পরপর দুই দিন ব্যাঙ্ক বন্ধ, লেনদেনে লাগতে পারে ধাক্কা । আগামীকাল ১৬ এবং ১৭ ডিসেম্বর সব রাষ্ট্রায়ত্ত এবং বেসরকারি ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে। ফলে সারা দেশে টাকা লেনদেন বড় ধাক্কা খাবে। এটিএম থেকে টাকা তোলার ক্ষেত্রেও সমস্যা দেখা দিতে পারে। বাজেট পেশের সময়ই কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন জানিয়েছিলেন ব্যাঙ্কের বেসরকারিকরণের কথা। এও বলেছিলেন, চলতি অর্থবর্ষেই সম্পন্ন হবে বেসরকারিকরণের প্রক্রিয়া।
সরকারের এই পদক্ষেপ রুখতে বহুদিন ধরে আন্দোলন করে চলেছেন কর্মীরা। জানিয়ে দিয়েছিলেন, আরও বড় পদক্ষেপ নেবেন তাঁরা। এবার তাই হল। ১৬ এবং ১৭ ডিসেম্বরের ধর্মঘটে সামিল ন’টি কর্মী ইউনিয়ন। সেগুলো হল অল ইন্ডিয়া ব্যাঙ্ক এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশন, অল ইন্ডিয়া ব্যাঙ্ক অফিসার্স কনফেডারেশন, ন্যাশনাল কনফেডারেশন অব ব্যাঙ্ক এমপ্লয়িজ, অল ইন্ডিয়া ব্যাঙ্ক অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন এবং ব্যাঙ্ক এমপ্লয়িজ কনফেডারেশন অব ইন্ডিয়া, ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক এমপ্লয়িজ ফেডারেশন, ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক অফিসার্স কংগ্রেস, ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন অব ব্যাঙ্ক ওয়ার্কার্স এবং ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন অব ব্যাঙ্ক অফিসার্স।
বুধবার স্টেট ব্যাঙ্কের তরফে টুইট করে কর্মীদের কাজে যোগ দেওয়ার কথা বলেছে। তবে এর পরেও ব্যাঙ্কে কাজ খুব স্বাভাবিকভাবে চলবে না বলেই মনে করা হচ্ছে। কারণ কর্মীরা অনড়। অল ইন্ডিয়া ব্যাঙ্ক এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশন (এআইবিইএ)–এর সাধারণ সম্পাদক সি এইচ ভেঙ্কটাচলম বলেন, ‘গত ২৫ বছর ধরে, ইউএফবিইউ–এর ব্যানারে আমরা ব্যাঙ্কিং সংস্কারের নীতিগুলির বিরোধিতা করে আসছি যা সরকারি ক্ষেত্রের ব্যাঙ্কগুলিকে দুর্বল করার লক্ষ্যে তৈরি করা হয়েছে। কোনও মূল্যেই ধর্মঘট থেকে পিছু হঠা হবে না।’
বৃহস্পতিবার এটিএম–এর টাকার জোগান থাকলেও শুক্রবার তা নাও থাকতে পারে। ফলে সমস্যায় পড়তে পারেন গ্রাহকরা।
উল্লেখ্য, আগামীকাল ১৬ এবং ১৭ ডিসেম্বর সব রাষ্ট্রায়ত্ত এবং বেসরকারি ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে। ফলে সারা দেশে টাকা লেনদেন বড় ধাক্কা খাবে। এটিএম থেকে টাকা তোলার ক্ষেত্রেও সমস্যা দেখা দিতে পারে। বাজেট পেশের সময়ই কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন জানিয়েছিলেন ব্যাঙ্কের বেসরকারিকরণের কথা। এও বলেছিলেন, চলতি অর্থবর্ষেই সম্পন্ন হবে বেসরকারিকরণের প্রক্রিয়া। সরকারের এই পদক্ষেপ রুখতে বহুদিন ধরে আন্দোলন করে চলেছেন কর্মীরা। জানিয়ে দিয়েছিলেন, আরও বড় পদক্ষেপ নেবেন তাঁরা। এবার তাই হল।
১৬ এবং ১৭ ডিসেম্বরের ধর্মঘটে সামিল ন’টি কর্মী ইউনিয়ন। সেগুলো হল অল ইন্ডিয়া ব্যাঙ্ক এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশন, অল ইন্ডিয়া ব্যাঙ্ক অফিসার্স কনফেডারেশন, ন্যাশনাল কনফেডারেশন অব ব্যাঙ্ক এমপ্লয়িজ, অল ইন্ডিয়া ব্যাঙ্ক অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন এবং ব্যাঙ্ক এমপ্লয়িজ কনফেডারেশন অব ইন্ডিয়া, ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক এমপ্লয়িজ ফেডারেশন, ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক অফিসার্স কংগ্রেস, ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন অব ব্যাঙ্ক ওয়ার্কার্স এবং ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন অব ব্যাঙ্ক অফিসার্স।