শপথ গ্রহণের মাঝেই শান্তিপুর পৌরসভায় তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল। বৃহস্পতিবার ছিল শান্তিপুর পৌরসভার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান। এদিকে, শান্তিপুর পৌরসভায় রয়েছে মোট চব্বিশটি ওয়ার্ড। তার মধ্যে ২২টি ওয়ার্ডে জয়লাভ করেছে তৃণমূল এবং দুইটিতে বিজেপি । এদিকে,শান্তিপুরে চেয়ারম্যান পদে ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়েছিলেন শান্তিপুর শহর তৃণমূল সভাপতি ও ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের নবনির্বাচিত প্রতিনিধি বৃন্দাবন প্রামানিক।কিন্তু এই নির্বাচনের পরেই হঠাৎ পৌরসভা ছেড়ে প্রকাশ্যে বেরিয়ে যান তিনি। বৃন্দাবন প্রামাণিকের দাবি ছিল , ” ১২ জন তৃণমূল প্রতিনিধির ভোট তিনি পেয়েছেন। ১০ জন তৃণমূল প্রতিনিধির ভোট দলের ঘোষণা করা চেয়ারম্যান সুব্রত ঘোষ পেয়েছিলেন।
আর ও পড়ুন তপন কান্দু খুনের ঘটনায় খুনির স্কেচ প্রকাশ করলো পুলিশ
বাকি দুইজন বিজেপি প্রতিনিধিদের ভোট সুব্রত ঘোষ পাওয়ায় সমান সমান হয়ে যায়। কিন্তু তৃণমূলের কাস্টিং ভোটে সুব্রত ঘোষ জয়লাভ করে। সেই কারণেই আমার মনে হয়েছে দলের প্রতিনিধি হিসেবে আমি জয় লাভ করেছি। ” কিন্তু এভাবে মাঝপথে বেরিয়ে আসা নিয়ে কোনো মন্তব্য তিনি করেননি। এ বিষয়ে বিধায়ক ব্রজকিশোর গোস্বামী কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “দলকে ইতিমধ্যে জানিয়েছি দল ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এটা সম্পূর্ণ তার ব্যক্তিগত ব্যাপার কেন তিনি বেরিয়ে গেলেন।”এদিকে,বৃন্দাবন বাবু অনুষ্ঠান থেকে বেরিয়ে আসার কিছুসময় পরেই সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করলেন।
এ বিষয়ে তার সাথে যোগাযোগ করা হলে বৃন্দাবন প্রামানিক, জানিয়েছেন,”দলের সাংগঠনিক কাঠামো ভেঙে পড়েছে। তাই ইস্তফা।” কিন্তু,শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান চলাকালীনই তিনি বেরিয়ে চলে আসেন এবং ঠিক তার পরেই তার এমন সিদ্ধান্ত নিলেন কেন এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি সংবাদমাধ্যমকে জানান, “আমি মানুষের সাথে আছি। মানুষের জন্য কাজ করব।” যদিও বর্তমানে রাজনৈতিক মহলে এই ঘটনা নিয়ে রীতিমতো শোরগোল পড়ে গেছে বলে সূত্রের খবরে জানা গেছে।
উল্লেখ্য, শপথ গ্রহণের মাঝেই শান্তিপুর পৌরসভায় তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল। বৃহস্পতিবার ছিল শান্তিপুর পৌরসভার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান। এদিকে, শান্তিপুর পৌরসভায় রয়েছে মোট চব্বিশটি ওয়ার্ড। তার মধ্যে ২২টি ওয়ার্ডে জয়লাভ করেছে তৃণমূল এবং দুইটিতে বিজেপি । এদিকে,শান্তিপুরে চেয়ারম্যান পদে ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়েছিলেন শান্তিপুর শহর তৃণমূল সভাপতি ও ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের নবনির্বাচিত প্রতিনিধি বৃন্দাবন প্রামানিক।কিন্তু এই নির্বাচনের পরেই হঠাৎ পৌরসভা ছেড়ে প্রকাশ্যে বেরিয়ে যান তিনি। বৃন্দাবন প্রামাণিকের দাবি ছিল , ” ১২ জন তৃণমূল প্রতিনিধির ভোট তিনি পেয়েছেন। ১০ জন তৃণমূল প্রতিনিধির ভোট দলের ঘোষণা করা চেয়ারম্যান সুব্রত ঘোষ পেয়েছিলেন।