একটি মাত্র শসার দাম লাখ টাকা ! বাজারে গেলে তো ৪০ কিংবা ৬০ টাকা কেজিতে শশা কিনতে পাওয়া যায়। কিংবা একটি শশার দাম নিদেনপক্ষে সাত টাকা। তা হলে এ কী ধরনের শশা, যার দাম লাখ টাকা!, বাজারে ঘুরে যে শশা দেখতে পান, এই আড়াই লাখি শশা কিন্তু সেই গোত্রের নয়। এর জন্ম মাচা বা জমিতে নয়, এই শশা জন্মায় সমুদ্রের নিচে, যা ‘সি কিউকাম্বার’ নামে পরিচিত।
‘সি কিউকাম্বার’ নামে পরিচিত হলেও এটা আদতে এক ধরনের সামুদ্রিক জীব।ভারত ও শ্রীলঙ্কার মাঝে মুন্নার খাঁড়িতে মূলত এই জীব পাওয়া যায়। আন্তর্জাতিক বাজারে এই সামুদ্রিক শশার বিপুল চাহিদা এবং দামও। মুন্নর খাঁড়ি থেকে এই সামুদ্রিক জীবের বিপুল চোরাচালান হয়। জানা গেছে, যৌনবর্ধক ওষুধ, ক্যানসারের চিকিৎসা, তেল, ক্রিম এবং প্রসাধনী সামগ্রী বানাতে এই সামুদ্রিক জীবকে ব্যবহার করা হয়। ওষুধ ছাড়াও চীনসহ দিক্ষণ-পূর্ব এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশে এই জীবের দামি রেসিপি তৈরি হয়।
সামুদ্রিক শশা একিনোডার্ম প্রজাতির জীব। আকার অনেকটা টিউবের মতো। দেখতে অনেকটা শশার মতো। তাই এর নাম ‘সি কিউকাম্বার’ দেয়া হয়েছে।সমুদ্রের নিচে বালিতে লুকিয়ে থাকা ছোট ছোট জীব এর খাদ্য। এর গা নরম তুলতুলে। সমুদ্রের বাস্তুতন্ত্রের উপর এই জীবের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। এর বিষ্ঠায় যে নাইট্রোজেন, অ্যামোনিয়া এবং ক্যালসিয়াম রয়েছে তা প্রবাল প্রাচীরের জন্য খুবই উপযোগী।
আর ও পড়ুন সুপ্রিম কোর্টের কাছে ধমক খেলো উত্তরপ্রদেশের যোগী প্রশাসন, কেন? জানুন
এই জীবের চোরাচালানের জন্য বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে ক্রমেই। ৪১ বছরে এই সামুদ্রিক শশার দাম বহু গুণ বেড়ে গেছে। ১৯৮০ সালে এই শশার দাম কেজি প্রতি পাঁচ থেকে সাত হাজার টাকা ছিল, এখন যা বেড়ে হয়েছে ২১ হাজার। তবে এর মধ্যে কয়েকটি বিশেষ প্রজাতির শশা রয়েছে যার এক কেজির দাম আড়াই লাখেরও বেশি।
উল্লেখ্য, একটি মাত্র শসার দাম লাখ টাকা ! বাজারে গেলে তো ৪০ কিংবা ৬০ টাকা কেজিতে শশা কিনতে পাওয়া যায়। কিংবা একটি শশার দাম নিদেনপক্ষে সাত টাকা। তা হলে এ কী ধরনের শশা, যার দাম লাখ টাকা!, বাজারে ঘুরে যে শশা দেখতে পান, এই আড়াই লাখি শশা কিন্তু সেই গোত্রের নয়।
এর জন্ম মাচা বা জমিতে নয়, এই শশা জন্মায় সমুদ্রের নিচে, যা ‘সি কিউকাম্বার’ নামে পরিচিত। ‘সি কিউকাম্বার’ নামে পরিচিত হলেও এটা আদতে এক ধরনের সামুদ্রিক জীব।ভারত ও শ্রীলঙ্কার মাঝে মুন্নার খাঁড়িতে মূলত এই জীব পাওয়া যায়। আন্তর্জাতিক বাজারে এই সামুদ্রিক শশার বিপুল চাহিদা এবং দামও। মুন্নর খাঁড়ি থেকে এই সামুদ্রিক জীবের বিপুল চোরাচালান হয়। জানা গেছে, যৌনবর্ধক ওষুধ, ক্যানসারের চিকিৎসা, তেল, ক্রিম এবং প্রসাধনী সামগ্রী বানাতে এই সামুদ্রিক জীবকে ব্যবহার করা হয়। ওষুধ ছাড়াও চীনসহ দিক্ষণ-পূর্ব এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশে এই জীবের দামি রেসিপি তৈরি হয়। সামুদ্রিক শশা একিনোডার্ম প্রজাতির জীব। আকার অনেকটা টিউবের মতো।
দেখতে অনেকটা শশার মতো। তাই এর নাম ‘সি কিউকাম্বার’ দেয়া হয়েছে।সমুদ্রের নিচে বালিতে লুকিয়ে থাকা ছোট ছোট জীব এর খাদ্য। এর গা নরম তুলতুলে। সমুদ্রের বাস্তুতন্ত্রের উপর এই জীবের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। এর বিষ্ঠায় যে নাইট্রোজেন, অ্যামোনিয়া এবং ক্যালসিয়াম রয়েছে তা প্রবাল প্রাচীরের জন্য খুবই উপযোগী।