
করোনা ভ্যাকসিনের কোন ডোজে কতো শতাংশ মৃত্যু আটকায়? ঘাতক করোনা থেকে বাঁচার দাওয়াই প্রতিষেধক নিয়ে গত এক দেড় বছরে নানা তত্ত্ব, তথ্য, বৈজ্ঞানিক গবেষণা এবং গুজব রটেছে। বিশেষ করে, টিকার কার্যকারিতা নিয়ে নানাবিধ দাবি এবং তথ্য পাওয়া গেছে। এর মধ্যে আবার এক ডোজে একরকম এবং দুই ডোজে আর একের ব্যাপার আছে। বুস্টারের কথা ভুললেও চলবে না। এবার নতুন তথ্য দিলেন আইসিএমআর-এর ডিরেক্টর জেনারেল ডঃ বলরাম ভার্গব।
উল্লেখ্য, ২০২১-এর ১৮ এপ্রিল থেকে ১৫ আগস্টের তথ্য সংগ্রহ করে তিনি বললেন টিকা নিলে মৃত্যুর সম্ভাবনা খুবই কম। এপ্রিল-মে মাসে দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময় যাদের মৃত্যু হয়েছিল তারা বেশিরভাগই কোনও টিকা নেয়নি।টিকা নিলে মৃত্যুহার প্রসঙ্গে ডঃ ভার্গব বললেন, এক ডোজ নিলেই মৃত্যু ঠেকানো যায় ৯৬.৬ শতাংশ ক্ষেত্রে। এবং দুই ডোজের পর সেই হার হয় ৯৭.৫ শতাংশ।
আর ও পড়ুন ইন্টারনেট যে কোনও মুহূর্তে বন্ধ হয়ে যেতে পারে, কী কারণে? জানুন
আইসিএমআর কর্তা বললেন, ‘মৃত্যু আটকাতে টিকার এই সুরক্ষাকবচ সব বয়সের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। সে ৬০ কিংবা তার বেশি হোক কিংবা ৪৫-৫৯ বা ১৮-৪৪ হোক।’অর্থাৎ, টিকা নেওয়ার সুফল নিয়েই বক্তব্য রেখেছেন ডঃ ভার্গব।
এদিকে নিটি আয়োগ সদস্য ডঃ ভিকে পল বলছেন, দেশের ১৮-ঊর্ধ্বদের ৫৮ শতাংশ এক ডোজ নিয়েছেন কিন্তু এই হওয়া উচিত ১০০ শতাংশ। কেউ পিছিয়ে থাকলে চলবে না, গোষ্ঠী প্রতিরোধ গড়ে তুলতে যারা বাদ পড়েছেন তাঁদেরও টিকা নিতে হবে।
উল্লেখ্য, টিকার কার্যকারিতা নিয়ে নানাবিধ দাবি এবং তথ্য পাওয়া গেছে। এর মধ্যে আবার এক ডোজে একরকম এবং দুই ডোজে আর একের ব্যাপার আছে। বুস্টারের কথা ভুললেও চলবে না। এবার নতুন তথ্য দিলেন আইসিএমআর-এর ডিরেক্টর জেনারেল ডঃ বলরাম ভার্গব।
উল্লেখ্য, ২০২১-এর ১৮ এপ্রিল থেকে ১৫ আগস্টের তথ্য সংগ্রহ করে তিনি বললেন টিকা নিলে মৃত্যুর সম্ভাবনা খুবই কম। এপ্রিল-মে মাসে দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময় যাদের মৃত্যু হয়েছিল তারা বেশিরভাগই কোনও টিকা নেয়নি।টিকা নিলে মৃত্যুহার প্রসঙ্গে ডঃ ভার্গব বললেন, এক ডোজ নিলেই মৃত্যু ঠেকানো যায় ৯৬.৬ শতাংশ ক্ষেত্রে। এবং দুই ডোজের পর সেই হার হয় ৯৭.৫ শতাংশ।