শিলিগুড়িতে লাফিয়ে বাড়ছে কোভিড সংক্রমন। এক ধাক্কায় করোনা সংক্রমনের সংখ্যা দ্বিগুণ। মঙ্গলবারের চারটি ওয়ার্ডের পর শিলিগুড়ি শহরের আরও চার ওয়ার্ডে কন্টেইনমেন্ট জোন। হু হু করে বেড়ে ওঠা সংক্রমনের কোপ চিকিৎসক ও ডাক্তারি পড়ুয়াদের ওপর। কোভিড আক্রান্ত উত্তবঙ্গের জন্যস্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ সুশান্ত রায়। দীর্ঘ দু বছর ধরে টানা কোভিডে মোকাবিলায় দায়িত্বে রয়েছেন তিনি।
উত্তরবঙ্গের মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিকাঠামো উন্নয়নের দায়িত্ব রয়েছে মূলত তার ওপরই। জানা গিয়েছে কোভিড চিকিৎসার জন্য তিনি কলকাতায় রয়েছেন। সংক্রমন নিয়ে মাস্কের ব্যবহার নিশ্চিত করতে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের পরামর্শের পাশাপাশি কোভিড মোকাবিলায় উত্তরের হাসপাতালগুলিতে বিপুল শয্যা বৃদ্ধি ও উন্নত পরিকাঠামো প্রস্তুত রয়েছে বলে দাবি তার।
উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল রয়েছে পর্যাপ্ত কোভিড আইসিইউ সহ মোট ২৪১টি শয্যা। তৃতীয় ঢেউ থাবা বসিয়েছে স্বাস্থ্য অধিকর্তা ও চিকিৎসকদের ওপর যা চিকিৎসা পরিষেবা নিয়ে আগামীতে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে। যদিও উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সুপার ডাঃ সঞ্জয় মল্লিক জানান মোট ৪৯জন ডাক্তারি পড়ুয়া আক্রান্ত। আরও তিনজন চিকিৎসক, একজন স্বাস্থ্য কর্মী আক্রান্ত। উপসর্গ রয়েছে সুপার ও টেস্টিং ল্যাবের এক দুজনের মধ্যেও।
আর ও পড়ুন নতুন বছরের শুরুতেই আতঙ্ক ছড়ালো উত্তরবঙ্গে
পড়ুয়াদের মধ্যে বেশ কয়েকজন মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে কোভিড ব্লকে রয়েছে। রাতারাতি মেডিকেলের ছাত্রাবাস বিচ্ছিন্নবাসে পরিণত হয়েছে। ছাত্রা বাসেই ওপরের তলায় নিভৃতবাসে রয়েছে আক্রান্ত এমবিবিএস ছাত্ররা। উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ডিন সন্দীপ সেনগুপ্ত জানান প্রত্যেককে নিয়মিতভাবে শারীরিক পর্যবেক্ষণ করছেন মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের চিকিৎসকেরা। সিটি স্ক্যান করা হচ্ছে সকলের।
এছাড়া তারাও স্বাস্থ্য দপ্তরের গাইডলাইন মেনেই রয়েছে। এদিকে বুধবারের পর ফের দার্জিলিং জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা ১০৬ পেড়িয়ে প্রায় দ্বিগুণ ১৮৫। জেলা প্রশাসনের তরফে স্থানীয় হটস্পট চিহ্নিত করে মঙ্গলবারের চারটি ওয়ার্ডের পর ২৩,১৬,৩০ ও ৪২নাম্বার ওয়ার্ডে কন্টেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, শিলিগুড়িতে লাফিয়ে বাড়ছে কোভিড সংক্রমন। এক ধাক্কায় করোনা সংক্রমনের সংখ্যা দ্বিগুণ। মঙ্গলবারের চারটি ওয়ার্ডের পর শিলিগুড়ি শহরের আরও চার ওয়ার্ডে কন্টেইনমেন্ট জোন। হু হু করে বেড়ে ওঠা সংক্রমনের কোপ চিকিৎসক ও ডাক্তারি পড়ুয়াদের ওপর। কোভিড আক্রান্ত উত্তবঙ্গের জন্যস্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ সুশান্ত রায়।
দীর্ঘ দু বছর ধরে টানা কোভিডে মোকাবিলায় দায়িত্বে রয়েছেন তিনি।উত্তরবঙ্গের মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিকাঠামো উন্নয়নের দায়িত্ব রয়েছে মূলত তার ওপরই। জানা গিয়েছে কোভিড চিকিৎসার জন্য তিনি কলকাতায় রয়েছেন। সংক্রমন নিয়ে মাস্কের ব্যবহার নিশ্চিত করতে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের পরামর্শের পাশাপাশি কোভিড মোকাবিলায় উত্তরের হাসপাতালগুলিতে বিপুল শয্যা বৃদ্ধি ও উন্নত পরিকাঠামো প্রস্তুত রয়েছে বলে দাবি তার।