শীতে রকমারি কম্বলের কারণে চাহিদা কমেছে লেপের । বাজারে কম দামে রকমারি কম্বলের দাপটে চাহিদা কমেছে লেপের । তবুও পুরনো পেশাকে আঁকড়ে ধরে আছেন অনেকে। এদের বাড়ি বিহার রাজ্যের ছাপড়া জেলায় হলেও ধনুকর হিসেবে পেশার টানে প্রায় তিন দশক ধরে আস্তানা উত্তর দিনাজপুর জেলার চোপড়া ব্লকের কাঁচাকালিতে।
পূর্ব কাল থেকে শীত পড়লেই লেপের কারিগর ধনুকর দের হাক শোনা যায় গ্রামে গ্রামে। তাদের সাইকেলে থাকে তুলোর বস্তা, দাঁড়িপাল্লা ও কিছু লেপ-তোষকের কভার আর থাকে তাদের তুলো ধুনার যন্ত্র ধনুক সঙ্গে একটি মুশল। যা দিয়ে তারা তুলো কে তুলতুলে করে।
তাদের ধনুকের আওয়াজ শুনতে কৌতুক ছুটে আসেন বাচ্চারা। ধনুকর মহম্মদ আসলাম ও একরামুল আলম জানান, আগের মতো আর তাদের ব্যবসা চলছে না।কারণ বর্তমান যুগে বাজারে কম দামে পাওয়া যাচ্ছে রকমারি নানা রঙের বিভিন্ন দামের কম্বল। তাই অনেকেই লেপের দিকে হাত বাড়াচ্ছেন না। কেননা তিনশ থেকে পাঁচ ছয়শ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে রং বাহারি কম্বল।
আর একটা লেপ বানাতে গেলে কম করে দের থেকে দুই হাজার টাকা দরকার। ধনুকর মহম্মদ আসলাম জানান, একটা লেপ ধুনাই ও সেলাই বাবদ মজুরি লাগে প্রায় চারশ টাকা। ওই দামে বাজারে একটা কম্বল পাওয়া যায়। তাই অনেকে লেপের বদলে কম্বলের দিকেই হাত বাড়াচ্ছেন। যার কারনে আগের থেকে লেপের চাহিদা অনেকটাই কমেছে। তবুও বাপ দাদার পুরোনো পেশাকেই আঁকড়ে ধরে আছেন ধনুকর আসলাম একরামুলরা।
আর ও পড়ুন বাজারে উঠেছে মালদার আশাপুরের সুস্বাদু বেগুন
উল্লেখ্য,শীতে রকমারি কম্বলের কারণে চাহিদা কমেছে লেপের । বাজারে কম দামে রকমারি কম্বলের দাপটে চাহিদা কমেছে লেপের । তবুও পুরনো পেশাকে আঁকড়ে ধরে আছেন আসলাম একরাম রা । এদের বাড়ি বিহার রাজ্যের ছাপড়া জেলায় হলেও ধনুকর হিসেবে পেশার টানে প্রায় তিন দশক ধরে আস্তানা উত্তর দিনাজপুর জেলার চোপড়া ব্লকের কাঁচাকালিতে।
পূর্ব কাল থেকে শীত পড়লেই লেপের কারিগর ধনুকর দের হাক শোনা যায় গ্রামে গ্রামে। তাদের সাইকেলে থাকে তুলোর বস্তা, দাঁড়িপাল্লা ও কিছু লেপ-তোষকের কভার আর থাকে তাদের তুলো ধুনার যন্ত্র ধনুক সঙ্গে একটি মুশল। যা দিয়ে তারা তুলো কে তুলতুলে করে।তাদের ধনুকের আওয়াজ শুনতে কৌতুক ছুটে আসেন বাচ্চারা। ধনুকর মহম্মদ আসলাম ও একরামুল আলম জানান, আগের মতো আর তাদের ব্যবসা চলছে না।কারণ বর্তমান যুগে বাজারে কম দামে পাওয়া যাচ্ছে রকমারি নানা রঙের বিভিন্ন দামের কম্বল। তাই অনেকেই লেপের দিকে হাত বাড়াচ্ছেন না। কেননা তিনশ থেকে পাঁচ ছয়শ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে রং বাহারি কম্বল।
আর একটা লেপ বানাতে গেলে কম করে দের থেকে দুই হাজার টাকা দরকার। ধনুকর মহম্মদ আসলাম জানান, একটা লেপ ধুনাই ও সেলাই বাবদ মজুরি লাগে প্রায় চারশ টাকা। ওই দামে বাজারে একটা কম্বল পাওয়া যায়। তাই অনেকে লেপের বদলে কম্বলের দিকেই হাত বাড়াচ্ছেন। যার কারনে আগের থেকে লেপের চাহিদা অনেকটাই কমেছে।