সাপের কামড়ে কৃতি ছাত্রের মৃত্যু। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার পিংলা থানার কেলেরাড়া গ্রামের বাসিন্দা রক্তিম ভৌমিক সাপের কামড়ে মারা যায়। তার বয়স হয়েছিল 15 বছর। রক্তিম পিংলা থানার জলচক নাটেশ্বরী নেতাজী শিক্ষায়তনের দশম শ্রেণীর ফার্স্টবয় ছিল। যখন 22 জন ছাত্র-ছাত্রী শুক্রবার উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় রাজ্যের মেধাতালিকায় স্থান করে নিয়ে আনন্দে ভাসছিল স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী শিক্ষক-শিক্ষিকা ও স্থানীয় বাসিন্দারা ।
ঠিক সেইসময় বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর ফাস্ট বয় রক্তিম ভৌমিকের মৃত্যু সংবাদ পেয়ে বিদ্যালয় এর শিক্ষক থেকে ছাত্র-ছাত্রী ভেঙে পড়ে কান্নায় । সেই সঙ্গে কান্নায় ভেঙে পড়েন রক্তিমের বাবা সহ তার পরিবারের সকলেই। স্থানীয় সূত্রে জানা যায় মঙ্গলবার রাতে সাপ কামড়ে ছিল সে বুঝতে পারেনি। বুধবার সে প্রাইভেট পড়তে গিয়েছিল ।এরপর বাড়িতে এসে অসুস্থ বোধ করায় স্থানীয় চিকিৎসককে দেখালে গ্যাস হয়েছে বলে গ্যাসের ওষুধ দেয়। তাতেও কমেনি।
একজন এমবিবিএস ডাক্তার কে ও দেখায়। তিনিও সাপ কামড়েছে বলে ধরতে পারেনি ।এরপর তার পরিবারের লোকেরা বৃহস্পতিবার পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুকে একটি বেসরকারি নার্সিং হোমে নিয়ে যায়। কিন্তু তার অবস্থা সঙ্কটজনক হওয়াই নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষ তাঁকে ভর্তি নেয় নি । যার ফলে তাকে ভর্তি করা হয় তমলুক জেলা হাঁসপাতালে। সেখানেই তার মৃত্যু হয়। অকালে কৃতি ছাত্রের মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে পিংলার জলচক এলাকা জুড়ে।
আরও পড়ুন – প্রকাশিত উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় রাজ্যের প্রথম দশে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ৯ জন ছাত্র ছাত্রী
উল্লেখ্য, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার পিংলা থানার কেলেরাড়া গ্রামের বাসিন্দা রক্তিম ভৌমিক সাপের কামড়ে মারা যায়। তার বয়স হয়েছিল 15 বছর। রক্তিম পিংলা থানার জলচক নাটেশ্বরী নেতাজী শিক্ষায়তনের দশম শ্রেণীর ফার্স্টবয় ছিল। যখন 22 জন ছাত্র-ছাত্রী শুক্রবার উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় রাজ্যের মেধাতালিকায় স্থান করে নিয়ে আনন্দে ভাসছিল স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী শিক্ষক-শিক্ষিকা ও স্থানীয় বাসিন্দারা । ঠিক সেইসময় বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর ফাস্ট বয় রক্তিম ভৌমিকের মৃত্যু সংবাদ পেয়ে বিদ্যালয় এর শিক্ষক থেকে ছাত্র-ছাত্রী ভেঙে পড়ে কান্নায় । সেই সঙ্গে কান্নায় ভেঙে পড়েন রক্তিমের বাবা সহ তার পরিবারের সকলেই।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায় মঙ্গলবার রাতে সাপ কামড়ে ছিল সে বুঝতে পারেনি। বুধবার সে প্রাইভেট পড়তে গিয়েছিল ।এরপর বাড়িতে এসে অসুস্থ বোধ করায় স্থানীয় চিকিৎসককে দেখালে গ্যাস হয়েছে বলে গ্যাসের ওষুধ দেয়। তাতেও কমেনি। একজন এমবিবিএস ডাক্তার কে ও দেখায়। তিনিও সাপ কামড়েছে বলে ধরতে পারেনি ।এরপর তার পরিবারের লোকেরা বৃহস্পতিবার পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুকে একটি বেসরকারি নার্সিং হোমে নিয়ে যায়। কিন্তু তার অবস্থা সঙ্কটজনক হওয়াই নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষ তাঁকে ভর্তি নেয় নি । যার ফলে তাকে ভর্তি করা হয় তমলুক জেলা হাঁসপাতালে। সেখানেই তার মৃত্যু হয়। অকালে কৃতি ছাত্রের মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে পিংলার জলচক এলাকা জুড়ে।