নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে রাতারাতি লাখপতি ঝড়খালির মৎস্যজীবী।সরকারি ঘোষণা মত ১৫ ই এপ্রিল থেকে ৬১ দিন কেউ নদীতে মাছ ধরতে পারবে না,কিন্তু কে শোনে কার কথা, পেট বড় দায়, মাছ না ধরলে সংসার চলবে না। সরকারি নির্দেশ অমান্য করে ঝড়খালি এলাকার প্রায় ৮ জন মৎস্যজীবী দুটি মাছের বোর্ড নিয়ে মাছ ধরতে যায়,তাদের জালে দেড়শো কুইন্টাল তেলে ভোলা মাছ ওঠে।
সেই মাছ গতকাল বিকালে নিয়ে আসে ক্যানিং মৎস্য আড়াৎ এ।মাছের বিট হলে পাইকারি দাম ওঠে ১ কেজির দাম ৯৩০ টাকা।এদিকে বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে সরকার ঘোষণা করেছে এই সময় নদীতে খালে বিলে মাছ ধরা নিষিদ্ধ।তাহলে প্রতিদিন এই জেলা জুড়ে বিভিন্ন আড়ৎ গুলি তে এত নদীর মাছ আসছে কি করে।
আর ও পড়ুন রাজ্যে একটা বছর গণতন্ত্রের ইতিহাসে কলঙ্কময় বছর, বললেন দিলীপ ঘোষ
উল্লেখ্য, নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে রাতারাতি লাখপতি ঝড়খালির মৎস্যজীবী।সরকারি ঘোষণা মত ১৫ ই এপ্রিল থেকে ৬১ দিন কেউ নদীতে মাছ ধরতে পারবে না,কিন্তু কে শোনে কার কথা, পেট বড় দায়, মাছ না ধরলে সংসার চলবে না। সরকারি নির্দেশ অমান্য করে ঝড়খালি এলাকার প্রায় ৮ জন মৎস্যজীবী দুটি মাছের বোর্ড নিয়ে মাছ ধরতে যায়,তাদের জালে দেড়শো কুইন্টাল তেলে ভোলা মাছ ওঠে।
সেই মাছ গতকাল বিকালে নিয়ে আসে ক্যানিং মৎস্য আড়াৎ এ।মাছের বিট হলে পাইকারি দাম ওঠে ১ কেজির দাম ৯৩০ টাকা।এদিকে বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে সরকার ঘোষণা করেছে এই সময় নদীতে খালে বিলে মাছ ধরা নিষিদ্ধ।তাহলে প্রতিদিন এই জেলা জুড়ে বিভিন্ন আড়ৎ গুলি তে এত নদীর মাছ আসছে কি করে।
নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে রাতারাতি লাখপতি ঝড়খালির মৎস্যজীবী।সরকারি ঘোষণা মত ১৫ ই এপ্রিল থেকে ৬১ দিন কেউ নদীতে মাছ ধরতে পারবে না,কিন্তু কে শোনে কার কথা, পেট বড় দায়, মাছ না ধরলে সংসার চলবে না। সরকারি নির্দেশ অমান্য করে ঝড়খালি এলাকার প্রায় ৮ জন মৎস্যজীবী দুটি মাছের বোর্ড নিয়ে মাছ ধরতে যায়,তাদের জালে দেড়শো কুইন্টাল তেলে ভোলা মাছ ওঠে।
সেই মাছ গতকাল বিকালে নিয়ে আসে ক্যানিং মৎস্য আড়াৎ এ।মাছের বিট হলে পাইকারি দাম ওঠে ১ কেজির দাম ৯৩০ টাকা।এদিকে বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে সরকার ঘোষণা করেছে এই সময় নদীতে খালে বিলে মাছ ধরা নিষিদ্ধ।তাহলে প্রতিদিন এই জেলা জুড়ে বিভিন্ন আড়ৎ গুলি তে এত নদীর মাছ আসছে কি করে।