শুধু গনমাধ্যমের সঙ্গে নয় দুই দেশের জনগণের সাথে সংযোগ স্থাপন করবে ইন্দো-বাংলা প্রেস ক্লাব। আনুষ্ঠানিক ভাবে গত আগস্ট মাসে বাংলাদেশ সংবাদ মাধ্যামে কর্মরত কয়েক জন সাংবাদিকদের সঙ্গে নিয়ে পথ চলা শুরু করে কলকাতার ইন্দো-বাংলা প্রেস ক্লাব। শনিবার আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন হয় কলকাতা ইন্দো-বাংলা প্রেস ক্লাবের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এর। এদিনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অথিতি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মাননিয় খাদ্য মন্ত্রি রথিন ঘোস, বাংলাদেশের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ এম পি।
এদিন দুই দেশের বিভিন্য সমস্যার কথা তুলে ধরে রাজ্য এবং কেন্দ্রিয় সরকারের সহজগিতা চাওয়া হয় বাংলাদেশের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ এম পি এর তরফে। মন্ত্রী বলেন দুই দেশের গন মানুষের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপনে বিশেষ ভুমিকা পালন করবে এই ইন্দো-বাংলা প্রেস ক্লাব।
বাংলাদেশ টিভি চ্যানেল পশ্চিমবঙ্গের সাধারণ মানুষ না দেখতে পাওয়ার প্রসঙ্গ তুললে মন্ত্রী জানান, এতে আমাদের বাংলাদেশ কোনো অক্ষম, কারন হিসেবে মন্ত্রী ব্যাক্ষা করে বলেন, যেখানে ভারতিয় চ্যানেল বাংলাদেশে দেখাতে বাংলাদেশের কেবেল অপরেটাররা মাত্র ২০-৩০ লাখ টাকা চায় সেখানে, পশ্চিমবঙ্গের কেবেল অপরেটাররা বাংলাদেশ এঁর চ্যানেল দেখানোর জন্য ২-৩ কোটি টাকার দাবি করে, যেটা আমাদের জন্য দেওয়া সম্ভব নয়।
এপার বাংলার কেবেল অপরেটারদের অসহযোগীতায় বাংলাদেশের চ্যানেল পশ্চিমবঙ্গের সাধারণ মানুষ দেখতে পাচ্ছেন না। সব শেষে তিনি আবারো জানান এই ইন্দো-বাংলা প্রেস ক্লাব শুধু দুই দেশের গনমাধ্যমের সঙ্গে নয় সংযোগ স্থাপন করবে দুই দেশের গন মানুষের সঙ্গে।
আরও পড়ুন – উৎসবের মেজাজে ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলে “ছট” বন্দনা
উল্লেখ্য, আনুষ্ঠানিক ভাবে গত আগস্ট মাসে বাংলাদেশ সংবাদ মাধ্যামে কর্মরত কয়েক জন সাংবাদিকদের সঙ্গে নিয়ে পথ চলা শুরু করে কলকাতার ইন্দো-বাংলা প্রেস ক্লাব। শনিবার আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন হয় কলকাতা ইন্দো-বাংলা প্রেস ক্লাবের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এর। এদিনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অথিতি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মাননিয় খাদ্য মন্ত্রি রথিন ঘোস, বাংলাদেশের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ এম পি। এদিন দুই দেশের বিভিন্য সমস্যার কথা তুলে ধরে রাজ্য এবং কেন্দ্রিয় সরকারের সহজগিতা চাওয়া হয় বাংলাদেশের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ এম পি এর তরফে।