ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা নিয়ে মোদীর সঙ্গে আলোচনা চাইলেন মমতা । ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা নিয়ে ভারত প্রথমেই জানিয়ে দিয়েছে, যে কোনও ধরনের যুদ্ধের পরিপন্থী তারা। আলোচনার পক্ষেই সরব হয়েছে। তবে কূটনৈতিক সম্পর্কের কথা মাথায় রেখে সরাসরি রাশিয়ার বিরুদ্ধে মুখ খোলেনি। এবার ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে ভারতের ঠিক কী অবস্থান হওয়া উচিত, সেই নিয়ে আলোচনা চাইলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি।
এজন প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখে সর্বদল বৈঠক ডাকারও আর্জি জানালেন। পাশাপাশি স্পষ্ট করে দিলেন, এই পরিস্থিতিতে ভারত সরকারের পাশে রয়েছেন তিনি। ইউক্রেনে আটক বহু ভারতীয় পড়ুয়া। তাঁদের ফিরিয়ে আনার বিষয়ে প্রথম থেকেই সরব মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। এই উদ্যোগে কেন্দ্রের পাশে থাকবে বাংলা, জানিয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে তিনি এও জানালেন, যে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারতের মর্যাদা যাতে অক্ষত থাকে, তাও নিশ্চিত করতে হবে। এবং এটা সকলকে মিলেই করতে হবে।
চিঠিতে মমতা লিখেছেন, ‘যুদ্ধের বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান স্পষ্ট। আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষায় আমাদের ভূমিকা বরাবরের মতোই থাকুক।’ আর এই কাজে তিনি সব দলকেই চান। সেজন্য প্রধানমন্ত্রীকে সর্বদল বৈঠক ডাকার আর্জিও জানিয়েছেন।
আর ও পড়ুন বনধের সমর্থনে রাজ্য জুড়ে জেলায় জেলায় বিজেপি কর্মীদের বিক্ষোভ
বলেছেন, এখন যা পরিস্থিতি, তাতে সব দলকে রাজনৈতিক বিরোধিতা ভুলে এগিয়ে আসতে হবে। তাঁর মতে এখন সব দলেরই দেখা উচিত, যে বিশ্বের দরবারে ভারত যেন মাথা উঁচু করে থাকতে পারে। চিঠিতে নিজেকে ‘সিনিয়র’ মুখ্যমন্ত্রী হিসেবেও পরিচয় দিয়েছেন তিনি। বলেছেন, আন্তর্জাতিক মহলে ভারতের এতদিনের যে ছবি ছিল, তাই ধরে রাখতে হবে।
উল্লেখ্য, ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা নিয়ে মোদীর সঙ্গে আলোচনা চাইলেন মমতা । ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা নিয়ে ভারত প্রথমেই জানিয়ে দিয়েছে, যে কোনও ধরনের যুদ্ধের পরিপন্থী তারা। আলোচনার পক্ষেই সরব হয়েছে। তবে কূটনৈতিক সম্পর্কের কথা মাথায় রেখে সরাসরি রাশিয়ার বিরুদ্ধে মুখ খোলেনি। এবার ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে ভারতের ঠিক কী অবস্থান হওয়া উচিত, সেই নিয়ে আলোচনা চাইলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি।
এজন প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখে সর্বদল বৈঠক ডাকারও আর্জি জানালেন। পাশাপাশি স্পষ্ট করে দিলেন, এই পরিস্থিতিতে ভারত সরকারের পাশে রয়েছেন তিনি। ইউক্রেনে আটক বহু ভারতীয় পড়ুয়া। তাঁদের ফিরিয়ে আনার বিষয়ে প্রথম থেকেই সরব মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। এই উদ্যোগে কেন্দ্রের পাশে থাকবে বাংলা, জানিয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে তিনি এও জানালেন, যে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারতের মর্যাদা যাতে অক্ষত থাকে, তাও নিশ্চিত করতে হবে। এবং এটা সকলকে মিলেই করতে হবে।
চিঠিতে মমতা লিখেছেন, ‘যুদ্ধের বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান স্পষ্ট। আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষায় আমাদের ভূমিকা বরাবরের মতোই থাকুক।’ আর এই কাজে তিনি সব দলকেই চান। সেজন্য প্রধানমন্ত্রীকে সর্বদল বৈঠক ডাকার আর্জিও জানিয়েছেন।