শিশু শিক্ষা কেন্দ্রের সামনে মরণ ফাঁদ! খোলা অবস্থায় পড়ে রয়েছে বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার বোর্ড

শিশু শিক্ষা কেন্দ্রের সামনে মরণ ফাঁদ! খোলা অবস্থায় পড়ে রয়েছে বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার বোর্ড

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

শিশু শিক্ষা কেন্দ্রের সামনে মরণ ফাঁদ! খোলা অবস্থায় পড়ে রয়েছে বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার বোর্ড। রাজ্যের একাধিক জায়গায় বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছে বহুজনের, তবুও সচেতনতার অভাব প্রশাসনের! শিশুশিক্ষা কেন্দ্রের সামনেই রয়েছে ১১ হাজার ভোল্টের বৈদ্যুতিক খুঁটি, তাতে লাগানো রয়েছে বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমা, মাটি থেকে তিন ফুট উচ্চতায় লাগানো রয়েছে খোলা অবস্থায় বৈদ্যুতিক বোর্ড, আর তাতেই মরণ ফাঁদ! যেকোনো সময়ে ঘটে যেতে পারে বড়সড় দুর্ঘটনা, এমনই এক ঘটনা লক্ষ্য করা গেল পশ্চিম মেদনীপুর জেলার কেশপুর ব্লকের ৬ নম্বর জগন্নাথপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে থাকা বিলাতকুলি গ্রামের বিলাতকুলি শিশু শিক্ষা কেন্দ্রের সামনে।

 

জানা গিয়েছে ওই শিশুর শিক্ষা কেন্দ্রে প্রায় ৪০ থেকে ৫০ জন খুদে পড়ুয়ারা পড়াশুনা করতে আসে, আর খেলাধুলা হয় সেই মরন ফাঁদের পাশে ফাঁকা জায়গায়, যেকোনো সময়ে ঘটে যেতে পারে দুর্ঘটনা। যদিও এই বিষয় নিয়ে বৈদ্যুতিক বিভাগকে জানিও কোন সূরাহা মেলেনি, তাই আশঙ্কার মধ্যেই পঠন-পাঠন করতে পাঠাতে হচ্ছে ক্ষুদে পড়ুয়াদের এমনটাই জানালেন এক অভিভাবক। যদিও এই বিষয় নিয়ে গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য বনলতা দোলই জানান ঘটনা অনেক দিন ধরেই জানা, জানানো হয়েছে তবুও আরেকবার জানাবো যাতে সমস্যা সমাধান হয়, তবে বৈদ্যুতিক দপ্তরের গাফিলতির অভিযোগ তুললেন পঞ্চায়েত সদস্য।

আরও পড়ুন – একুশের প্রচারে এবার মহিলা তৃণমূলের হাট মিছিল সোনাপুরে

উল্লেখ্য, রাজ্যের একাধিক জায়গায় বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছে বহুজনের, তবুও সচেতনতার অভাব প্রশাসনের! শিশুশিক্ষা কেন্দ্রের সামনেই রয়েছে ১১ হাজার ভোল্টের বৈদ্যুতিক খুঁটি, তাতে লাগানো রয়েছে বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমা, মাটি থেকে তিন ফুট উচ্চতায় লাগানো রয়েছে খোলা অবস্থায় বৈদ্যুতিক বোর্ড, আর তাতেই মরণ ফাঁদ!

 

যেকোনো সময়ে ঘটে যেতে পারে বড়সড় দুর্ঘটনা, এমনই এক ঘটনা লক্ষ্য করা গেল পশ্চিম মেদনীপুর জেলার কেশপুর ব্লকের ৬ নম্বর জগন্নাথপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে থাকা বিলাতকুলি গ্রামের বিলাতকুলি শিশু শিক্ষা কেন্দ্রের সামনে। জানা গিয়েছে ওই শিশুর শিক্ষা কেন্দ্রে প্রায় ৪০ থেকে ৫০ জন খুদে পড়ুয়ারা পড়াশুনা করতে আসে, আর খেলাধুলা হয় সেই মরন ফাঁদের পাশে ফাঁকা জায়গায়, যেকোনো সময়ে ঘটে যেতে পারে দুর্ঘটনা। যদিও এই বিষয় নিয়ে বৈদ্যুতিক বিভাগকে জানিও কোন সূরাহা মেলেনি, তাই আশঙ্কার মধ্যেই পঠন-পাঠন করতে পাঠাতে হচ্ছে ক্ষুদে পড়ুয়াদের এমনটাই জানালেন এক অভিভাবক।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top