১) রাষ্ট্রপতি নির্বাচন – শরদ পাওয়ারের টেররিস্টের সাথে যোগাযোগ ছিল। এইরকম একজন রাষ্ট্রপতি হলে দেশে টেররিজম বাড়বে। কেউ মুরগী হতে চাইবে না। শরদ পাওয়ারের যা বয়স তাতে তিনি রাজী হচ্ছেন না। দিদি ভাবছে সবাই যদি উনাকে একবার বলে তাহলে উনি রাজী হয়ে যাবেন। কিন্তু উনার নাম কেউ বলছে না। এই বৈঠকে ১৮টি পার্টি যোগ দিয়েছে কিন্তু তাদের অস্তিত্ব নিয়েই প্রশ্ন দিলীপ ঘোষের। মুখ্যমন্ত্রীর অল ইন্ডিয়া লিডার হওয়ার ইচ্ছা দীর্ঘ দিনের বলেও কটাক্ষ করেন দিলীপ ঘোষ।
২) সিবিআই এর প্রতি মানুষ আস্থা হারাচ্ছে – কোর্ট আদেশ দিয়েছে তাই সিবিআই তদন্ত। যে টুকু আস্থা তা সিবিআই তদন্তের উপরেই আছে বলে জানান তিনি।
৩) বিরোধী ঐক্য – বিরোধী ঐক্য নিয়ে কটাক্ষ। ১৯ এর নির্বাচনের আগে বিরাট র্যালি হয়েছিল। বহু নেতা এসেছিল। তারা সব কোথায়? বিশ্বস্ত কোনো নেতা নেই বলেও কটাক্ষ করেন তিনি।
৪) কেন্দ্রের দারস্থ তৃণমুলের প্রতিনিধি দল – চা খেয়ে আসুন। রাজ্যে রোজ ঝামেলা। এসএসসি, টেটের ধর্ণা চলছে। আমরা আন্দোলন করছি। এসব থেকে বাঁচতে উনি দিল্লি গিয়েছেন বলে কটাক্ষ করলেন দিলীপ ঘোষ।
৫) রাজ্যের ৪২ টি লোকসভা কেন্দ্রে পর্যবেক্ষক – পার্টি ২৪ সালের নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে। ভালো ফল করতে হবে। সেই কারণেই অভিজ্ঞ নেতা, মন্ত্রীদের কাজে লাগানো হয় বলে জানান তিনি।
৬) শওকত মোল্লার অভিযোগ সিবিআই বিজেপির চক্রান্ত – যেখানে যত দাগী লোক সব তৃণমূল। তারাই সরকার চালাচ্ছে। তাহলে ভাবতে হবে পার্টিটা কোথায় আছে।
আরও পড়ুন – উচ্চমাধ্যমিকে ভালো ফল করলেও, দুই মেধাবী ছাত্রীর দুশ্চিন্তায় দিনমজুর বাবা
৭) একশো দিনের কাজের টাকা না দেওয়ার অভিযোগ – ৬ মাস ধরে টাকা দেওয়া হয়নি। টাকা কোথায় গেল। ৩ বছর ধরে একশো দিনের টাকার হিসাব দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ।
৮) সোনারপুর পঞ্চায়েতে রাস্তার দুর্নীতি – একাধিক রাস্তা, পুকুরে এই উদাহরণ আছে। দুর্নীতি চরম পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে। আমরা তথ্য সহ কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে পৌঁছে দিয়েছি। আমরা চাই আগে হিসাব দিক তারপর টাকা দেওয়া হবে। টেররিস্টের