আজ সংগীতশিল্পী রুনা লায়লার জন্মদিন

আজ সংগীতশিল্পী রুনা লায়লার জন্মদিন

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
লায়লার

আজ সংগীতশিল্পী রুনা লায়লার জন্মদিন।  বাংলাদেশের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী  রুনা লায়লার আজ জন্মদিন। জন্মদিন উপলক্ষ্যে দিনটিতে তিনি পরিবারের সঙ্গেই আনন্দের মধ্য দিয়ে সময় কাটাবেন বলে জানিয়েছেন। প্রায় দুই বছর করোনায় অনেকটাই ঘরবন্দী সময় কাটানোর পর আগামী ১৯ নভেম্বর রুনা লায়লা লন্ডনে যাচ্ছেন মেয়ে তানি ও দুই নাতির সঙ্গে সময় কাটাতে। জন্মদিন এবং জীবনের প্রাপ্তি প্রসঙ্গে রুনা লায়লা  বলেন,‘জন্মদিন আসলেই আসলে ছোটবেলার জন্মদিনের কথা খুব মনে পড়ে। বাবা মায়ের কথা খুব মনে পড়ে।

 

তিনি বলেন, এখনতো আসলে জন্মদিনকে ঘিরে বিশেষ তেমন কিছু করাও হয়ে উঠেনা। ঘরের মধ্যেই দিনটিকে বিশেষায়িত করার চেষ্টা থাকে। পরিবারের সঙ্গেই সময় কেটে যায়। আল্লাহ’র কাছে লাখ লাখ শুকরিয়া যে এক জীবনে আমি অনেক পেয়েছি, আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহর অসীম রহমতে আমি অনেক কিছুই পেয়েছি। সত্যিই আমার আর চাওয়ার কিছু নেই। যে যশ, যে নাম, যে খ্যাতি হয়েছে আমার, তাতেই আমি পরিপূর্ণ, আলহামদুলিল্লাহ। এখন শুধু কিছু সুর সৃষ্টি করে যেতে চাই, নতুনদের কন্ঠে সেসব সুর তুলে দিয়ে যেতে চাই। আল্লাহ যেন আমাকে সুস্থ রাখেন, আমার পরিবারের সবাইকে ভালো রাখেন, এই দোয়া চাই।’

 

উল্লেখ্য,   রুনা লায়লা ১৭টি ভাষায় ১০ হাজারেরও বেশি গান গেয়েছেন। পেয়েছেন স্বাধীনতা পদক’সহ বহুবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। রুনা লায়লা’র একজন সঙ্গীতশিল্পী নয় হওয়ার কথা ছিল নৃত্যশিল্পী। টানা চার বছর করাচির বুলবুল ললিতকলা একাডেমির ভরতনাট্যম, কত্থক, কত্থকলি শেখেন তিনি। তবে শেষ পর্যন্ত গানের মাঝেই থেকে যান।

 

আর ও পড়ুন    কাজ করলে পুরস্কার পাবেন, পুর কর্তাদের উদ্দেশ্যে বললেন মমতা 

 

রুনা লায়না  ১৯৬৪ সালে বাবা সৈয়দ মোহাম্মদ এমদাদ আলীর অনুমতি নিয়ে সাড়ে ১১ বছর বয়সে পাকিস্তানের ‘জুগনু’ সিনেমায় প্রথম গান করেন। ‘গুড়িয়াসি মুন্নী মেরি ভাইয়া কি পেয়ারি’ গানটি কণ্ঠে তোলার জন্য একটানা দুই মাস প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন তিনি। নব্বইয়ের দশকে মুম্বাইয়ে পাকিস্তানি সুরকার নিসার বাজমির সুরে একদিনে ১০টি করে ৩ দিনে ৩০টি গানে কণ্ঠ দিয়ে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসেও নাম লিখিয়েছিলেন তিনি।

 

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top