বাড়িতে প্রেমের সম্পর্ক মেনে না নেওয়ায় আত্মঘাতী হলো প্রেমিক প্রেমিকা। পরিবারের লোকজনপ্রেমের সম্পর্ক মেনে না নেওয়ায় আত্মহত্যা করল প্রেমিক প্রেমিকা। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলি জেলার বলাগর থানা এলাকার শিমুলিয়া গ্রামে। কালনা মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে এলে মৃত্যু হয় ওই প্রেমিক প্রেমিকার।
স্থানীয় সুত্রে জানা গিয়েছে যে তার পরিবারের লোকেরা ছেলে মেয়ের প্রেমের সম্পর্ক মেনে নিতে পারেনি তাই বাড়িতে চলছিল অশান্তি। ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছে দুই প্রেমিক-প্রেমিকা। জিআরপি মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কালনা মহকুমা হাসপাতালে পাঠায় এবং কালনা জিআরপি তদন্ত শুরু করেছে।
আর ও পড়ুন বিশ্বে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত্যু ৫ হাজারের বেশি
আরও জানা গিয়েছে যে বলাগর থানা শেরপুর গ্রামের বাসিন্দা এক যুবকের সাথে ৫ বছর ধরে এক যুবতীর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল দুই পরিবারের লোকজন মেনে নিতে পারেনি তাই দুইজন ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করে এবং তাদের ক্ষতবিক্ষত মৃতদেহ কালনা জি আর পি উদ্ধার করে এবং ময়নাতদন্ত করতে পাঠায়।মঙ্গলবার জিআরপি সূত্রে এই খবরটি জানা গিয়েছে তবে পারিবারিক লোকজন জানিয়েছেন যে বিষয়টি আমরা এতটা গুরুত্ব দিয়ে দেখি নি। ময়নাতদন্তের পর মৃত দেহ দুটি পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, বাড়িতে প্রেমের সম্পর্ক মেনে না নেওয়ায় আত্মঘাতী হলো প্রেমিক প্রেমিকা। পরিবারের লোকজনপ্রেমের সম্পর্ক মেনে না নেওয়ায় আত্মহত্যা করল প্রেমিক প্রেমিকা। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলি জেলার বলাগর থানা এলাকার শিমুলিয়া গ্রামে। কালনা মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে এলে মৃত্যু হয় ওই প্রেমিক প্রেমিকার।স্থানীয় সুত্রে জানা গিয়েছে যে তার পরিবারের লোকেরা ছেলে মেয়ের প্রেমের সম্পর্ক মেনে নিতে পারেনি তাই বাড়িতে চলছিল অশান্তি। ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছে দুই প্রেমিক-প্রেমিকা। জিআরপি মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কালনা মহকুমা হাসপাতালে পাঠায় এবং কালনা জিআরপি তদন্ত শুরু করেছে।
আরও জানা গিয়েছে যে বলাগর থানা শেরপুর গ্রামের বাসিন্দা এক যুবকের সাথে ৫ বছর ধরে এক যুবতীর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল দুই পরিবারের লোকজন মেনে নিতে পারেনি তাই দুইজন ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করে এবং তাদের ক্ষতবিক্ষত মৃতদেহ কালনা জি আর পি উদ্ধার করে এবং ময়নাতদন্ত করতে পাঠায়।মঙ্গলবার জিআরপি সূত্রে এই খবরটি জানা গিয়েছে তবে পারিবারিক লোকজন জানিয়েছেন যে বিষয়টি আমরা এতটা গুরুত্ব দিয়ে দেখি নি। ময়নাতদন্তের পর মৃত দেহ দুটি পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়।