সর্বভারতীয় প্রবেশিকা পরীক্ষায় শীর্ষে ব্যান্ডেলের অমর্ত্য। এমবিবিএস এর পর স্নাতকোত্তরের সর্বভারতীয় প্রবেশিকার দুটি পরীক্ষাতেই প্রথম স্থান অর্জন করলেন ব্যান্ডেলের বাসিন্দা অমর্ত্য সেনগুপ্ত। বাঙালি এই তরুণ চিকিত্সকের সাফল্যে রীতিমতো পরিবার থেকে শুরু করে চিকিত্সক মহল এবং বাংলার সাধারণ মানুষ অত্যন্ত গর্বিত। করোনার মত ভয়াবহ পরিস্থিতিতে তিনি চিকিত্সা এবং পরীক্ষার প্রস্তুতি পর্ব একই সাথে সুন্দরভাবে সামলেছেন। এমবিবিএস পাশ করার পরে স্নাতকোত্তরে ভর্তি হতে চাইলে, সে ক্ষেত্রে দুটি পরীক্ষা হয়। একটি হলো আই এন আই প্রবেশিকা পরীক্ষা, এই পরীক্ষার মধ্য দিয়ে পদুচেরি জিপমার মেডিকেল কলেজ, পিজিআই চন্ডিগড় এবং দিল্লির এমস- এ ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাওয়া যায়।
অপরদিকে রয়েছে নিট পিজি প্রবেশিকা পরীক্ষা যার মাধ্যমে অন্যান্য কলেজে সুযোগ পাওয়া যায়। এই দুটি পরীক্ষাতেই প্রথম স্থান অর্জন করেছেন বাঙালি তরুণ চিকিত্সক অমর্ত্য সেনগুপ্ত। কিছুদিন আগেই কলকাতা মেডিকেল কলেজ থেকে তিনি ইন্টার্নশিপ শেষ করেছেন। তারই মাঝে একদিকে বহু করোনা রুগীর চিকিত্সা এবং অন্যদিকে পড়াশুনা, দুটোকেই গুরুত্ব দিয়েছেন। চিকিত্সার ফাঁকে সময় পেলেই পড়া তৈরি করে রাখতেন। আই এন আই পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৮০ হাজার, অপরদিকে সেপ্টেম্বর মাসের নিট পিজি পরীক্ষাতেও পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১ লক্ষ ৭৫ হাজার। দুটি পরীক্ষাতেই প্রথম স্থান অর্জন করেছেন অমর্ত্য সেন গুপ্ত।
এই সংবাদে কলকাতা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ চিকিত্সকরা অত্যন্ত গর্বিত। দুটি পরীক্ষার শীর্ষেই রয়েছে বাংলার চিকিত্সক। ব্যান্ডেলের কোদালিয়ার বাসিন্দা সুশোভন সেনগুপ্ত এবং মধুমিতা সেনগুপ্তের একমাত্র সন্তান হলেন অমর্ত্য সেন গুপ্ত। বাবা পেশায় আইনজীবী অপরদিকে তাঁর জেঠু চিকিত্সক। এই সুখবরে রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগম জানিয়েছেন অমর্ত্য হলেন বাংলার অত্যন্ত গর্বের বিষয় । এছাড়াও প্রথম হওয়ার জন্য অমর্ত্য সেনগুপ্তকে অনেক অভিনন্দন জানিয়েছেন।
আর ও পড়ুন দুপুরের পর ভবানীপুরের মিত্র ইনস্টিটিউশনে ভোট দিলেন মমতা
উল্লেখ্য এমবিবিএস এর পর স্নাতকোত্তরের সর্বভারতীয় প্রবেশিকার দুটি পরীক্ষাতেই প্রথম স্থান অর্জন করলেন ব্যান্ডেলের বাসিন্দা অমর্ত্য সেনগুপ্ত। বাঙালি এই তরুণ চিকিত্সকের সাফল্যে রীতিমতো পরিবার থেকে শুরু করে চিকিত্সক মহল এবং বাংলার সাধারণ মানুষ অত্যন্ত গর্বিত। করোনার মত ভয়াবহ পরিস্থিতিতে তিনি চিকিত্সা এবং পরীক্ষার প্রস্তুতি পর্ব একই সাথে সুন্দরভাবে সামলেছেন। এমবিবিএস পাশ করার পরে স্নাতকোত্তরে ভর্তি হতে চাইলে, সে ক্ষেত্রে দুটি পরীক্ষা হয়। একটি হলো আই এন আই প্রবেশিকা পরীক্ষা, এই পরীক্ষার মধ্য দিয়ে পদুচেরি জিপমার মেডিকেল কলেজ, পিজিআই চন্ডিগড় এবং দিল্লির এমস- এ ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাওয়া যায়।