নেতাজির ১২৫ তম জন্মবার্ষিকী পালন, ময়দানে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন মুখ্যমন্ত্রীর । ময়দানে নেতাজির মূর্তিতে মাল্যদান করেন মুখ্যমন্ত্রী। শাঁখ ও সাইরেন বাজিয়ে নেতাজি স্মরণ । নেতাজির জন্ম বার্ষিকী অনুষ্ঠানে এসে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন , নেতাজি শুধু বাংলার নয় গোটা বিশ্বের। নেতাজি হলেন সারা বিশ্বের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রতীক। বাংলাই ছিল তার মূল কর্মস্থল। নেতাজির নামে স্পোর্টস ইনভারসিটি হবে।
নেতাজী স্মরণে আমরা আরও একটা বিশ্ববিদ্যালয় গড়ব।
তিনি বলেন, নেতাজি প্ল্যানিং কমিশন তুলে দিয়েছিল কেন্দ্র ,সেটা তুলে নেওয়া অত্যন্ত লজ্জার ও নিন্দার ।আমরা সেই প্ল্যানিং কমিশন আবার চালু করব। এনসিসির আদলে স্কুলে স্কুলে জয় হিন্দ বাহিনী গড়ে তুলছি ।আলিপুর জেলে আমরা একটি মিউজিয়াম তৈরি করছি ১২৩ থেকে ৩০ জানুয়ারি স্বাধীনতা সংগ্রামীদের স্মরণ করব ।স্বাধীনতা আন্দোলনের সংবাদ মাধ্যমের ভূমিকা নিয়ে একটি পুস্তক প্রকাশ করছি । বাংলা নবজাগরণের পীঠস্থান।
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, নেতাজি কে জানতে গেলে আগে বিবেকানন্দকে জানতে হবে। কেউ কেউ ধর্মের নামে দেশে বিভাজনের চেষ্টা করছে ।নেতা গাছ থেকে পড়ে না কাজের মধ্যে দিয়ে তৈরি হয়। পাঠ্যপুস্তকে দেশ প্রেমের ইতিহাস পড়ানো হোক। গান্ধীজি কাকে বেশি ভালোবাসতেন সেটা নিয়ে বিতর্ক হোক।কেন্দ্রীয় সরকার বলেছিল সব রহস্য উন্মোচন করবে কিছুই হয়নি আমরা সব রকম কাগজ তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করেছিলাম। আজ বাংলাকে এত অবজ্ঞা কেন ?
আর ও পড়ুন জীবিত থেকেও মৃত, ফলেন বার্ধক্য ভাতা থেকে বঞ্চিত বাদুড়িয়ার সহিদুল
তিনি বলেন, বাংলার ইতিহাস মুছে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই। একটা মূর্তি করলেই নেতাজিকে ভালোবাসা যায় না। অমরজ্যোতি নিভিয়ে নেতাজির মূর্তি বসালেই দেশপ্রেম হয় না।ওয়ার মেমোরিয়াল নিয়ে এখন রাজনীতি হচ্ছে ।আমরা মা-মাটি-মানুষকে নিয়ে রাজনীতি করতে চাই না। প্রজাতন্ত্র দিবসে বাংলার একটা ট্যাবলো থাকলে কি অসুবিধা হতো? এত দিন পরে নেতাজি স্ট্যাচু করার কথা মনে পড়ল? ২৬ জানুয়ারি রেড রোডে থাকবে বাংলার ট্যাবলো।
উল্লেখ্য, নেতাজি ১২৫ তম জন্মবার্ষিকী পালন, ময়দানে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন মুখ্যমন্ত্রীর ।। ময়দানে নেতাজির মূর্তিতে মাল্যদান করেন মুখ্যমন্ত্রী। শাঁখ ও সাইরেন বাজিয়ে নেতাজি স্মরণ । নেতাজির জন্ম বার্ষিকী অনুষ্ঠানে এসে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন , নেতাজি শুধু বাংলার নয় গোটা বিশ্বের। নেতাজি হলেন সারা বিশ্বের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রতীক। বাংলাই ছিল তার মূল কর্মস্থল। নেতাজির নামে স্পোর্টস ইনভারসিটি হবে।
নেতাজী স্মরণে আমরা আরও একটা বিশ্ববিদ্যালয় গড়ব।
তিনি বলেন, নেতাজি প্ল্যানিং কমিশন তুলে দিয়েছিল কেন্দ্র ,সেটা তুলে নেওয়া অত্যন্ত লজ্জার ও নিন্দার ।আমরা সেই প্ল্যানিং কমিশন আবার চালু করব। এনসিসির আদলে স্কুলে স্কুলে জয় হিন্দ বাহিনী গড়ে তুলছি ।আলিপুর জেলে আমরা একটি মিউজিয়াম তৈরি করছি ১২৩ থেকে ৩০ জানুয়ারি স্বাধীনতা সংগ্রামীদের স্মরণ করব ।স্বাধীনতা আন্দোলনের সংবাদ মাধ্যমের ভূমিকা নিয়ে একটি পুস্তক প্রকাশ করছি । বাংলা নবজাগরণের পীঠস্থান।