আর কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই শিখরে ছুঁয়ে ফেলবে করোনা-স্ফীতি। দেশের মধ্যে মহারাষ্ট্র ওমিক্রনের সংক্রমণের নিরিখে শীর্ষে। তৃতীয় ঢেউয়ের সংক্রমণ মাত্রা ছাড়িয়েছে দেশে, দ্রুত বাড়ছে করোনা কেস। করোনা সংক্রমণের গ্রাফ ক্রমগতিতে বাড়ছে দেশে, তৃতীয় ঢেউয়ের সংক্রমণ মাত্রা ছাড়িয়েছে। দেশে একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখের বেশি। এদিন তৃতীয় ঢেউ সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে তৃতীয় ঢেউয়ে সংক্রমণ মাত্রা ছাড়িয়েছে। করোনার নতুন ওমিক্রন ভেরিয়েন্টের কারণে দ্রুত বাড়তে শুরু করেছে করোনার কেস। মাত্র ৯ দিনে দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১৩ গুণ বেড়ে গিয়েছে। তিনি বলেন, করোনা ১০০ বছরের সবচেয়ে বড় মহামারী। এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ১৭ হাজার ১০০ জন। এই মুহূর্তে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৩ লাখ ৭১ হাজার ৩৬৩ জন। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে পজিটিভিটি রেট ৭.৭৪ শতাংশ।
অন্যদিকে সুস্থতার হার ৯৭.৫৭ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৩০ হাজার ৮৩৬ জন। এখনও পর্যন্ত করোনাকে হারিয়ে মোট সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৩ কোটি ৪৩ লক্ষ ৭১ হাজার ৮৪৫ জন। এর পাশাপাশি গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে বেড়েছে ওমিক্রনের সংক্রমণও। তবে বুধবারের নিরিখে খানিকটা কমেছে দৈনিক সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ওমিক্রনে আক্রান্ত হয়েছেন ৩৭৭ জন।
দেশে মোট ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা এখন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩,০০৭ জন। তারমধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১,১৯৯ জন। দেশের মধ্যে মহারাষ্ট্র ওমিক্রনের সংক্রমণের নিরিখে শীর্ষে রয়েছে। সে রাজ্যে মোট সংক্রামিতের সংখ্যা ৮৭৬ জন। তারপরই দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে দিল্লি। রাজধানীতে মোট ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৬৫ জন।
আর ও পড়ুন ভারতে আটকে থাকা ২১ জন বাংলাদেশীকে ফেরত পাঠানো হলো
এদিকে একটি গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, আর কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই শিখরে ছুঁয়ে ফেলবে করোনা-স্ফীতি। করোনার এই স্ফীতি সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছলে প্রতিদিন কম করেও ১০ লক্ষ ভারতবাসী করোনা আক্রান্ত হতে পারেন। করোনার নতুন রূপ ওমিক্রনের দ্রুত সংক্রমণের যে প্রবণতা, তা বিচার করেই এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে দেশের দু’টি গবেষণা সংস্থা ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স এবং ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিসটিকাল ইনস্টিটিউট (বেঙ্গালুরু)।
ওই দুই সংস্থার বিজ্ঞানী অধ্যাপক শিব আত্রেয়া এবং রাজেশ সুন্দরসন সম্প্রতি ওমিক্রন নিয়ে তাঁদের গবেষণার ভিত্তিতে ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন। তাতে বলা হয়েছে, জানুয়ারির শেষ সপ্তাহেই সাম্প্রতিক করোনা-স্ফীতি সর্বোচ্চ হবে। যার প্রভাব থাকবে ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত।
উল্লেখ্য, করোনা সংক্রমণের গ্রাফ বাড়ছে দেশে, তৃতীয় ঢেউয়ের সংক্রমণ মাত্রা ছাড়িয়েছে। দেশে একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখের বেশি। এদিন তৃতীয় ঢেউ সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে তৃতীয় ঢেউয়ে সংক্রমণ মাত্রা ছাড়িয়েছে। করোনার নতুন ওমিক্রন ভেরিয়েন্টের কারণে দ্রুত বাড়তে শুরু করেছে করোনার কেস। মাত্র ৯ দিনে দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১৩ গুণ বেড়ে গিয়েছে। তিনি বলেন, করোনা ১০০ বছরের সবচেয়ে বড় মহামারী।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ১৭ হাজার ১০০ জন। এই মুহূর্তে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৩ লাখ ৭১ হাজার ৩৬৩ জন। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে পজিটিভিটি রেট ৭.৭৪ শতাংশ। অন্যদিকে সুস্থতার হার ৯৭.৫৭ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৩০ হাজার ৮৩৬ জন। এখনও পর্যন্ত করোনাকে হারিয়ে মোট সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৩ কোটি ৪৩ লক্ষ ৭১ হাজার ৮৪৫ জন। এর পাশাপাশি গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে বেড়েছে ওমিক্রনের সংক্রমণও। তবে বুধবারের নিরিখে খানিকটা কমেছে দৈনিক সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ওমিক্রনে আক্রান্ত হয়েছেন ৩৭৭ জন।