রেজিস্ট্রি করে বিয়ের পরেও স্ত্রীকে বঞ্চিত করার অভিযোগ উঠল স্বামীর বিরুদ্ধে । রেজিস্ট্রি করে হয়ে গিয়েছে বিয়ে। তা সত্ত্বেও স্ত্রীকে যথাযথা অধিকার না দেওয়ার অভিযোগ উঠল স্বামীর বিরুদ্ধে। আর এর প্রতিবাদে রীতিমত স্বামীর বাড়ির সামনে ধর্ণায় বসলো স্ত্রী। ঘটনাটি ঘটেছে মালদার মানিকচক থানার মথুরাপুরের কাহারপাড়া এলাকায়। যদিও এই ধরনের অভিযোগ পুরোপুরি অস্বীকার করেছেন ছেলের পরিবার।
জানা গেছে, ওই মহিলার নাম জয়ন্তী সরকার। ছেলেটির নাম পার্থ প্রতিম রায়। বর্তমানে তিনি বেকার। অন্যদিকে জয়ন্তী সরকার ডিভোর্সী। এই কথা জানার পরেও ছেলেটি তাকে বিয়ে করবে বলে জানায়। রেজিস্ট্রি করে বিয়েও হয় বলে জানা গেছে। এরপর সেই সময় ছেলের পরিবারকে সমস্ত ঘটনা জানানোর কথা বলা হয়। কিন্তু তারপরেও পার্থ প্রতিম রায় গত ৯ মাস আগে রেজিস্ট্রি করে বিয়ে করেন। এরপর থেকে নানা অছিলায় মেয়েটিকে তার বাড়িতে নিয়ে যায়নি। বারবার শশুড়বাড়ি যেতে চাইলে নানা ভাবে নানা অছিলায় মেয়ের বাড়িতে রেখে দিয়েছিল। বাধ্য হয়ে এদিন সকালবেলায় পার্থপ্রতিম রায়ের বাড়ির সামনে ধরনায় বসে মেয়েটি।
আর ও পড়ুন টাকি রোডে নজরে সিসিটিভি, নাকা চেকিংয়ে গাঁজা ফেনসিডিল আটক
জয়ন্তীর অভিযোগ, ছেলেটিকে তার পরিবারের সদস্যরাও লুকিয়ে রেখেছে। কেন সে স্বামীর অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে। এই নিয়ে এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়। মেয়েটির দাবি যতক্ষণ না তার স্বামীকে ফিরিয়ে দেয়া হবে ততক্ষণ সে ধরনায় বসে থাকবে। তবে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন মানিকচক থানার পুলিশ। এরপর জয়ন্তীকে ওখান সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
এই প্রসঙ্গে ছেলেটির দিদি বলেছেন, সমস্ত অভিযোগ ভিত্তিহীন। কোনো বিয়ে হয়নি। বরং মেয়েটির পরিবারের লোকজন তাদের বাড়িতে ঢুকে মারধর ভাঙচুর করেছে।
উল্লেখ্য, রেজিস্ট্রি করে বিয়ের পরেও স্ত্রীকে বঞ্চিত করার অভিযোগ উঠল স্বামীর বিরুদ্ধে । রেজিস্ট্রি করে হয়ে গিয়েছে বিয়ে। তা সত্ত্বেও স্ত্রীকে যথাযথা অধিকার না দেওয়ার অভিযোগ উঠল স্বামীর বিরুদ্ধে। আর এর প্রতিবাদে রীতিমত স্বামীর বাড়ির সামনে ধর্ণায় বসলো স্ত্রী। ঘটনাটি ঘটেছে মালদার মানিকচক থানার মথুরাপুরের কাহারপাড়া এলাকায়। যদিও এই ধরনের অভিযোগ পুরোপুরি অস্বীকার করেছেন ছেলের পরিবার।