শ্বশুর বাড়ির বিরুদ্ধে সন্তানকে খুনের অভিযোগ আনল গৃহবধূ। চাঞ্চল্যকর ঘটনা! নিজের শ্বশুর বাড়ির বিরুদ্ধে শিশু সন্তানকে হত্যার অভিযোগ তুলল গৃহবধূ। ঘটনাটি ঘটেছে হরিশ্চন্দ্রপুর থানা এলাকা মশলদা গ্রাম পঞ্চায়েতের তালগাছি এলাকায়। জানা গেছে, মৃত শিশুর নাম মোঃ আরিফ। বয়স ১০ মাস।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বছর খানেক আগে সাবিনা খাতুন এর বিয়ে হয় তালগাছি এলাকার মোক্তার হোসেনের সঙ্গে। বিয়ের কিছু মাস পর থেকেই বাপের বাড়ির কাছ থেকে টাকা নিয়ে আসার জন্য সাবিনাকে চাপ স্বামী শ্বশুর-শাশুড়ি পক্ষ থেকে। এরমধ্যে সাবিনার বাবা মেয়ের নামে কিছু টাকা ব্যাংকে জমা করে। সাবিনার নামে এটিএম কার্ড থাকায় সেই এটিএম কার্ড হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে সাবিনার স্বামী শ্বশুর এবং শাশুড়ি।
তার সঙ্গে সঙ্গে সাবিনাকে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হয় এবং তার দশ মাসের শিশু সন্তানকে কেড়ে নেওয়া হয়। এরপর সোমবার সকালে জানা যায় শিশু সন্তান শ্বশুরবাড়িতে মারা গেছে। সাবিনার অভিযোগ তার শিশু সন্তানকে তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন খুন করেছে। এই অভিযোগের ভিত্তিতে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন সাবিনা খাতুন। অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নামে পুলিশ। আটক করা হয় শ্বশুর মোহাম্মদ ইরফান এবং শাশুড়ি সানোয়ারা বিবি কে। পলাতক সাবিনার স্বামী মুক্তার হোসেন। এদিকে শিশুর দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে ভালুকা ফাঁড়ির পুলিশ।
আর ও পড়ুন সম্পত্তির ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে পারিবারিক বিবাদের জেরে দাদার হাতে খুন ভাই
উল্লেখ্য, চাঞ্চল্যকর ঘটনা! নিজের শ্বশুর বাড়ির বিরুদ্ধে শিশু সন্তানকে হত্যার অভিযোগ তুলল গৃহবধূ। ঘটনাটি ঘটেছে হরিশ্চন্দ্রপুর থানা এলাকা মশলদা গ্রাম পঞ্চায়েতের তালগাছি এলাকায়। জানা গেছে, মৃত শিশুর নাম মোঃ আরিফ। বয়স ১০ মাস।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বছর খানেক আগে সাবিনা খাতুন এর বিয়ে হয় তালগাছি এলাকার মোক্তার হোসেনের সঙ্গে। বিয়ের কিছু মাস পর থেকেই বাপের বাড়ির কাছ থেকে টাকা নিয়ে আসার জন্য সাবিনাকে চাপ স্বামী শ্বশুর-শাশুড়ি পক্ষ থেকে। এরমধ্যে সাবিনার বাবা মেয়ের নামে কিছু টাকা ব্যাংকে জমা করে। সাবিনার নামে এটিএম কার্ড থাকায় সেই এটিএম কার্ড হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে সাবিনার স্বামী শ্বশুর এবং শাশুড়ি। তার সঙ্গে সঙ্গে সাবিনাকে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হয় এবং তার দশ মাসের শিশু সন্তানকে কেড়ে নেওয়া হয়।
এরপর সোমবার সকালে জানা যায় শিশু সন্তান শ্বশুরবাড়িতে মারা গেছে। সাবিনার অভিযোগ তার শিশু সন্তানকে তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন খুন করেছে। এই অভিযোগের ভিত্তিতে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন সাবিনা খাতুন। অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নামে পুলিশ।