দোকানে লোহার শাটার ভেঙে চুরির ঘটনা ঘটলো মাথাভাঙা শহরে। কাপড়ের দোকান সহ চালের দোকানে লোহার শাটার ভেঙে চুরির ঘটনা প্রকাশ্যে আসল খোদ মাথাভাঙা শহরে। মাথাভাঙা বাজারে কাপড়ের দোকান সহ চালের দোকানের ঘটনা। এবিষয়ে দোকান মালিকরা মাথাভাঙা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করবেন বলে জানিয়েছেন।
স্থানীয়ও সূত্রে জানা গিয়েছে, কাপড় ব্যবসায়ী শ্যাম সুন্দর সাহা অন্যান্য দিনের মতো বৃহস্পতিবার রাতে দোকান বন্ধ করে বাড়ি যান। এদিন সকালে খবর পান দোকানের শাটার খোলা রয়েছে। এসে দেখি শাটারের তালা ভাঙা দোকানে বেশ কিছু কাপড় নেই। লণ্ডভণ্ড দোকানের জিনিস পত্র। ক্যাশবাক্স থাকা টাকা খোয়া যায়। চাল ব্যবসায়ী অজিত ঘোষ জানান বাজারে রাতে সিভিক ভলেন্টিয়ার পাহারারত থাকার কথা, তারা ঠিকমতো দায়িত্ব পালন করছে কিনা তা নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
পুলিশ পাহারারত থাকার পরেও কি করে দোকান গুলি চুরি হলো বুঝে উঠতে পারছেন না ব্যবসায়ীরা। রাতে শহরের নিরাপত্তা নিয়ে পুলিশের ভূমিকার প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। যদিও মাথাভাঙা শহরে চুরির ঘটনা রুখতে পুলিশের পক্ষ থেকে শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে সিসি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে পুলিশ প্রশাসন ও ব্যবসায়ী সমিতির পক্ষ থেকে।যদিও সিসিটিভি ক্যামেরা গুলিকে চুরি করার পূর্বে অন্য দিকে ঘুরিয়ে দেয় চুরি করার সুবিধার্থে । চুরির ঘটনায় ব্যবসায়ীদের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে।
আরও পড়ুন নন্দীগ্রামে দাঁড়িয়ে এবার হুঙ্কার ছাড়লেন শুভেন্দু, কী বললেন?
উল্লেখ্য,দোকানে লোহার শাটার ভেঙে চুরির ঘটনা ঘটলো মাথাভাঙা শহরে। কাপড়ের দোকান সহ চালের দোকানে লোহার শাটার ভেঙে চুরির ঘটনা প্রকাশ্যে আসল খোদ মাথাভাঙা শহরে। মাথাভাঙা বাজারে কাপড়ের দোকান সহ চালের দোকানের ঘটনা। এবিষয়ে দোকান মালিকরা মাথাভাঙা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করবেন বলে জানিয়েছেন।স্থানীয়ও সূত্রে জানা গিয়েছে, কাপড় ব্যবসায়ী শ্যাম সুন্দর সাহা অন্যান্য দিনের মতো বৃহস্পতিবার রাতে দোকান বন্ধ করে বাড়ি যান। এদিন সকালে খবর পান দোকানের শাটার খোলা রয়েছে। এসে দেখি শাটারের তালা ভাঙা দোকানে বেশ কিছু কাপড় নেই। লণ্ডভণ্ড দোকানের জিনিস পত্র। ক্যাশবাক্স থাকা টাকা খোয়া যায়।
চাল ব্যবসায়ী অজিত ঘোষ জানান বাজারে রাতে সিভিক ভলেন্টিয়ার পাহারারত থাকার কথা, তারা ঠিকমতো দায়িত্ব পালন করছে কিনা তা নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন ব্যবসায়ীরা। পুলিশ পাহারারত থাকার পরেও কি করে দোকান গুলি চুরি হলো বুঝে উঠতে পারছেন না ব্যবসায়ীরা। রাতে শহরের নিরাপত্তা নিয়ে পুলিশের ভূমিকার প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। যদিও মাথাভাঙা শহরে চুরির ঘটনা রুখতে পুলিশের পক্ষ থেকে শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে সিসি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে পুলিশ প্রশাসন ও ব্যবসায়ী সমিতির পক্ষ থেকে।যদিও সিসিটিভি ক্যামেরা গুলিকে চুরি করার পূর্বে অন্য দিকে ঘুরিয়ে দেয় চুরি করার সুবিধার্থে । চুরির ঘটনায় ব্যবসায়ীদের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে।