জলপাইগুড়ি জাতীয় সড়কে লরির সামনে ঝাঁপ এক মহিলার। সদর ট্র্যাফিক ওসি বাপ্পা সাহার ঘটনাস্থলে চলে যাওয়ার অল্পের জন্য প্রাণ বাঁচলো মহিলার। পুলিশের জেরার ওই মহিলা জানায় পারিবারিক অশান্তির কারণে তিনি আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন।
পুলিশ ওই মহিলাকে উদ্ধার করে কোতোয়ালি থানায় নিয়ে আসেন, পরিবারকে খরব দেওয়া হয় পুলিশের তরফে। এদিকে ওই মহিলাকে কাউন্সিলিং করা হচ্ছে পুলিশের তরফে। ওই মহিলার বাড়ি মোহিত নগরের তারা পাড়ায়। পারিবারিক সমস্যার কারণে তিনি আত্মহত্যা চেষ্টা করে বলে দাবি৷
রবিবার সকাল থেকে জলপাইগুড়ি অসম মোড় সংলগ্ন জাতীয় সড়কের ডিভাইডারে বসে ছিলেন ওই মহিলা। সারি সারি দ্রুত গতিতে লরি যাচ্ছিলো। সেই সময় ওই মহিলা ঝাপ দেয়, প্রথম লরি পাশ কাটিয়ে চলে যায়। পিছনে ট্র্যাফিক ওসি বাপ্পা সাহার ট্র্যাফিক পুলিশের জিপে ছিলেন। তিনি সঙ্গে সঙ্গে গাড়ি থেকে নেমে ওই মহিলাকে উদ্ধার করেন। তার উপস্থিতিতে প্রাণ বাচলো মহিলার।
আর ও পড়ুন ৫০ হাজার কিলোমিটার পথ ভ্রমণের অঙ্গীকার ২০ বছরের যুবকের, কেন? জানুন
উল্লেখ্য,জলপাইগুড়ি জাতীয় সড়কে লরির সামনে ঝাঁপ এক মহিলার। সদর ট্র্যাফিক ওসি বাপ্পা সাহার ঘটনাস্থলে চলে যাওয়ার অল্পের জন্য প্রাণ বাঁচলো মহিলার। পুলিশের জেরার ওই মহিলা জানায় পারিবারিক অশান্তির কারণে তিনি আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন।পুলিশ ওই মহিলাকে উদ্ধার করে কোতোয়ালি থানায় নিয়ে আসেন, পরিবারকে খরব দেওয়া হয় পুলিশের তরফে। এদিকে ওই মহিলাকে কাউন্সিলিং করা হচ্ছে পুলিশের তরফে। ওই মহিলার বাড়ি মোহিত নগরের তারা পাড়ায়। পারিবারিক সমস্যার কারণে তিনি আত্মহত্যা চেষ্টা করে বলে দাবি৷
রবিবার সকাল থেকে জলপাইগুড়ি অসম মোড় সংলগ্ন জাতীয় সড়কের ডিভাইডারে বসে ছিলেন ওই মহিলা। সারি সারি দ্রুত গতিতে লরি যাচ্ছিলো। সেই সময় ওই মহিলা ঝাপ দেয়, প্রথম লরি পাশ কাটিয়ে চলে যায়। পিছনে ট্র্যাফিক ওসি বাপ্পা সাহার ট্র্যাফিক পুলিশের জিপে ছিলেন। তিনি সঙ্গে সঙ্গে গাড়ি থেকে নেমে ওই মহিলাকে উদ্ধার করেন। তার উপস্থিতিতে প্রাণ বাচলো মহিলার।
জলপাইগুড়ি জাতীয় সড়কে লরির সামনে ঝাঁপ এক মহিলার। সদর ট্র্যাফিক ওসি বাপ্পা সাহার ঘটনাস্থলে চলে যাওয়ার অল্পের জন্য প্রাণ বাঁচলো মহিলার। পুলিশের জেরার ওই মহিলা জানায় পারিবারিক অশান্তির কারণে তিনি আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন।পুলিশ ওই মহিলাকে উদ্ধার করে কোতোয়ালি থানায় নিয়ে আসেন, পরিবারকে খরব দেওয়া হয় পুলিশের তরফে। এদিকে ওই মহিলাকে কাউন্সিলিং করা হচ্ছে পুলিশের তরফে। ওই মহিলার বাড়ি মোহিত নগরের তারা পাড়ায়। পারিবারিক সমস্যার কারণে তিনি আত্মহত্যা চেষ্টা করে বলে দাবি৷
রবিবার সকাল থেকে জলপাইগুড়ি অসম মোড় সংলগ্ন জাতীয় সড়কের ডিভাইডারে বসে ছিলেন ওই মহিলা। সারি সারি দ্রুত গতিতে লরি যাচ্ছিলো। সেই সময় ওই মহিলা ঝাপ দেয়, প্রথম লরি পাশ কাটিয়ে চলে যায়। পিছনে ট্র্যাফিক ওসি বাপ্পা সাহার ট্র্যাফিক পুলিশের জিপে ছিলেন। তিনি সঙ্গে সঙ্গে গাড়ি থেকে নেমে ওই মহিলাকে উদ্ধার করেন। তার উপস্থিতিতে প্রাণ বাচলো মহিলার।