সত্যজিৎ রায়ের শতবর্ষে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করল বর্ধমান। হোক পথেই লেখা পথের পাঁচালি।’ এই ভাবনা থেকেই
বর্ধমান শহরের প্রাণকেন্দ্র কার্জনগেটে সত্যজিৎ স্মরণে প্রদর্শনী এবং গ্লো সাইন বোর্ড এবং সত্যজিৎ রায়ের শতবর্ষে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করল বর্ধমান।
উদ্বোধন করলেন চিত্র পরিচালক তথা সত্যজিৎ পত্র সন্দীপ রায়। ছিলেন তাঁর সমধর্মিনী লোলিতা রায়, ছিলেন বর্ধমান দক্ষিন কেন্দ্রের বিধায়ক খোকন দাস। উদ্যোগে বর্ধমান উন্নয়ন সংস্থা। উন্নয়ন সংস্থার মুখ্য নির্বাহী আধিকারিক শান্তুনু বসু বলেন, সত্যজিৎ রায়ের শতবর্ষ চলছে৷ তিনি বর্ধমান শহরের সঙ্গে ভীষণভাবে জড়িয়ে ছিলেন। পথের পাঁচালির কাশবনের শুটিং হয়েছিল পালশীট স্টেশনে।
ঘরে বাইরের শুটিং হয়েছিল জামালপুর চকদিঘী রাজবাড়ীতে। তাই তাঁকে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করতে বর্ধমানে কিছু একটা করার উদ্দেশ্য নিয়ে আমরা সন্দীপবাবুর সঙ্গে যোগাযোগ করি। রায় সোসাইটি এই ব্যাপারে আমাদের খুবই সাহায্য করেছে। তিনি বলেন, কার্জনগেট চত্বরে সত্যজিৎ রায়ের বিভিন্ন মুডের বারোটি পোট্রের্ট নিয়ে একটি প্রদর্শনী রাখা হচ্ছে।
আর ও পড়ুন ফের বিস্ফোরক দিলীপ ঘোষ, কী বললেন?
এছাড়াও কার্জনগেটের দুইদিকে আটটি করে মোট ১৬টি বাতিস্তম্ভে থাকছে সত্যজিৎ রায়ের কালজয়ী ১৬টি ছবির গ্লো সাইন বোর্ড। অপরাজিত, অপুর সংসার,অরণ্যের দিনরাত্রি, সোনার কেল্লা,ঘরে বাইরের বিভিন্ন মুহুর্ত,সাল উল্লেখ করে বোর্ডগুলি লাগানো হয়েছে। রাতে থাকছে আলোর ব্যবস্থা। আলো জ্বালিয়ে কর্মকাণ্ডের উদ্বোধন করেন সন্দীপ রায়।
এদিন উন্নয়ন সংস্থার সভাকক্ষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সন্দীপ রায় বলেন, বাবার সঙ্গে শুটিং এর কাজে অনেকবার বর্ধমান এসেছি৷ পথের পাঁচালি,ঘরে বাইরের শুটিং এর সময় সেচ বাংলো এবং বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিথিনিবাশে থেকেছি। সেই বর্ধমান এইভাবে শ্রদ্ধা জানাচ্ছে এটাই আমরা ভীষণ খুশি। শতবর্ষে অনেক অনুষ্টান হচ্ছে। কিন্তু,এই ধরনের শ্রদ্ধা প্রথম বর্ধমানই করল। শতবর্ষকে সামনে রেখে আগামীদিনে বিভিন্ন কর্মসূচি করা হবে বলেও সন্দীপ রায় জানান।
উল্লেখ্য, সত্যজিৎ রায়ের শতবর্ষে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করল বর্ধমান। হোক পথেই লেখা পথের পাঁচালি।’ এই ভাবনা থেকেই বর্ধমান শহরের প্রাণকেন্দ্র কার্জনগেটে সত্যজিৎ স্মরণে প্রদর্শনী এবং গ্লো সাইন বোর্ড এবং সত্যজিৎ রায়ের শতবর্ষে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করল বর্ধমান। উদ্বোধন করলেন চিত্র পরিচালক তথা সত্যজিৎ পত্র সন্দীপ রায়। ছিলেন তাঁর সমধর্মিনী লোলিতা রায়, ছিলেন বর্ধমান দক্ষিন কেন্দ্রের বিধায়ক খোকন দাস।
উদ্যোগে বর্ধমান উন্নয়ন সংস্থা। উন্নয়ন সংস্থার মুখ্য নির্বাহী আধিকারিক শান্তুনু বসু বলেন, সত্যজিৎ রায়ের শতবর্ষ চলছে৷ তিনি বর্ধমান শহরের সঙ্গে ভীষণভাবে জড়িয়ে ছিলেন। পথের পাঁচালির কাশবনের শুটিং হয়েছিল পালশীট স্টেশনে। ঘরে বাইরের শুটিং হয়েছিল জামালপুর চকদিঘী রাজবাড়ীতে।
তাই তাঁকে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করতে বর্ধমানে কিছু একটা করার উদ্দেশ্য নিয়ে আমরা সন্দীপবাবুর সঙ্গে যোগাযোগ করি। রায় সোসাইটি এই ব্যাপারে আমাদের খুবই সাহায্য করেছে। তিনি বলেন, কার্জনগেট চত্বরে সত্যজিৎ রায়ের বিভিন্ন মুডের বারোটি পোট্রের্ট নিয়ে একটি প্রদর্শনী রাখা হচ্ছে।