ঝাড়গ্রামের রোহিনী এলাকায় পাড়ায় সমাধান ও জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের প্রচারের উদ্বোধন তৃনমূলের তরফে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী ৫ মে থেকে ২০ মে পর্যন্ত রাজ্যজুড়ে চলবে পাড়ায় সমাধান ও জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের প্রচার। তাঁরই অংশ হিসেবে শুক্রবার ঝাড়গ্রাম জেলার সাঁকরাইল ব্লকের রোহিনী এলাকায় শুরু হল ‘উন্নয়নের ১১ বছর’ কর্মসূচি। এদিন বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে ট্যাবলো নিয়ে রোহিনী বিডিও অফিস চত্বর থেকে শুরু করে রোহিনী বাজার পরিক্রমা করে ওই কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়।
বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় স্কুলের কন্যাশ্রী ছাত্র-ছাত্রী সবুজ সাথী সাইকেল নিয়ে অংশগ্রহণ করেছিলেন। ওই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন গোপীবল্লভপুরের বিধায়ক ডাক্তার খগেন্দ্র নাথ মাহাতো, সাঁকরাইল পঞ্চায়েত সমিতির কর্মদক্ষ কমল কান্ত রাউৎ, বিডিও রথীন বিশ্বাস, সাঁকরাইল থানার ওসি খন্দকার সাইফুদ্দিন আহমেদ, জেলা পরিষদের সভাধিপতি মাধবী বিশ্বাস সহ আরো অনেকে। সেইসঙ্গে ওই র্যালি হয়ে যাবার পর একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের শেষে বিডিও রথীন বিশ্বাস বলেন, “রাজ্য সরকারের উন্নয়নের ১১ বছর যেসব প্রকল্প গুলির সুযোগ সুবিধা মানুষজন পাচ্ছেন সেইগুলো মানুষের সামনে তুলে ধরার জন্য এবং তারা যাতে কেউ না এই সব সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হন তার জন্য এই র্যালির মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হল। মানুষজন যাতে আরো সহজ ভাবে রাজ্য সরকারের সুবিধা গুলি পেয়ে যান তার জন্যেই এদিনের ওই র্যালি।“
আর ও পড়ুন ঘরের মধ্যে পর্যাপ্ত অক্সিজেন সতেজ রাখতে ছোট গাছ রাখার পরামর্শ
উল্লেখ্য, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী ৫ মে থেকে ২০ মে পর্যন্ত রাজ্যজুড়ে চলবে পাড়ায় সমাধান ও জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের প্রচার। তাঁরই অংশ হিসেবে শুক্রবার ঝাড়গ্রাম জেলার সাঁকরাইল ব্লকের রোহিনী এলাকায় শুরু হল ‘উন্নয়নের ১১ বছর’ কর্মসূচি। এদিন বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে ট্যাবলো নিয়ে রোহিনী বিডিও অফিস চত্বর থেকে শুরু করে রোহিনী বাজার পরিক্রমা করে ওই কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়।
বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় স্কুলের কন্যাশ্রী ছাত্র-ছাত্রী সবুজ সাথী সাইকেল নিয়ে অংশগ্রহণ করেছিলেন। ওই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন গোপীবল্লভপুরের বিধায়ক ডাক্তার খগেন্দ্র নাথ মাহাতো, সাঁকরাইল পঞ্চায়েত সমিতির কর্মদক্ষ কমল কান্ত রাউৎ, বিডিও রথীন বিশ্বাস, সাঁকরাইল থানার ওসি খন্দকার সাইফুদ্দিন আহমেদ, জেলা পরিষদের সভাধিপতি মাধবী বিশ্বাস সহ আরো অনেকে। সেইসঙ্গে ওই র্যালি হয়ে যাবার পর একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।