৩ জানুয়ারি, শীতের চাদরের ভিতর এখন শহরবাসী।আর এই শীতে নানারকম মুখরোচক খাবারের সাথে আমেজে মেতে মানুষ। সাথে কম তাপমাত্রায় নিজেকে সুস্থ রাখতে উপযুক্ত খাদ্য খাওয়াও অতীব জরুরি।আমরা বাঙালিরা অনেকেই দই খেতে খুবই পছন্দ করি।দুপুরে খাওয়ার পর দই খাওয়ার অভ্যাস অনেকেরই আছে।তবে এই শীতে দই খাওয়া শরীরের পক্ষ্যে তেমন ভালো নয় বলেই অনেকে মনে করেন।
আয়ুর্বেদ অনুসারে, শীতে দই শরীরের শ্লেষ্মার নিঃসরণকে আরও বাড়িয়ে তোলে।এরফলে হাঁপানি, সাইনাস বা সর্দি এবং কাশি জাতীয় শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা আছে এমন মানুষদের পক্ষ্যে এটি সমস্যা আনতে পারে। তাই ডাক্তার বলেন, শীতের সময় বিশেষত রাতে দই এড়িয়ে যাওয়ায় ভালো।
যদিও দই শরীরের পক্ষ্যে মূলত পেটের পক্ষ্যে খুবই উপযোগী।দই আমাদের শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।এটি ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি ১২ এবং ফসফরাস সমৃদ্ধ।তাই দই খেলে শরীর সুস্থ থাকে তবে শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা থাকলে বিকেলের পর দই না খাওয়াই ভালো।
সুতরাং শীতের মরসুমে দই কে পুরোপুরি বাদ দেওয়ার প্রয়োজন নেই তবে তা সীমাবদ্ধ করা দরকার।