ইউক্রেনে পৌঁছল লিথুয়ানিয়ার পাঠানো সামরিক সরঞ্জাম। লিথুয়ানিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আজ রোববার ভোরে এক টুইটে এ তথ্য জানিয়েছে। খবর সিএনএনের। টুইটে বলা হয়েছে, ‘লিথুয়ানিয়ার পাঠানো সামরিক সহায়তার চালান ইউক্রেনে পৌঁছেছে। লিথুয়ানিয়া তার প্রিয় বন্ধু ইউক্রেনের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখবে।’ ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন আজ রোববারও অব্যাহত রয়েছে।
গতকাল শনিবার ফ্রান্সের ঘোষণার পর ইউক্রেনকে অস্ত্র ও যুদ্ধ সরঞ্জাম দিয়ে রাশিয়ার হামলা মোকাবিলায় সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে আরও কয়েকটি দেশ। সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে একাধিক পশ্চিমা দেশ শনিবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, তারা সাড়ে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র ইউক্রেনে পাঠাবে। এর মধ্যে রয়েছে ট্যাংক-বিধ্বংসী জ্যাভেলিন মিসাইল, প্লেন-বিধ্বংসী ব্যবস্থা ও বডি আর্মার। জার্মান সরকার বলেছে—তারা জরুরি ভিত্তিতে এক হাজার ট্যাংক-বিধ্বংসী গ্রেনেড লঞ্চার এবং ভূমি থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ৫০০টি স্টিংগার মিসাইল ইউক্রেনকে দিচ্ছে।
এ ছাড়া নেদারল্যান্ডস ইউক্রেনকে ৫০টি ট্যাংক-বিধ্বংসী প্যানজারফস্ট-৩ অস্ত্র এবং ৪০০টি রকেট লঞ্চার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এর পাশাপাশি জার্মানি ও নেদারল্যান্ডস স্লোভাকিয়াযর একটি ন্যাটো যুদ্ধ দলে একটি প্যাট্রিয়ট এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম পাঠানোর কথাও বিবেচনা করছে বলে জানা গেছে। এরই মধ্যে ন্যাটো পূর্ব ইউরোপে ‘যেকোনো খারাপ পরিস্থিতিতে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে’ আরও বেশি সেনা মোতায়েন করা শুরু করেছে।
আর ও পড়ুন রাশিয়ার বিজ্ঞাপন-ভিত্তিক আয়ের পথ বন্ধ করল গুগল
উল্লেখ্য, উক্রেনে পৌঁছল লিথুয়ানিয়ার পাঠানো সামরিক সরঞ্জাম। লিথুয়ানিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আজ রোববার ভোরে এক টুইটে এ তথ্য জানিয়েছে। খবর সিএনএনের। টুইটে বলা হয়েছে, ‘লিথুয়ানিয়ার পাঠানো সামরিক সহায়তার চালান ইউক্রেনে পৌঁছেছে। লিথুয়ানিয়া তার প্রিয় বন্ধু ইউক্রেনের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখবে।’ ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন আজ রোববারও অব্যাহত রয়েছে। গতকাল শনিবার ফ্রান্সের ঘোষণার পর ইউক্রেনকে অস্ত্র ও যুদ্ধ সরঞ্জাম দিয়ে রাশিয়ার হামলা মোকাবিলায় সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে আরও কয়েকটি দেশ। সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে একাধিক পশ্চিমা দেশ শনিবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, তারা সাড়ে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র ইউক্রেনে পাঠাবে।
এর মধ্যে রয়েছে ট্যাংক-বিধ্বংসী জ্যাভেলিন মিসাইল, প্লেন-বিধ্বংসী ব্যবস্থা ও বডি আর্মার। জার্মান সরকার বলেছে—তারা জরুরি ভিত্তিতে এক হাজার ট্যাংক-বিধ্বংসী গ্রেনেড লঞ্চার এবং ভূমি থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ৫০০টি স্টিংগার মিসাইল ইউক্রেনকে দিচ্ছে। এ ছাড়া নেদারল্যান্ডস ইউক্রেনকে ৫০টি ট্যাংক-বিধ্বংসী প্যানজারফস্ট-৩ অস্ত্র এবং ৪০০টি রকেট লঞ্চার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এর পাশাপাশি জার্মানি ও নেদারল্যান্ডস স্লোভাকিয়াযর একটি ন্যাটো যুদ্ধ দলে একটি প্যাট্রিয়ট এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম পাঠানোর কথাও বিবেচনা করছে বলে জানা গেছে। এরই মধ্যে ন্যাটো পূর্ব ইউরোপে ‘যেকোনো খারাপ পরিস্থিতিতে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে’ আরও বেশি সেনা মোতায়েন করা শুরু করেছে।