চলতি শিক্ষাবর্ষ থেকেই গুজরাটের স্কুলে পড়ানো হবে ভাগবত। গুজরাটের পড়ুয়ারা আর কয়েক মাসের মধ্যেই পড়বে ভাগবতের শ্লোক। গীতার কঠিন দর্শন নিয়ে হয়তো সহজ করে রচনাও লিখে ফেলবে। কারণ চলতি শিক্ষাবর্ষ থেকেই গুজরাটের স্কুলে পড়ানো হবে ভাগবত। ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত। পাশাপাশি গুজরাটের সরকারি স্কুলে এবার প্রথম শ্রেণি থেকেই পড়ানো হবে ইংরেজি।
জুন মাস থেকে গুজরাট সেকেন্ডারি অ্যান্ড হায়ার সেকেন্ডারি বোর্ডের অন্তর্গত সব স্কুলে ভাগবত পড়ানো হবে। গুজরাটের শিক্ষামন্ত্রী জিতু ভাগানি জানালেন, সব ধর্মের মানুষই মেনে নিয়েছেন হিন্দু ধর্মের পবিত্র ভাগবতে লেখা নীতিশিক্ষা। জাতীয় শিক্ষা নীতি (এনইপি) মেনেই এবার স্কুলে পড়ানো হবে এই ধর্মগ্রন্থ। জাতীয় শিক্ষা নীতির লক্ষ্য বাচ্চাদের প্রাচীন সংস্কৃতি, ঐতিহ্য বিষয়ে পাঠদান।
ভাগানি জানিয়েছেন, ষষ্ঠ থেকে অষ্ঠম শ্রেণির ধর্মীয় শিক্ষার বইতে থাকবে ভাগবতের অংশ। আর নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়ারা ভাগবত পড়বে গল্পের আকারে। এই ভাগবতের ওপর ভিত্তি করে স্কুলগুলো নাটক, আবৃত্তি, ক্যুইজ, বিতর্ক প্রতিযোগিতার আয়োজন করবে। স্কুলকে ভাগবত সংক্রান্ত পড়াশোনার বই, সিডি দেবে রাজ্য সরকার।
আর ও পড়ুন লক্ষাধিক টাকার অবৈধ বিদেশী মদ পুলিশের জালে
জুন থেকেই গুজরাটের সরকারি স্কুলে প্রথম এবং দ্বিতীয় শ্রেণির বাচ্চাদের ইংরেজি বলা ও শুনে বোঝার পাঠ দেওয়া হবে। তৃতীয় শ্রেণি থেকে ইংরেজির পাঠ্যবইও থাকবে। এত দিন গুজরাটের সরকারি স্কুলে তৃতীয় শ্রেণি থেকে ইংরেজি পড়ানো হত। দু’ দশক আগেও প্রথম শ্রেণি থেকে ইংরেজি পড়ানোর কথা হয়েছিল। কিন্তু তা আর কার্যকর হয়নি।
চলতি শিক্ষাবর্ষ থেকেই গুজরাটের স্কুলে পড়ানো হবে ভাগবত। গুজরাটের পড়ুয়ারা আর কয়েক মাসের মধ্যেই পড়বে ভাগবতের শ্লোক। গীতার কঠিন দর্শন নিয়ে হয়তো সহজ করে রচনাও লিখে ফেলবে। কারণ চলতি শিক্ষাবর্ষ থেকেই গুজরাটের স্কুলে পড়ানো হবে ভাগবত। ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত। পাশাপাশি গুজরাটের সরকারি স্কুলে এবার প্রথম শ্রেণি থেকেই পড়ানো হবে ইংরেজি।
জুন মাস থেকে গুজরাট সেকেন্ডারি অ্যান্ড হায়ার সেকেন্ডারি বোর্ডের অন্তর্গত সব স্কুলে ভাগবত পড়ানো হবে। গুজরাটের শিক্ষামন্ত্রী জিতু ভাগানি জানালেন, সব ধর্মের মানুষই মেনে নিয়েছেন হিন্দু ধর্মের পবিত্র ভাগবতে লেখা নীতিশিক্ষা। জাতীয় শিক্ষা নীতি (এনইপি) মেনেই এবার স্কুলে পড়ানো হবে এই ধর্মগ্রন্থ। জাতীয় শিক্ষা নীতির লক্ষ্য বাচ্চাদের প্রাচীন সংস্কৃতি, ঐতিহ্য বিষয়ে পাঠদান।
ভাগানি জানিয়েছেন, ষষ্ঠ থেকে অষ্ঠম শ্রেণির ধর্মীয় শিক্ষার বইতে থাকবে ভাগবতের অংশ। আর নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়ারা ভাগবত পড়বে গল্পের আকারে। এই ভাগবতের ওপর ভিত্তি করে স্কুলগুলো নাটক, আবৃত্তি, ক্যুইজ, বিতর্ক প্রতিযোগিতার আয়োজন করবে। স্কুলকে ভাগবত সংক্রান্ত পড়াশোনার বই, সিডি দেবে রাজ্য সরকার।