শ্বশুরবাড়ির লোকেদের ওপর হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল জামাইয়ের বিরুদ্ধে । সমাজবিরোধীদের সাথে ওঠাবসা ছিল স্বামীর । ক্ষতির আশঙ্কা করেই স্বামীকে দুষ্কৃতীদের সঙ্গে মেলামেশায় নিষেধ করেছিলেন স্ত্রী । আর সেই প্রতিবাদ করার জন্যই স্ত্রী সহ শ্বশুরবাড়ির লোকেদের ওপর হামলা চালানো এবং বাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ উঠল জামাই সহ তার দলবলের বিরুদ্ধে।
বৃহস্পতিবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে মালদা জেলার কালিয়াচক থানার মোজামপুর এলাকায়। পরে খবর পেয়ে কালিয়াচক থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পোঁছায় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এই ঘটনায় পুলিশ রাব্বিল শেখ এবং সেনারুল খান নামে দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে , আহত গৃহবধূর নাম সাবিনা বিবি (২৬)। মোজমপুরের বাসিন্দা বেলাল হোসেনের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল সাবিনা বিবির। বিয়ের আগে থেকেই এলাকার সমাজবিরোধীদের একাংশের ওঠাবসা ছিল। বিয়ের পর সাবিনা তার স্বামী বেলালকে তাদের সঙ্গ ছেড়ে দিতে বলে। কিন্তু বেলাল রাজি না হওয়ার কারণে পরিবারে অশান্তি শুরু হয়।
আরও পড়ুন বারাসতে আকাশের নীচে চালু হল ‘পাড়ায় শিক্ষালয়’
দুদিন আগে রাগ করে সাবিনা বিবি তার বাবার বাড়ি চলে যায়। এদিন বেলাল শ্বশুরবাড়িতে চড়াও হয়ে স্ত্রীকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করে। কিন্তু সাবিনার বাড়িও লোকজন বাধা দেওয়াতেই দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায় বলে অভিযোগ। শ্বশুরবাড়ির চারজনকে বেধড়ক মারধর করা হলে তাঁরা গুরুতরভাবে জখম হন বলে অভিযোগ। খবর পেয়ে এলাকায় পৌঁছায় কালিয়াচক থানার পুলিশ। এলাকায় উত্তেজনা থাকায় পুলিশ দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
উল্লেখ্য, শ্বশুরবাড়ির লোকেদের ওপর হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল জামাইয়ের বিরুদ্ধে । সমাজবিরোধীদের সাথে ওঠাবসা ছিল স্বামীর । ক্ষতির আশঙ্কা করেই স্বামীকে দুষ্কৃতীদের সঙ্গে মেলামেশায় নিষেধ করেছিলেন স্ত্রী । আর সেই প্রতিবাদ করার জন্যই স্ত্রী সহ শ্বশুরবাড়ির লোকেদের ওপর হামলা চালানো এবং বাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ উঠল জামাই সহ তার দলবলের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে কালিয়াচক থানার মোজামপুর এলাকায়।
পরে খবর পেয়ে কালিয়াচক থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পোঁছায় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এই ঘটনায় পুলিশ রাব্বিল শেখ এবং সেনারুল খান নামে দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে , আহত গৃহবধূর নাম সাবিনা বিবি (২৬)। মোজমপুরের বাসিন্দা বেলাল হোসেনের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল সাবিনা বিবির। বিয়ের আগে থেকেই এলাকার সমাজবিরোধীদের একাংশের ওঠাবসা ছিল। বিয়ের পর সাবিনা তার স্বামী বেলালকে তাদের সঙ্গ ছেড়ে দিতে বলে। কিন্তু বেলাল রাজি না হওয়ার কারণে পরিবারে অশান্তি শুরু হয়।