ঘর থেকে শিক্ষিকার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার চাঞ্চল্য। উত্তর ২৪পরগনা জেলার বসিরহাট মহাকুমার হাসনাবাদ থানা টাকি পৌরসভার ৯,নম্বর ওয়ার্ডের টাকি স্টেশন পাড়ার ঘটনা। বছর ৪৩, বাবলি চ্যাটার্জী তোকিপুর রাজলক্ষ্মী হাই স্কুলের শিক্ষিকা। স্বামী জয়ন্ত চ্যাটার্জী, পেশায় বীমাকর্মী।
নিজের বাড়িতে শিক্ষিকা বাবলি মা ষাটোর্ধ্ব দেবলা চ্যাটার্জি নিয়ে নিজের বাড়িতে থাকতেন। গত ৫, বছর আগে বাবলি স্বামীকে ছেড়ে নিজের বাপের বাড়িতে থাকতেন। দীর্ঘদিন ধরে স্বামীর সঙ্গে তার পারিবারিক অশান্তি ছিল। তাই স্বামী তার নিজের বাড়িতে থাকতো। স্ত্রী বাপের বাড়িতে থাকত।
শিক্ষিকার আজ সকাল গড়িয়ে বেলা হচ্ছিল সেই সময় ঘর বন্ধ ছিল। বৃদ্ধ মা ডাকাডাকি করলে কোনো সাড়া পাওয়া যায় না তারপর ঘরের দরজা ভেঙে দেখা যায়, শিক্ষিকার দেহ গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলছে। তারপর হাসনাবাদ থানার পুলিশকে খবর দিলে ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বসিরহাট জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
কি কারণে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করল তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। বিয়ের পর থেকে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রায় গন্ডগোল ঝামেলা লেগে থাকতো ।এমনকি তাদের কোন সন্তান ছিল না। একদিকে মানসিক অবসাদ অন্যদিকে পারিবারিক অশান্তি। পাশাপাশি স্বামী-স্ত্রীকে থেকে নিজের বাড়িতে থাকতো এই নিয়ে প্রায় গন্ডগোল ঝামেলা। খুন,না আত্মহত্যা তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
উল্লেখ্য, ঘর থেকে শিক্ষিকার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার চাঞ্চল্য। উত্তর ২৪পরগনা জেলার বসিরহাট মহাকুমার হাসনাবাদ থানা টাকি পৌরসভার ৯,নম্বর ওয়ার্ডের টাকি স্টেশন পাড়ার ঘটনা। বছর ৪৩, বাবলি চ্যাটার্জী তোকিপুর রাজলক্ষ্মী হাই স্কুলের শিক্ষিকা। স্বামী জয়ন্ত চ্যাটার্জী, পেশায় বীমাকর্মী।নিজের বাড়িতে শিক্ষিকা বাবলি মা ষাটোর্ধ্ব দেবলা চ্যাটার্জি নিয়ে নিজের বাড়িতে থাকতেন। গত ৫, বছর আগে বাবলি স্বামীকে ছেড়ে নিজের বাপের বাড়িতে থাকতেন। দীর্ঘদিন ধরে স্বামীর সঙ্গে তার পারিবারিক অশান্তি ছিল। তাই স্বামী তার নিজের বাড়িতে থাকতো। স্ত্রী বাপের বাড়িতে থাকত।
আর ও পড়ুন নতুন মোবাইল কেনা নিয়ে গন্ডগোল, স্ত্রীর মৃত্যু, গ্রেফতার স্বামী
শিক্ষিকার আজ সকাল গড়িয়ে বেলা হচ্ছিল সেই সময় ঘর বন্ধ ছিল। বৃদ্ধ মা ডাকাডাকি করলে কোনো সাড়া পাওয়া যায় না তারপর ঘরের দরজা ভেঙে দেখা যায়, শিক্ষিকার দেহ গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলছে। তারপর হাসনাবাদ থানার পুলিশকে খবর দিলে ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বসিরহাট জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
কি কারণে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করল তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। বিয়ের পর থেকে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রায় গন্ডগোল ঝামেলা লেগে থাকতো ।এমনকি তাদের কোন সন্তান ছিল না। একদিকে মানসিক অবসাদ অন্যদিকে পারিবারিক অশান্তি। পাশাপাশি স্বামী-স্ত্রীকে থেকে নিজের বাড়িতে থাকতো এই নিয়ে প্রায় গন্ডগোল ঝামেলা। খুন,না আত্মহত্যা তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ