সামান্য বৃষ্টিতেই ব্যাপক হারে জল বাড়তে শুরু করেছে ফুলহার নদীর। সামান্য বৃষ্টিতেই ব্যাপক হারে জল বাড়তে শুরু করেছে মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর থানা এলাকার ফুলহার নদীর।এলাকায় তেমন বৃষ্টি না হলেও বিহার থেকে আসা গঙ্গার জলে ফুলহার নদী ফুলেফেঁপে উঠেছে বলে দাবি এলাকাবাসীর। জল বৃদ্ধি শুরু হতেই নদীর দক্ষিণ প্রান্তে থাকা ভাকুরিয়া এলাকার বিস্তীর্ণ অঞ্চল জলের তলায় চলে গিয়েছে। পুজোর প্রাক্কালে ভাঙ্গনের আতঙ্কে কার্যত দিশেহারা এলাকাবাসী।কয়েকশো বিঘা ধান এবং পাটের জমি নদী গর্ভে চলে গিয়েছে।
এদিকে ভাকুরিয়া এলাকায় থাকা রিং বাদে ৩-৪ জায়গাতে ফাটল ধরে ধরেছে এবং সেই ফাটল দিয়ে হু হু করে নদীতে জল ঢুকতে শুরু করেছে বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের। স্থানীয় বাসিন্দা রূপবতী মন্ডল বলেন, প্রচন্ড সমস্যার মধ্যে দিয়ে দিন কাটছে গ্রামবাসীদের। যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন।হাসপাতাল থাকলেও ডাক্তার নার্সরা আসতে পারছে না। কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে পর্যাপ্ত ওষুধ পাওয়া যায় না। হরিশ্চন্দ্রপুর-২ নং ব্লকের বিডিও বিজয় গিরি জানান,নদী এলাকা পরিদর্শন করে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানাবেন।
আরও পড়ুন – ব্রিটিশরা যখন পয়সা গুনছে, তখন ইউক্রেনীয়রা লাশ গুনছে, ইউক্রেনের ফার্স্ট লেডি
উল্লেখ্য, সামান্য বৃষ্টিতেই ব্যাপক হারে জল বাড়তে শুরু করেছে ফুলহার নদীর। সামান্য বৃষ্টিতেই ব্যাপক হারে জল বাড়তে শুরু করেছে মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর থানা এলাকার ফুলহার নদীর।এলাকায় তেমন বৃষ্টি না হলেও বিহার থেকে আসা গঙ্গার জলে ফুলহার নদী ফুলেফেঁপে উঠেছে বলে দাবি এলাকাবাসীর। জল বৃদ্ধি শুরু হতেই নদীর দক্ষিণ প্রান্তে থাকা ভাকুরিয়া এলাকার বিস্তীর্ণ অঞ্চল জলের তলায় চলে গিয়েছে। পুজোর প্রাক্কালে ভাঙ্গনের আতঙ্কে কার্যত দিশেহারা এলাকাবাসী। কয়েকশো বিঘা ধান এবং পাটের জমি নদী গর্ভে চলে গিয়েছে।
এদিকে ভাকুরিয়া এলাকায় থাকা রিং বাদে ৩-৪ জায়গাতে ফাটল ধরে ধরেছে এবং সেই ফাটল দিয়ে হু হু করে নদীতে জল ঢুকতে শুরু করেছে বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের। স্থানীয় বাসিন্দা রূপবতী মন্ডল বলেন, প্রচন্ড সমস্যার মধ্যে দিয়ে দিন কাটছে গ্রামবাসীদের। যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন।হাসপাতাল থাকলেও ডাক্তার নার্সরা আসতে পারছে না। কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে পর্যাপ্ত ওষুধ পাওয়া যায় না। হরিশ্চন্দ্রপুর-২ নং ব্লকের বিডিও বিজয় গিরি জানান,নদী এলাকা পরিদর্শন করে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানাবেন।