সমস্যার মুখে মানিকচকের গুড় উৎপাদনকারী কৃষক। একটু লাভের আশায় এই বছরও আখের গুড় উৎপাদন করছে মানিকচকের গুড় উৎপাদন কারী মালিক এবং শ্রমিকরা। তবে আখের গুড় উৎপাদন করে মুনাফা ঠিকঠাক না হওয়ার সমস্যায় পড়েছে মানিকচকের আখের গুড় উৎপাদনকারী মালিক এবং শ্রমিকরা।
গুড় উৎপাদন কারী শ্রমিক অতুল মন্ডল বলেন,বিগত বেশ কয়েক বছর ধরে জমিতে আখ চাষ হচ্ছে সেই আখে রস না হওয়াই চরম সমস্যায় মধ্যে পরতে হচ্ছে গুড় উৎপাদন করতে।চার বছর আগে জমিতে যে আখ চাষ হত সেই আখের রসে এক বালতি পরিমানে প্রায় তিন কিলো থেকে সারে তিন কিলো গুড় হত।আগের তুলনার রসের পরিমান অনেক কম।এর ফলে আখের গুড়ের ঘাটতি হচ্ছে।আগে যে গুড় ৪০ টাকা প্রতি কেজি গুড় বিক্রি হত এখন সেই গুড়ের দাম অনেকটাই কম।ফলে চরম সমস্যাই পরেছে গুড় উৎপাদন করীরা।
আর ও পড়ুন সমস্যার মুখে মানিকচকের গুড় উৎপাদনকারী কৃষক
উল্লেখ্য, সমস্যার মুখে মানিকচকের গুড় উৎপাদনকারী কৃষক। একটু লাভের আশায় এই বছরও আখের গুড় উৎপাদন করছে মানিকচকের গুড় উৎপাদন কারী মালিক এবং শ্রমিকরা।তবে আখের গুড় উৎপাদন করে মুনাফা ঠিকঠাক না হওয়ার সমস্যায় পড়েছে মানিকচকের আখের গুড় উৎপাদনকারী মালিক এবং শ্রমিকরা।
গুড় উৎপাদন কারী শ্রমিক অতুল মন্ডল বলেন,বিগত বেশ কয়েক বছর ধরে জমিতে আখ চাষ হচ্ছে সেই আখে রস না হওয়াই চরম সমস্যায় মধ্যে পরতে হচ্ছে গুড় উৎপাদন করতে।চার বছর আগে জমিতে যে আখ চাষ হত সেই আখের রসে এক বালতি পরিমানে প্রায় তিন কিলো থেকে সারে তিন কিলো গুড় হত।আগের তুলনার রসের পরিমান অনেক কম।এর ফলে আখের গুড়ের ঘাটতি হচ্ছে।আগে যে গুড় ৪০ টাকা প্রতি কেজি গুড় বিক্রি হত এখন সেই গুড়ের দাম অনেকটাই কম।ফলে চরম সমস্যাই পরেছে গুড় উৎপাদন করীরা।