রোদ ঝলমলে আকাশে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে ভীড় জল শহরে। সোমবার সকালে আকাশ ঝলমলে হতেই জলপাইগুড়িতে উত্তরের আকাশে ভেঁসে উঠলো কাঞ্চনজঙ্ঘা। সোমবার সকাল থেকেই কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে এলাকার মানুষের ভিড়। নেপাল সিকিম সিমানার মধ্যবর্তী উপত্যকায় দাঁড়িয়ে শ্বেতশুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘা। বহু দশক ধরে যা বহু মানুষের কাছে ঈশ্বর তুল্য প্রতিক। কাঞ্চনজঙ্ঘা পৃথিবীর অন্যতম উচ্চ পর্বতশৃঙ্গ।
অন্নপুর্ণা শৃঙ্গের পরেই দুরুতম শৃঙ্গ হিসেবে কাঞ্চনজঙ্ঘার পরিচয়। যা শরৎকালে জলপাইগুড়ির উত্তর দিকের আকাশে দেখা যায়। ভোরে এই মনোরম দৃশ্য দেখতে যে কেওই হাত ছাড়া করতে চান না। তা দেখা গেল জলপাইগুড়ির স্পোর্টস কমপ্লেক্স সংলগ্ন করলা সেতু এলাকায়। প্রাতভ্রমণকারী থেকে শুরু করে পথ চলতি মানুষ। সবাইকে দেখা গেল ঠায় দাঁড়িয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘার দৃশ্য উপভোগ করতে। এমনকি এই প্রকৃতির অপরুপ দৃশ্য মোবাইল ক্যামেরায় ফ্রেম বন্দি করতে দেখা গেল অনেককেই।
আরও পড়ুন – বাঁশের কারুকার্যে নজর কারা থিম ধূপগুড়ির ইয়ং অ্যাসোসিয়েশনের
প্রাতভ্রমণকারী শেখর ঘোষ বলেন, আমরা এই এলাকায় প্রতিনিয়ত প্রাতভ্রমণ কর। আকাশ পরিস্কার থাকলে প্রায়দিনই দেখা যায়। তবে আজকে আকাশ পরিস্কার থাকায় ভোর থেকেই কাঞ্চনজঙ্ঘা খুব ঝলমলে দেখাচ্ছে। অনেকটা রুপলী থালার মত। সকালে প্রাতভ্রমণের পাশাপাশি এই প্রকৃতির সৌন্দর্য্য দেখলে মন অনেকটা ভাল হয়ে যায়। প্রতিদিন সকাল বেলা শহরের মানুষ এই করলা সেতুতে এই দৃশ্য দেখতে আসেন বলে তিনি জানান।
উল্লেখ্য, রোদ ঝলমলে আকাশে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে ভীড় জল শহরে। সোমবার সকালে আকাশ ঝলমলে হতেই জলপাইগুড়িতে উত্তরের আকাশে ভেঁসে উঠলো কাঞ্চনজঙ্ঘা। সোমবার সকাল থেকেই কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে এলাকার মানুষের ভিড়। নেপাল সিকিম সিমানার মধ্যবর্তী উপত্যকায় দাঁড়িয়ে শ্বেতশুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘা। বহু দশক ধরে যা বহু মানুষের কাছে ঈশ্বর তুল্য প্রতিক। কাঞ্চনজঙ্ঘা পৃথিবীর অন্যতম উচ্চ পর্বতশৃঙ্গ। রোদ ঝলমলে