সমুদ্রে মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা জারি!

সমুদ্রে মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা জারি!

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram



পূর্ব মেদিনীপুর – ১৫ ই এপ্রিল থেকে সামুদ্রিক মাছের প্রজনন বাড়ানোর জন্য “ব্যান পিরিয়ড” শুরু হয়েছে। এই সময়কালে মাছ ধরা নিষিদ্ধ। এই নিষেধাজ্ঞা সামুদ্রিক মাছের প্রজনন প্রক্রিয়াকে সাহায্য করে এবং মাছের সংখ্যা বৃদ্ধি করে। ১৫ ই এপ্রিল থেকেই ১৪ই জুন পর্যন্ত মোট ৬১ দিনের ব্যান পিরিয়ড।ব্যান পিরিয়ড শুরু হওয়ার আগে, কিছু মৎস্যজীবী এবং পরিবেশবিদ উদ্বিগ্ন ছিলেন, কারণ তারা বাজারে ছোট ইলিশ মাছ দেখতে পেয়েছিলেন। এই ছোট মাছগুলি মাছের প্রজনন প্রক্রিয়াকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।১৫ ই এপ্রিল থেকে শুরু হয়েছে ফিশিং ব্যান পিরিয়ড। আর সেই সময় প্রতি বছর নজরদারি এড়িয়ে মাছ ধরেন অনেক মৎস্যজীবী। সেগুলি পুরোপুরি বন্ধ করতে সকলের এগিয়ে আসতে হবে বলে মত মৎস্যজীবী সংগঠনগুলি। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মৎস্য দপ্তর তরফ থেকে মাইকিং করে ইতিমধ্যেই জানানো হচ্ছে বিভিন্ন ল্যান্ডিং সেন্টারে। দীঘা মোহনা, তাজপুর, শংকরপুর, মান্দারমনি ,শৌলা, জলধা,পেটুয়া প্রত্যেকটি ল্যান্ডিং সেন্টারে চলছে মৎস্য দপ্তরের তরফ থেকে বাড়তি নজরদারি ও মাইকিং।


অনেক সময় দেখা যায় ছোট মাছ ধরাও হয় এই সময়। এভাবে খোকা ইলিশ ধরা হলে, আগামিদিনে বড় ইলিশ পাওয়া যাবে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সাধারণ মানুষজন। প্রশ্ন তুলেছেন মৎস্যজীবী সংগঠনের সদস্যরা।এই সময়ে, মৎস্যজীবীদের মাছ ধরা বন্ধ রাখতে হবে এবং মাছের প্রজনন প্রক্রিয়াকে সাহায্য করতে হবে। কাঁথি মিল ভবনের এডিএফ সুমন সাহার নির্দেশক্রমে জেলার বিভিন্ন ল্যান্ডিং সেন্টারে চলছে দফায় দফায় মাইকিং। প্রচারে রয়েছেন মৎস্য দপ্তরের হিলসা ডাটা কালেন্টর এর কর্মীরা। 61 দিনের ব্যান পিরিয়ডে বিভিন্ন ল্যান্ডিং সেন্টারের নজরদারির দায়িত্বে থাকবে হিলসা ডাটা কালেক্টর কর্মীরা।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top