শবর জনজাতির পাশে আদিবাসী যুব কল্যাণ সমিতি। ভারতের আদিম জনজাতি খেড়িয়া শবর সম্প্রদায়ের মানুষ ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের পুরুলিয়া এবং ঝাড়খন্ডের বেশ কয়েকটি অংশে। বর্তমানে সরকারি উদ্যোগে সেই জনজাতির বাসস্থান সহ অন্যান্য বিষয়ে উন্নয়ন হয়েছে কিন্তু তাদের জীবন জীবিকার তেমন একটা পরিবর্তন এখনো সেভাবে ঘটেনি।
তেমনি একটি শবর বস্তি হলো, ঝাড়খন্ড রাজ্যের, খরসওয়া জেলার, নিমডি থানার অন্তর্গত তেঁতলো খেরিয়া বস্তি, দলমা পাহাড়ের নীচে মোট ৩২ টি শবর পরিবারের বাস। প্রধান জীবিকা হলো, পাহাড় থেকে কাঠ ও পাতা সংগ্রহ করে বিক্রি করা। এই বস্তিতে ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের বই,খাতা, শ্লেট ও পেন্সিল দিতে আসা কে. এম. আদিবাসী যুব কল্যাণ সমিতির সম্পাদক জগদিস মাহাতো জানালেন ,এইসব জনজাতি দের উন্নয়নে কেন্দ্রীয় এবং রাজ্য সরকার যথেষ্ট নজর দিয়েছে কিন্তু অজ্ঞতার কারণে এইসব মানুষরা উন্নয়নে নিজেকে শামিল করতে পারছে না।
আর ও পড়ুন করোনা মহামারির ভয়াবহ ত্রাস আছড়ে পড়েছে ইউরোপে
সেই কারণেই আমাদের সংগঠনের পক্ষ থেকে ছোট শিশুদের বই খাতা দিয়ে এবং সংস্থার খরচে ছেলেমেয়েদের টিউশনি পড়ানো সহ অন্যান্য ভাবে সাহায্য করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, শবর জনজাতির পাশে আদিবাসী যুব কল্যাণ সমিতি। ভারতের আদিম জনজাতি খেড়িয়া শবর সম্প্রদায়ের মানুষ ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের পুরুলিয়া এবং ঝাড়খন্ডের বেশ কয়েকটি অংশে। বর্তমানে সরকারি উদ্যোগে সেই জনজাতির বাসস্থান সহ অন্যান্য বিষয়ে উন্নয়ন হয়েছে কিন্তু তাদের জীবন জীবিকার তেমন একটা পরিবর্তন এখনো সেভাবে ঘটেনি। তেমনি একটি শবর বস্তি হলো, ঝাড়খন্ড রাজ্যের, খরসওয়া জেলার, নিমডি থানার অন্তর্গত তেঁতলো খেরিয়া বস্তি, দলমা পাহাড়ের নীচে মোট ৩২ টি শবর পরিবারের বাস।
প্রধান জীবিকা হলো, পাহাড় থেকে কাঠ ও পাতা সংগ্রহ করে বিক্রি করা। এই বস্তিতে ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের বই,খাতা, শ্লেট ও পেন্সিল দিতে আসা কে. এম. আদিবাসী যুব কল্যাণ সমিতির সম্পাদক জগদিস মাহাতো জানালেন ,এইসব জনজাতি দের উন্নয়নে কেন্দ্রীয় এবং রাজ্য সরকার যথেষ্ট নজর দিয়েছে কিন্তু অজ্ঞতার কারণে এইসব মানুষরা উন্নয়নে নিজেকে শামিল করতে পারছে না।