ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে ফের সক্রিয় সোনা পাচার চক্র। সীমান্তে বিএসএফের কড়া নিরাপত্তা সত্ত্বেও ফের একবার সক্রিয় হলো সোনা পাচার। ঘটনার কেন্দ্রস্থল এবার উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাটের স্বরূপনগর থানার ভারত-বাংলাদেশের গাবরডাহ্ সীমান্ত।
বিএসএফের ১৫৩ নম্বর ব্যাটালিয়নের জওয়ানরা সীমান্তে এদিন টহলের সময় সন্দেহজনক অবস্থায় এক ব্যক্তিকে ঘোরাফেরা করতে দেখে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ ও তল্লাশির পর তার কাছ থেকে উদ্ধার হয় প্রায় ১১ লক্ষ ৩৫ হাজার ৮১১ টাকা মূল্যের দুটি সোনার বিস্কুট। যার ওজন ২৩২.৫১ গ্রাম। ধৃতের নাম শ্যামসুন্দর অধিকারী। সে পার্শ্ববর্তী সরফরাজপুর গ্রামের বাসিন্দা।
তার কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে দুটি মোবাইল ফোন, একটি ভারতীয় ভোটার আইডি কার্ড, ১২০০ টাকার নগদ ভারতীয় মুদ্রা সহ একটি পুরনো সাইকেল। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে জানায় ভাদুড়িয়ার বাসিন্দা চন্দন দফাদার ও বলাই মন্ডলের মদতে এই সোনাগুলো সে বাংলাদেশ থেকে ভারতে প্রবেশ করিয়েছে এবং শায়েস্তানগরের বাসিন্দা হাফিজুল দফাদারকে সোনার বিস্কুট গুলি হস্তান্তর করার কথা ছিল তার। কিন্তু সেই পরিকল্পনা ভেস্তে দিল বিএসএফ।
আর ও পড়ুন সিসিলিতে উদ্ধার প্রচুর শিশু মমি, রহস্য উদঘাটনে মরিয়া বিজ্ঞানীরা
উদ্ধার হওয়া সামগ্রী গুলি তেঁতুলিয়া শুল্ক দফতর হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে এবং ধৃত সোনা পাচারকারীকে স্বরূপনগর পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। ধৃতকে বসিরহাট মহকুমার তোলা হচ্ছে। বিএসএফের কড়া নিরাপত্তা পেরিয়ে কিভাবে এতো পরিমান সোনা নিয়ে সে এই দেশে প্রবেশ করলো তাই নিয়ে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে প্রশাসনের কপালে।
উল্লেখ্য, ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে ফের সক্রিয় সোনা পাচার চক্র। সীমান্তে বিএসএফের কড়া নিরাপত্তা সত্ত্বেও ফের একবার সক্রিয় হলো সোনা পাচার। ঘটনার কেন্দ্রস্থল এবার উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাটের স্বরূপনগর থানার ভারত-বাংলাদেশের গাবরডাহ্ সীমান্ত। বিএসএফের ১৫৩ নম্বর ব্যাটালিয়নের জওয়ানরা সীমান্তে এদিন টহলের সময় সন্দেহজনক অবস্থায় এক ব্যক্তিকে ঘোরাফেরা করতে দেখে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ ও তল্লাশির পর তার কাছ থেকে উদ্ধার হয় প্রায় ১১ লক্ষ ৩৫ হাজার ৮১১ টাকা মূল্যের দুটি সোনার বিস্কুট। যার ওজন ২৩২.৫১ গ্রাম। ধৃতের নাম শ্যামসুন্দর অধিকারী। সে পার্শ্ববর্তী সরফরাজপুর গ্রামের বাসিন্দা।