অবশেষে ফিট রয়েল বেঙ্গলকে ছাড়া হল সুন্দরবনের ঢুলিভাসানির জঙ্গলে।পশুচিকিৎসকের ফিট শংসাপত্র পেতেই সুন্দরবনের রাজা কে বুধবার দুপুরে ছেড়ে দেওয়া হল দক্ষিণ ২৪ পরগনার রামগঙ্গা রেঞ্জের ঢুলিভাসানির ৭ নম্বর জঙ্গলে। বাঘ জঙ্গলে না ফেরা পর্যন্ত দক্ষিণ ২৪ পরগনা বন দপ্তরের কর্মীরা বোট থামিয়ে অপেক্ষা করেছেন। খাঁচার দরজা খুলতেই একলাফে নদীতে ঝাঁপিয়ে পগাড় পার দক্ষিণ রায়ের।
মৈপীঠের গুড়গুড়িয়া-ভুবনেশ্বরী পঞ্চায়েতের ভুবনেশ্বরী চারশো বিঘা এলাকা থেকে মঙ্গলবার রাতে খাঁচাবন্দি হয় বাঘ। দ্বিতীয় খাঁচায় নবরকান্তি ছাগল টোপ দিতেই তা পেটে পুরতে এসেই বাঘ হয়ে যায় বন্দি। তারপর নিয়ে যাওয়া হয় সুন্দরবনের বনি ক্যাম্পে। বনদপ্তরের কর্মীরা বলেন, খাঁচায় রীতিমত গর্জন তুলে খোসমেজাজেই ছিলেন মহারাজ। কয়েকশো মাংস ও মিষ্টি জল খাওয়ানো হয় তাকে।
খাঁচায় পায়চারীও করছিলেন দক্ষিণ রায়। কোনও সময়েই তাকে ঝিমোতে দেখা যায়নি। রাতে ও সকালেই দুইজন পশু চিকিৎসক আসেন ক্যাম্পে। দক্ষিণ ২৪ পরগনা বন বিভাগীয় আধিকারিক মিলন মণ্ডল বলেন, ৮ বছর বয়স বাঘটির। বাঘের শারীরিক পরীক্ষার পর ফিট শংসাপত্র দিতেই সুন্দরবনের রাজাকে জঙ্গলে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। জানা গিয়েছে, বনের রাজাকে সকালেও কয়েকশো মাংস ও মিস্টি জল খাওয়ানো হয়।
তারপর বোটে খাঁচাবন্দি করে নিয়ে যাওয়া হয় জঙ্গলের দিকে। ৭ টি বোটে প্রায় ৩৫ জন বনদপ্তরের কর্মীরা ছিলেন। ছিলেন জেলা বনবিভাগীয় আধিকারিক মিলন মণ্ডল, সহ আধিকারিক অনুরাগ চৌধুরী, সুন্দরবন বায়োস্ফিয়ারের জয়েন্ট ডায়রেক্টর অজয় দাস সহ অন্যরা। দুপুর ৩-৪০ নাগাদ খাঁচা বোট থেকে নৌকায় তোলার সময় জাল দিয়ে ঘিরে ফেলা হয় পুরো খাঁচা। তারপরেই নদীতে ছেড়ে দেওয়া হয় বাঘকে।
আর ও পড়ুন বিপিন রাওয়াতের প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী
উল্লেখ্য, অবশেষে ফিট রয়েল বেঙ্গলকে ছাড়া হল সুন্দরবনের ঢুলিভাসানির জঙ্গলে।পশুচিকিৎসকের ফিট শংসাপত্র পেতেই সুন্দরবনের রাজা কে বুধবার দুপুরে ছেড়ে দেওয়া হল দক্ষিণ ২৪ পরগনার রামগঙ্গা রেঞ্জের ঢুলিভাসানির ৭ নম্বর জঙ্গলে। বাঘ জঙ্গলে না ফেরা পর্যন্ত দক্ষিণ ২৪ পরগনা বন দপ্তরের কর্মীরা বোট থামিয়ে অপেক্ষা করেছেন। খাঁচার দরজা খুলতেই একলাফে নদীতে ঝাঁপিয়ে পগাড় পার দক্ষিণ রায়ের।মৈপীঠের গুড়গুড়িয়া-ভুবনেশ্বরী পঞ্চায়েতের ভুবনেশ্বরী চারশো বিঘা এলাকা থেকে মঙ্গলবার রাতে খাঁচাবন্দি হয় বাঘ। দ্বিতীয় খাঁচায় নবরকান্তি ছাগল টোপ দিতেই তা পেটে পুরতে এসেই বাঘ হয়ে যায় বন্দি।
তারপর নিয়ে যাওয়া হয় সুন্দরবনের বনি ক্যাম্পে। বনদপ্তরের কর্মীরা বলেন, খাঁচায় রীতিমত গর্জন তুলে খোসমেজাজেই ছিলেন মহারাজ। কয়েকশো মাংস ও মিষ্টি জল খাওয়ানো হয় তাকে।খাঁচায় পায়চারীও করছিলেন দক্ষিণ রায়। কোনও সময়েই তাকে ঝিমোতে দেখা যায়নি। রাতে ও সকালেই দুইজন পশু চিকিৎসক আসেন ক্যাম্পে। দক্ষিণ ২৪ পরগনা বন বিভাগীয় আধিকারিক মিলন মণ্ডল বলেন, ৮ বছর বয়স বাঘটির। বাঘের শারীরিক পরীক্ষার পর ফিট শংসাপত্র দিতেই সুন্দরবনের রাজাকে জঙ্গলে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। জানা গিয়েছে, বনের রাজাকে সকালেও কয়েকশো মাংস ও মিস্টি জল খাওয়ানো হয়।