কোভিড বিধি মানতে গঙ্গাসাগরে আছে প্রচার, কিন্ত কে শোনে কার কথা! হাইকোর্ট নির্দেশ মেনে গঙ্গাসাগরে কঠোরভাবে কোভিড বিধি মেনে চলার জন্য প্রশাসনের তরফে চলছে জোরদার প্রচার। মাইকিং চলছে। পুলিশ জনে জনে সতর্ক করছে। কিন্ত কে শোনে কার কথা। ভোরের আগেই গঙ্গাসাগরে পুণ্যস্নানে নামলেন হাজার হাজার পুণ্যার্থী। দূরত্ববিধি শিকেয়। কারও মুখে নেই মাস্ক। পুলিশ নাজেহাল। এমন ঘটনার সম্ভাবনা বুঝে আগেই চিকিৎসকরা বারণও করেছিলেন। তাঁদের আশঙ্কাই সত্যি প্রমাণিত হল।
বৃহস্পতিবার থেকেই গঙ্গাসাগরে ভিড় জমিয়েছেন পুণ্যার্থীরা। কাকদ্বীপের লট এইচ থেকে শুরু হয়েছে ভেসেল পরিষেবা। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে মেলায় গিয়েছেন মন্ত্রী শশী পাঁজা। বারবার ই–স্নানের ওপর জোর দিচ্ছে প্রশাসন। পুলিশ মাস্ক পরা নিয়ে সতর্ক করছে। শুক্রবার ভোররাত থেকে শুরু হয়েছে পুণ্যস্নান। কপিল মুনির আশ্রমে এক সঙ্গে ৫০ জনের বেশি ভক্তকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। লাগানো হয়েছে লকগেট।
আর ও পড়ুন বিধ্বংসী আগুনে পুড়ে ছাই তৃণমূল পার্টি অফিস সহ পাঁচটি দোকান
তবে অনেকের মুখেই মাস্ক নেই। ভক্তরা মাস্ক পরলেও সাধু–সন্ন্যাসীদের মুখে মাস্ক নেই। বারবার সতর্ক করেও লাভ হয়নি। এদিনও বাবুঘাট থেকে বাসে চেপে বহু পুণ্যার্থী গঙ্গাসাগরের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। অভযোগ, টিকার শংসাপত্রই শুধু খতিয়ে দেখছে পুলিশ। আরটিপিসিআর রিপোর্ট দেখা হচ্ছে না। র্যান্ডম টেস্টও করা হচ্ছে না। চিকিতসক মহলের অনেকেই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, এই গঙ্গাসাগর মেলা করোনা সংক্রমণের ক্ষেত্রে সুপারস্প্রেডারের কাজ করবে।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার থেকেই গঙ্গাসাগরে ভিড় জমিয়েছেন পুণ্যার্থীরা। কাকদ্বীপের লট এইচ থেকে শুরু হয়েছে ভেসেল পরিষেবা। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে মেলায় গিয়েছেন মন্ত্রী শশী পাঁজা। বারবার ই–স্নানের ওপর জোর দিচ্ছে প্রশাসন। পুলিশ মাস্ক পরা নিয়ে সতর্ক করছে। শুক্রবার ভোররাত থেকে শুরু হয়েছে পুণ্যস্নান। কপিল মুনির আশ্রমে এক সঙ্গে ৫০ জনের বেশি ভক্তকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। লাগানো হয়েছে লকগেট। কোভিড বিধি মানতে গঙ্গাসাগরে আছে প্রচার, কিন্ত কে শোনে কার কথা!
হাইকোর্ট নির্দেশ মেনে গঙ্গাসাগরে কঠোরভাবে কোভিড বিধি মেনে চলার জন্য প্রশাসনের তরফে চলছে জোরদার প্রচার। মাইকিং চলছে। পুলিশ জনে জনে সতর্ক করছে। কিন্ত কে শোনে কার কথা। ভোরের আগেই গঙ্গাসাগরে পুণ্যস্নানে নামলেন হাজার হাজার পুণ্যার্থী। দূরত্ববিধি শিকেয়। কারও মুখে নেই মাস্ক। পুলিশ নাজেহাল। এমন ঘটনার সম্ভাবনা বুঝে আগেই চিকিৎসকরা বারণও করেছিলেন। তাঁদের আশঙ্কাই সত্যি প্রমাণিত হল।