রামপুরহাটে ঘটনা স্থলে আসছেন মুখ্যমন্ত্রী,সাজো সাজো রব। রামপুরহাটে নরকীয় হত্যাকাণ্ড, ঘটনা স্থলে সরজমিনে মুখ্যমন্ত্রী। আর কিছুক্ষণের মধ্যে রামপুরহাটের বগটুই গ্রামে আসছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গ্রামবাসী ও নিহতের পরিবারের সঙ্গে কথা বলবেন তিনি৷ পরে সার্কিট হাউসে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হবেন।একই দিনে আসছেন লোকসভার বিরোধী দলনেতা অধীররঞ্জ চৌধুরী ও বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।
রামপুরহাটের বগটুই গ্রামে নারকীয় হত্যাকাণ্ডে প্রথম থেকেই পুলিশ ও প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ঘটনার রিপোর্ট তলব করেছে হাইকোর্ট সহ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক, জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশন। এছাড়া, বিরোধীদের নিশানায় জেরবার রাজ্যের শাসক দল। তাই ঘটনার প্রথম দিন রাজ্যের পরিবহন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার আশিষ বন্দ্যোপাধ্যায়, অনুব্রত মণ্ডল, লাভপুরের বিধায়ক অভিজিৎ সিংহকে পাঠিয়েও বরফ গলেনি৷
তাই খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ঘটনাস্থলে ছুটে আসছেন। আর কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি গ্রামে পৌঁছাবেন। নিশ্চিদ্র নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে বগটুই গ্রাম। যাতে কোন রকম উত্তেজনা না ছড়ায় তারই প্রস্তুতি তুঙ্গে৷ তবে পুরো গ্রাম থমথমে৷ আতঙ্কের ছায়া রয়েই গিয়েছে। আতঙ্কে মুখে কার্যত কুলুপ এঁটেছেন বাসিন্দারা৷
আর ও পড়ুন রাজ্যের একাধিক জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে
হাইকোর্টের নির্দেশে এদিন গ্রামে তদন্তে আসেন পূর্ব-বর্ধমানের জেলা বিচারক শোভন কুমার মুখোপাধ্যায়। আজই দুপুর ২ টোর মধ্যে বগটুইয়ের ঘটনায় রিপোর্ট জমা দিতে হবে হাইকোর্টে৷ তাই এদিন বগটুই গ্রাম ঘুরে দেখলেন তিনি৷বীরভূম ব্যতিত অন্য জেলার বিচারককে ঘটনার তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট। সেই মত মুখ্যমন্ত্রী সফরের আগেই শুরু হয় সরজমিনে তদন্ত।
উল্লেখ্য, রামপুরহাটে ঘটনা স্থলে আসছেন মুখ্যমন্ত্রী,সাজো সাজো রব। রামপুরহাটে নরকীয় হত্যাকাণ্ড, ঘটনা স্থলে সরজমিনে মুখ্যমন্ত্রী। আর কিছুক্ষণের মধ্যে রামপুরহাটের বগটুই গ্রামে আসছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গ্রামবাসী ও নিহতের পরিবারের সঙ্গে কথা বলবেন তিনি৷ পরে সার্কিট হাউসে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হবেন।একই দিনে আসছেন লোকসভার বিরোধী দলনেতা অধীররঞ্জ চৌধুরী ও বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।
রামপুরহাটের বগটুই গ্রামে নারকীয় হত্যাকাণ্ডে প্রথম থেকেই পুলিশ ও প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ঘটনার রিপোর্ট তলব করেছে হাইকোর্ট সহ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক, জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশন। এছাড়া, বিরোধীদের নিশানায় জেরবার রাজ্যের শাসক দল। তাই ঘটনার প্রথম দিন রাজ্যের পরিবহন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার আশিষ বন্দ্যোপাধ্যায়, অনুব্রত মণ্ডল, লাভপুরের বিধায়ক অভিজিৎ সিংহকে পাঠিয়েও বরফ গলেনি৷
তাই খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ঘটনাস্থলে ছুটে আসছেন। আর কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি গ্রামে পৌঁছাবেন। নিশ্চিদ্র নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে বগটুই গ্রাম। যাতে কোন রকম উত্তেজনা না ছড়ায় তারই প্রস্তুতি তুঙ্গে৷ তবে পুরো গ্রাম থমথমে৷ আতঙ্কের ছায়া রয়েই গিয়েছে। আতঙ্কে মুখে কার্যত কুলুপ এঁটেছেন বাসিন্দারা৷