরম কোনো দুর্ঘটনার আঁচ পাওয়া যায়নি। কোমড়ে চোট পেয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী।কিন্তু হঠাৎ কেন এই বিমান বিভ্রাট? তদন্তের দাবিতে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয় হাইকোর্টে। কেন্দ্রের কাছে রিপোর্ট তলব করে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। মঙ্গলবার সেই রিপোর্টই জমা পরে আদালতে। এবং সেখানে প্রমান হয় যে, মুখ্যমন্ত্রীর কোনো বিমান বিভ্রাট নেই।
আরও পড়ুন গোবরডাঙার তৃণমূল অঞ্চল সভাপতিকে কুপিয়ে খুনের চেষ্টার ঘটনায় অভিযুক্ত গ্রেফতার
উল্লেখ্য, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিমান বিভ্রাট নিয়ে রিপোর্ট পেশ করলো কেন্দ্র। রিপোর্টে উঠে এলো ‘কোনও চক্রান্ত নেই’। হলফনামা আকারে রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দিল প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। প্রসঙ্গত, উত্তরপ্রদেশে বিধানসভা ভোট চলাকালীন বারাণসীতে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মোদীর নির্বাচনী কেন্দ্রে অখিলেশ যাদবের সমর্থনে জনসভা করেছিলেন তিনি। দশাশ্বমেধ ঘাটে যাওয়ার পথে তৃণমূলনেত্রীর গাড়ির সামনে বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন বিজেপি কর্মীরা।
এরপর কলকাতায় ফেরার পথে দমদমে নামার মিনিট দশেক আগে আচমকাই ‘ডিসেন্ড’ হয় মুখ্যমন্ত্রীর বিমানে। স্রেফ নির্দিষ্ট উচ্চতা অনেক নীচে নেমে যাওয়াই নয়, বিমানের ভিতরে ঝাঁকুনি অনুভব করেন যাত্রীরা। তবে সেরম কোনো দুর্ঘটনার আঁচ পাওয়া যায়নি। কোমড়ে চোট পেয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী।কিন্তু হঠাৎ কেন এই বিমান বিভ্রাট? তদন্তের দাবিতে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয় হাইকোর্টে। কেন্দ্রের কাছে রিপোর্ট তলব করে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। মঙ্গলবার সেই রিপোর্টই জমা পরে আদালতে। এবং সেখানে প্রমান হয় যে, মুখ্যমন্ত্রীর কোনো বিমান বিভ্রাট নেই।