বার্ধক্য রোধ করতে খেজুরের জুরিমেলা ভার । খেজুর খেতে অনেকেই ভালো বাসেন। এর কারণ হল, এতে রয়েছে আয়রন, খনিজ, ক্যালসিয়াম, অ্যামাইনো অ্যাসিড, ফসফরাস এবং ভিটামিন। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়। এতে কোলেস্টেরল থাকে না। কোষের ক্ষতি প্রতিরোধ, ক্যান্সার প্রতিরোধ এবং হার্ট সংক্রান্ত সমস্যা প্রতিরোধেও এটি খুবই কার্যকরী। খেজুর স্বাস্থ্যের পাশাপাশি সৌন্দর্য বাড়াতেও কাজ করে। গ্লুকোজ এবং ফ্রুক্টোজের ভান্ডার খেজুর ডায়াবেটিসে উপকারী।
কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি
যাদের বদহজম বা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা আছে তাদের খেজুর খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার, যার কারণে হজম প্রক্রিয়া ঠিক থাকে। প্রতিদিন রাতে চারটি খেজুর জলে ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে ঘুম থেকে উঠে খেয়ে নিন। কিছুক্ষণের মধ্যেই ফল দেখতে পাবেন।
শরীরে শক্তি বাড়ায়
খেজুরে পর্যাপ্ত পরিমাণে গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ এবং সুক্রোজ পাওয়া যায়। তাই তাৎক্ষণিক শক্তির জন্য এটি খাওয়া উপকারী। এমনকি দু থেকে চারটি খেজুর খেলেও সঙ্গে সঙ্গে শক্তি পাবেন।
ওজন বাড়ানোর জন্য কার্যকরী
আপনার ওজন কম হলে খেজুর খাওয়া খুবই উপকারী। এতে রয়েছে চিনি, ভিটামিন এবং অনেক প্রয়োজনীয় প্রোটিন যা ওজন বাড়াতে কাজ করে। আপনি যদি খুব রোগা হন, তাহলে প্রতিদিন চার থেকে পাঁচটি খেজুর খাওয়া শুরু করুন।
আরও পড়ুন- জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানে গণ্ডার শুমারির প্রথম দিন নির্বিগ্নেই সম্পন্ন
ত্বককে সুন্দর রাখে
রোজ ভিজিয়ে রাখা খেজুর খেলে ত্বক সংক্রান্ত সমস্যা দূর হয়। ত্বক কোমল করে তোলে। খেজুরের বার্ধক্য বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে, তাই যাঁরা খেজুর খান তাঁদের তাড়াতাড়ি বার্ধক্য দেখা দেয় না।
হাড়ের শক্তির জন্য
খেজুরে উপস্থিত লবণ হাড় মজবুত করতে কাজ করে। এতে ক্যালসিয়াম, সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ এবং কপার রয়েছে। এগুলি হাড়কে শক্তিশালী করে।
রোধ