রাজ্যে আইন-শৃঙ্খলা বলে কিছু নেই, বললেন শমীক ভট্টাচার্য । হরিপদ ভারতীর প্রয়ান দিবসে শমীক ভট্টাচার্য কেওড়াতলায় হাজির হন। সেখানে তিনি কলকাতায় গুলি প্রসঙ্গে বলেন, রাজ্যে আইন-শৃঙ্খলা বলে কিছু নেই। বাম আমলে প্রশাসন ও শাসক দলের যে সূক্ষ্ম বিভাজন ছিল তৃণমূল কংগ্রেস সেটাকে মুছে দিয়েছে। এখন কোথাও থানা চালাচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস আবার কোথাও থানার পুলিশ চালাচ্ছে দলটাকে। টোটাল ব্রেকডাউন অফ কনস্টিটিউশন মেশিনারি। এরপরেও কি করে একটা সরকার টিকে থাকতে পারে সেটাই মানুষের প্রশ্ন।
বাবুলের ফেজ টুপি প্রসঙ্গে শমীক বলেন, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় কে কোনদিন নামাবলী গায়ে চড়াতে হয়নি। নোয়াখালীতে গিয়ে ফেজটুপি পড়তে হয়নি মহাত্মা গান্ধী কেও। তৃণমূল কংগ্রেসের প্রক্রিয়া। এখন পশ্চিমবাংলায় সংখ্যালঘু ভোটের দিকে তাকিয়ে রাজনীতি হচ্ছে।
আর ও পড়ুন বাবুলের ক্ষমা চাওয়া উচিৎ, কেন বললেন দিলীপ ঘোষ? জানুন
শুভেন্দুর পরিবার প্রসঙ্গে বাবুলের মন্তব্য নিয়ে বলেন, শুভেন্দু অধিকারী পদত্যাগ করে এসে মুখ্যমন্ত্রীকে হারিয়েছেন। শুভেন্দু অধিকারী সঙ্গে বাবুল নিজের স্তরকে মেলাচ্ছেন , একই পাল্লায় দাঁড় করাচ্ছেন।এটা অত্যন্ত হাস্যকর। আগের আট বছর উনি কি বলেছেন সেটা একবার রিপিট করে দেখুন।
শত্রুঘ্ন সিনহা বহিরাগত প্রসঙ্গে শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ভারতবর্ষের যেকোনো মানুষই যেকোনো জায়গায় গিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন, এটা ভারতের সংবিধান গত অধিকার। গত নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেস বিহারের মানুষকে গুটকা খৈনি খোর বলেছে। এই শত্রুঘ্ন সিনহা কে পাটনা সাইবের মানুষ তার আনবানসান ভেঙে দিয়েছে।
রাজ্যে আইন-শৃঙ্খলা বলে কিছু নেই, বললেন শমীক ভট্টাচার্য । হরিপদ ভারতীর প্রয়ান দিবসে শমীক ভট্টাচার্য কেওড়াতলায় হাজির হন। সেখানে তিনি কলকাতায় গুলি প্রসঙ্গে বলেন, রাজ্যে আইন-শৃঙ্খলা বলে কিছু নেই। বাম আমলে প্রশাসন ও শাসক দলের যে সূক্ষ্ম বিভাজন ছিল তৃণমূল কংগ্রেস সেটাকে মুছে দিয়েছে। এখন কোথাও থানা চালাচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস আবার কোথাও থানার পুলিশ চালাচ্ছে দলটাকে। টোটাল ব্রেকডাউন অফ কনস্টিটিউশন মেশিনারি। এরপরেও কি করে একটা সরকার টিকে থাকতে পারে সেটাই মানুষের প্রশ্ন।
বাবুলের ফেজ টুপি প্রসঙ্গে শমীক বলেন, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় কে কোনদিন নামাবলী গায়ে চড়াতে হয়নি। নোয়াখালীতে গিয়ে ফেজটুপি পড়তে হয়নি মহাত্মা গান্ধী কেও। তৃণমূল কংগ্রেসের প্রক্রিয়া। এখন পশ্চিমবাংলায় সংখ্যালঘু ভোটের দিকে তাকিয়ে রাজনীতি হচ্ছে।