বাড়ছে দুশ্চিন্তা, লাফিয়ে বাড়ছে কলকাতায় করোনা সংক্রমণ ।পুজো শেষ হতে না হতেই তার প্রভাব এবার দেখা যাচ্ছে কলকাতার করোনা সংক্রমণে। । শুক্রবারের তুলনায় শনিবারে একলাফে একশোর উপরে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ল। কলকাতার এই কোভিড গ্রাফ নিয়ে তড়িঘড়ি করে নবান্নে জরুরি বৈঠকের নির্দেশ দিলেন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী। বৈঠকে সমস্ত জেলাশাসক, পুলিশ সুপার এবং স্বাস্থ্য আধিকারিকদের থাকার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।
রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তরের পরিসংখ্যান বলছে, শুক্রবার কলকাতায় করোনায় আক্রান্ত ছিলেন মোট ৩১৯ জন। শনিবারেই আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৪৪৯ জন। এই মোট আক্রান্তের মধ্যে ৩১৮ জন কলকাতা পুরসভার স্বাস্থ্যকেন্দ্রেই ধরা পড়েছেন। আর ১৩১ জন বেসরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্র বা হাসপাতালে ধরা পড়েছেন।
সূত্রের খবর, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা আক্রান্তদের মধ্যে ১৯৪ জন করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন। প্রথম ডোজ নেওয়ার পর আক্রান্ত হয়েছেন ২২ জন। ৫৫ জন কোভিড রোগী এখনও কোনও টিকা নেননি। আক্রান্ত হওয়ার পরেও হাসপাতালে ভর্তি হননি ৩৫ জন। উৎসবের দিনগুলোতে কোভিডবিধি মেনে চলার কড়া নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট। সেই বিধিনিষেধ অমান্য করেই মহানগরের রাস্তায় জনজোয়ার খানিকটা দুশ্চিন্তার ভাঁজ ফেলেছিল চিকিৎসকদের কপালে।
আর ও পড়ুন রাম-সীতা সংক্রান্ত গল্পের বই পড়ে জেলে সময় কাটছে আরিয়নের
স্বাস্থ্য দপ্তরের দেওয়া শুক্রবারের পরিসংখ্যান এবং সূত্র অনুসারেও জানা যাচ্ছে, ৩১৯ জন করোনা আক্রান্তের মধ্যে ১৫০ জনের করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজ নেওয়া ছিল। নিঃসন্দেহে এই পরিস্থিতি নতুন করে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। অন্যদিকে সোমবার থেকেই কলকাতায় একটি কোয়ারেন্টাইন সেন্টার এবং ২টি সেফ হোম খুলছে।
উল্লেখ্য, বাড়ছে দুশ্চিন্তা, লাফিয়ে বাড়ছে কলকাতায় করোনা সংক্রমণ ।পুজো শেষ হতে না হতেই তার প্রভাব এবার দেখা যাচ্ছে কলকাতার করোনা সংক্রমণে। । শুক্রবারের তুলনায় শনিবারে একলাফে একশোর উপরে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ল। কলকাতার এই কোভিড গ্রাফ নিয়ে তড়িঘড়ি করে নবান্নে জরুরি বৈঠকের নির্দেশ দিলেন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী। বৈঠকে সমস্ত জেলাশাসক, পুলিশ সুপার এবং স্বাস্থ্য আধিকারিকদের থাকার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।