লক্ষীর পট বা সরা আঁকতে নাওয়া খাওয়া ভূলে ব্যাস্ত পাল পাড়া। নাওয়া-খাওয়া লাটে তুলে পাল পাড়ায় এখন শুধু লক্ষীর পট বা সরা আঁকতে ব্যাস্ত আট থেকে আশি। রাত পোহালেই কোজাগরী লক্ষী পুজো, তার আগে জলপাইগুড়ির অরবিন্দ নগরের পালপাড়ায় এখন ব্যাস্ততা তুঙ্গে।
সরা মানে মাটির তৈরী গোলাকার এক ধরনের ঢাকনা বা পাত্র, তার উপরের অংশে ঘসে মসৃণ করে খড়ি মাটির প্রলেপ দিয়ে নানা উজ্জ্বল রঙের ব্যবহারে ফুটিয়ে তোলা হয় দেবদেবীর চিত্র। প্রাচীনকাল থেকেই সরার ব্যবহার দেখা যায়। লক্ষীর সরা হয় নানা রকম। মাঝে লক্ষী পাশে জয়া বিজয়া উপরে লক্ষী নারায়ণ নীচে থাকে পেঁচা ও ময়ুর। সরা বা পটের প্রধান সুজ্জিত লক্ষীদেবী ও তার বাহন পেঁচা।
জলপাইগুড়ি শহরের অরবিন্দ নগর এলাকার পাল পাড়ার পট শিল্পী দিপা পাল বলেন সরার উপর লক্ষী, লক্ষী-নারায়ণ, দুর্গা প্রতিমা আকছি। গত বছর করোনা পরিস্থিতি থাকায় অল্প সংখ্যক সরা বানিয়েছিলাম এবার একটু বেশি বানিয়েছি। এবছর চাহিদাও অনেকটাই বেশি। অন্যদিকে শিশু শিল্পী দোয়েল পাল বলেন, সরার উপর লক্ষীর ছবি আকছি, বাড়িতে সবাই এই কাজ করে থাকে। পড়াশোনার পাশাপাশি আমাদের এই কাজ করতে ভালো লাগে।
উল্লেখ্য, নাওয়া-খাওয়া লাটে তুলে পাল পাড়ায় এখন শুধু লক্ষীর পট বা সরা আঁকতে ব্যাস্ত আট থেকে আশি। রাত পোহালেই কোজাগরী লক্ষী পুজো, তার আগে জলপাইগুড়ির অরবিন্দ নগরের পালপাড়ায় এখন ব্যাস্ততা তুঙ্গে। সরা মানে মাটির তৈরী গোলাকার এক ধরনের ঢাকনা বা পাত্র, তার উপরের অংশে ঘসে মসৃণ করে খড়ি মাটির প্রলেপ দিয়ে নানা উজ্জ্বল রঙের ব্যবহারে ফুটিয়ে তোলা হয় দেবদেবীর চিত্র।
প্রাচীনকাল থেকেই সরার ব্যবহার দেখা যায়। লক্ষীর সরা হয় নানা রকম। মাঝে লক্ষী পাশে জয়া বিজয়া উপরে লক্ষী নারায়ণ নীচে থাকে পেঁচা ও ময়ুর। সরা বা পটের প্রধান সুজ্জিত লক্ষীদেবী ও তার বাহন পেঁচা। জলপাইগুড়ি শহরের অরবিন্দ নগর এলাকার পাল পাড়ার পট শিল্পী দিপা পাল বলেন সরার উপর লক্ষী, লক্ষী-নারায়ণ, দুর্গা প্রতিমা আকছি।
গত বছর করোনা পরিস্থিতি থাকায় অল্প সংখ্যক সরা বানিয়েছিলাম এবার একটু বেশি বানিয়েছি। এবছর চাহিদাও অনেকটাই বেশি। অন্যদিকে শিশু শিল্পী দোয়েল পাল বলেন, সরার উপর লক্ষীর ছবি আকছি, বাড়িতে সবাই এই কাজ করে থাকে। পড়াশোনার পাশাপাশি আমাদের এই কাজ করতে ভালো লাগে।