আমফান তান্ডবের বছর ঘুরে গেলেও ক্ষতিগ্রস্ত স্কুলের এখনো সংস্কার হয়নি। আমফান বছর ঘুরে গেলেও ক্ষতিগ্রস্ত স্কুলের এখনো পর্যন্ত সংস্কার হয়নি , চিন্তিত স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকা থেকে ছাত্রছাত্রীরা। আমফানের ক্ষত এখনো দগদগে। দেওয়ালে ফাটল উড়ে গেছে চাল। তবুও সারানো হয়নি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।এমন ই ছবি উঠে আসছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার গঙ্গাসাগরের “বামন খালী এম পি পি উচ্চতর বিদ্যালয়”।
শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিনিয়ত ভেঙে পড়ছে। ছাত্র ছাত্রী রা শিক্ষিত না হয়ে অগ্যের পরিচয় দিচ্ছে। তার নানান উপমা আমরা প্রত্যেকেই দেখেছি বা শুনেছি। একটা ভাইরাস মানুষ কে এতটাই অসহায় করে দিয়েছে যে শিক্ষার অধিকারের জন্যেও লড়াই করতে হচ্ছে। দিনে দিনে শিক্ষার মান নিম্ন মুখী। এমন পরিস্থিতিতে নড়েচড়ে বসেছে অভিভাবক, ছাত্র ছাত্রী সহ সমস্ত শিক্ষক শিক্ষিকা।
করোনার দাপট রয়েছে, আগামীদিনে থেকেও যাবে। তবুও খোলা হচ্ছে না স্কুল, কলেজ। অন্যদিকে স্কুল কে মিটিং, মিছিলের ভবনে রূপায়িত করা হয়েছে অথচ পড়াশোনার জন্যে সারানো হচ্ছে না প্রতিষ্ঠান।
পিছিয়ে পড়ছে সাগরের ছাত্র ছাত্রীরা। এমনই দাবি শিক্ষক শিক্ষিকা থেকে শুরু করে সমস্ত ছাত্র ছাত্রীদের।
আর ও পড়ুন সুন্দরবনে ২০ ফুটের সরস্বতী তৈরি করে দৃষ্টান্ত করলেন স্কুল পড়ুয়ারা
আবার শুরু হোক পুরনো পদ্ধতি তে পঠন পাঠন। খোলা হোক স্কুল। আর নয় অনলাইন। কারণ অনলাইনের অপকারিতা রয়েছে অনেক, যা একটি পাঠক বা পড়ুয়ার জন্য ক্ষতিকর। আর যাই হোক পড়াশোনায় মনো নিবেশ করা টা হয়ে উঠেছে দায়। তাই অনলাইন আর নয়।
উল্লেখ্য, আমফান তান্ডবের বছর ঘুরে গেলেও ক্ষতিগ্রস্ত স্কুলের এখনো সংস্কার হয়নি। আমফান বছর ঘুরে গেলেও ক্ষতিগ্রস্ত স্কুলের এখনো পর্যন্ত সংস্কার হয়নি , চিন্তিত স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকা থেকে ছাত্রছাত্রীরা। আমফানের ক্ষত এখনো দগদগে। দেওয়ালে ফাটল উড়ে গেছে চাল। তবুও সারানো হয়নি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।এমন ই ছবি উঠে আসছে গঙ্গাসাগরের “বামন খালী এম পি পি উচ্চতর বিদ্যালয়”।শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিনিয়ত ভেঙে পড়ছে। ছাত্র ছাত্রী রা শিক্ষিত না হয়ে অগ্যের পরিচয় দিচ্ছে। তার নানান উপমা আমরা প্রত্যেকেই দেখেছি বা শুনেছি।
একটা ভাইরাস মানুষকে এতটাই অসহায় করে দিয়েছে যে শিক্ষার অধিকারের জন্যেও লড়াই করতে হচ্ছে। দিনে দিনে শিক্ষার মান নিম্ন মুখী। এমন পরিস্থিতিতে নড়েচড়ে বসেছে অভিভাবক, ছাত্র ছাত্রী সহ সমস্ত শিক্ষক শিক্ষিকা।করোনার দাপট রয়েছে, আগামীদিনে থেকেও যাবে। তবুও খোলা হচ্ছে না স্কুল, কলেজ। অন্যদিকে স্কুল কে মিটিং, মিছিলের ভবনে রূপায়িত করা হয়েছে অথচ পড়াশোনার জন্যে সারানো হচ্ছে না প্রতিষ্ঠান। পিছিয়ে পড়ছে সাগরের ছাত্র ছাত্রীরা। এমনই দাবি শিক্ষক শিক্ষিকা থেকে শুরু করে সমস্ত ছাত্র ছাত্রীদের।