সাঁতরাগাছিতে নতুন গুমটি তৈরিকে কেন্দ্র করে গন্ডগোল ও মারধর। সরস্বতী পুজোর রাতে সাঁতরাগাছির শিবতলা এলাকায় নতুন গুমটি তৈরিকে কেন্দ্র করে গন্ডগোল ও মারধর। ভাঙচুর করা হলো নির্মীয়মান একটি গুমটি। ঘটনাস্থলে সাঁতরাগাছি থানার পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন এক মহিলা এবং তার ছেলে দিন কয়েক আগে রাস্তার ধারে একটি গুমটি তৈরির কাজ শুরু করেন। তবে এলাকার কয়েকজন যুবক ওই গুমটি তৈরিতে বাধা দেয়। গতকাল রাতে তারা বাইরের কিছু ছেলেকে নিয়ে এসে হঠাৎ সেটাকে ভেঙে দেয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। মারামারির পাশাপাশি বোতল ছোড়ার ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থলে ছুটে আসে সাঁতরাগাছি থানার পুলিশ। তারা দু’পক্ষকে লাঠি উঁচিয়ে সরিয়ে দেয়।
পুলিশ জানিয়েছে নতুন দোকান করাকে কেন্দ্র করে একই পাড়ার মধ্যে কয়েকজনের সাথে ঝামেলা হয়। পুলিশ দু’পক্ষকে থানায় ডেকে বোঝানোর চেষ্টা করে সন্ধ্যা বেলায়। তারপর অন্য পক্ষ সেখান থেকে চলে যায়। কিন্তু বেশ কিছুক্ষণ পর আবার গন্ডগোলের খবর জানতে পেয়ে ছুটে আসেন সাঁতরাগাছি থানার কর্মরত পুলিশ আধিকারিকরা। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে সাঁতরাগাছি থানার পুলিশ।
আর ও পড়ুন ডাইনি অপবাদ দিয়ে পুত্রবধূকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ
দক্ষিণ হাওড়া তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা বিশ্বজিৎ মুখার্জি জানিয়েছেন একই পাড়ার মধ্যে দোকান করাকে কেন্দ্র করে ঝামেলার সূত্রপাত। ঘটনা জানতে পেরে সাঁতরাগাছি থানার পুলিশ আধিকারিকরা এসে তাদেরকে বুঝিয়ে সুজিয়ে সরিয়ে দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, হাওড়ার সাঁতরাগাছিতে নতুন গুমটি তৈরিকে কেন্দ্র করে গন্ডগোল ও মারধর। সরস্বতী পুজোর রাতে সাঁতরাগাছির শিবতলা এলাকায় নতুন গুমটি তৈরিকে কেন্দ্র করে গন্ডগোল ও মারধর। ভাঙচুর করা হলো নির্মীয়মান একটি গুমটি। ঘটনাস্থলে সাঁতরাগাছি থানার পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন এক মহিলা এবং তার ছেলে দিন কয়েক আগে রাস্তার ধারে একটি গুমটি তৈরির কাজ শুরু করেন। তবে এলাকার কয়েকজন যুবক ওই গুমটি তৈরিতে বাধা দেয়। গতকাল রাতে তারা বাইরের কিছু ছেলেকে নিয়ে এসে হঠাৎ সেটাকে ভেঙে দেয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। মারামারির পাশাপাশি বোতল ছোড়ার ঘটনা ঘটে।
ঘটনাস্থলে ছুটে আসে সাঁতরাগাছি থানার পুলিশ। তারা দু’পক্ষকে লাঠি উঁচিয়ে সরিয়ে দেয়। পুলিশ জানিয়েছে নতুন দোকান করাকে কেন্দ্র করে একই পাড়ার মধ্যে কয়েকজনের সাথে ঝামেলা হয়। পুলিশ দু’পক্ষকে থানায় ডেকে বোঝানোর চেষ্টা করে সন্ধ্যা বেলায়। তারপর অন্য পক্ষ সেখান থেকে চলে যায়। কিন্তু বেশ কিছুক্ষণ পর আবার গন্ডগোলের খবর জানতে পেয়ে ছুটে আসেন সাঁতরাগাছি থানার কর্মরত পুলিশ আধিকারিকরা। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে সাঁতরাগাছি থানার পুলিশ। দক্ষিণ হাওড়া তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা বিশ্বজিৎ মুখার্জি জানিয়েছেন একই পাড়ার মধ্যে দোকান করাকে কেন্দ্র করে ঝামেলার সূত্রপাত। ঘটনা জানতে পেরে সাঁতরাগাছি থানার পুলিশ আধিকারিকরা এসে তাদেরকে বুঝিয়ে সুজিয়ে সরিয়ে দিয়েছেন।